মাথা ঘোরার ঔষধের নাম কি
মাথা ঘোরার ঔষধের নাম কি যদি আপনারা না জেনে থাকেন তাহলে এই আর্টিকেল থেকে জেনে নিতে পারেন। আপনাদের সুবিধার্থে আজকে আমি এ বিষয়টি বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করেছি। কমবেশি অনেক মানুষেরই মাথা ঘোরার সমস্যা রয়েছে তাই কি কি ওষুধ সেবন করলে দ্রুত সুস্থ হওয়া সম্ভব তা নিয়ে বিস্তারিত থাকছে এই আর্টিকেলে। তাই আসুন আর দেরি না করে জেনে নিন।
অনেকেরই কিছু কিছু সময় হঠাৎ করে মাথা ঝিমঝিম করে কিন্তু কেন করে এর কারণ কি এবং কিভাবে ভালো করা সম্ভব তা অনেকেই জানেন না। যেহেতু আপনারা জানেন না সেতুর মাথা ঝিমঝিম করার কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কেও আলোচনা করা হয়েছে। তাই আর দেরি না করে আসুন আমাদের মূল্যবান তথ্য সঠিকভাবে জেনে নিন।
ভূমিকা
সারা বিশ্বে প্রায় মাথা ঘোরার সমস্যা এবং মাথার ঝিমঝিম করার সমস্যাটা অনেক মানুষেরই দেখা যায়। এ ধরনের সমস্যা দেখা দিলে প্রচন্ড ব্যথা এবং বিরক্তকর সময় পার করতে হয়। শান্তি মত কোন কিছুই করা সম্ভব হয় না। তাই এ ধরনের সমস্যা এড়াতে আপনারা চাইলে এই আর্টিকেল মনোযোগ দিয়ে পড়তে পারেন। কারণ এই আর্টিকেলে মাথা ঘোরার ঔষধের নাম কি এবং মাথা ঝিমঝিম করার কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। প্রিয় বন্ধুরা আপনাদের পরিবারের কারো না কারো এ ধরনের সমস্যা রয়েছে তাই আর দেরি না করে অবশ্যই এই আর্টিকেল মনোযোগ দিয়ে পড়ে, আপনার সমস্যার সঠিক তথ্য জেনে নিন।
মাথা ঘোরার ঔষধের নাম কি
মাথা ঘোরা একটি সাধারণ শারীরিক সমস্যা যা বিভিন্ন কারণে হতে পারে। এই সমস্যার জন্য সঠিক ঔষধ বা চিকিৎসা নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সাধারণত মাথা ঘোরার সমস্যায় চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করা ঠিক নয়। তবে নিচে কিছু সাধারণ ঔষধ এবং প্রাকৃতিক প্রতিকার উল্লেখ করা হলো যা মাথা ঘোরার ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়।
বেটাহিস্টিন (Betahistine): এটি মূলত ভার্টিগো বা মাথা ঘোরার চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। এটি রক্ত প্রবাহ বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে এবং কান সংক্রান্ত ভারসাম্যের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।
ডায়াজেপাম (Diazepam): যদি মাথা ঘোরার সমস্যাটি মানসিক চাপ বা দুশ্চিন্তার কারণে হয়, তবে আপনি ডায়াজেপাম ওষুধটি ব্যবহৃত করতে পারেন। এটি চিকিৎসকের নির্দেশনা অনুযায়ী গ্রহণ করতে হবে।
মেক্লিজিন (Meclizine): মেক্লিজিন মাথা ঘোরা ও বমি ভাব দূর করার জন্য কার্যকর। এটি সাধারণত ভ্রমণের সময় হওয়া মাথা ঘোরার জন্য ব্যবহৃত হয়। তাই আপনারা যখন কোন ভ্রমণের উদ্দেশ্যে রওনা দিবেন ঠিক তখন মাথা ঘোরা কিংবা বমি বমি ভাব হলে এই ওষুধটি সেবন করতে পারেন। আশা করি মাথা ঘোরার ঔষধের নাম কি এই বিষয়টি জেনে উপকৃত হয়েছেন।
মাথা ঝিমঝিম করার কারণ ও প্রতিকার
অনেকেই রয়েছে যারা মাথা ঝিমঝিম করার কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে জানতে চান। তাই আজকে আমি এই আর্টিকেলে আপনাদের এই বিষয়টি বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করব। সারাদিন ঝিমে থাকেন কোন কাজ করার ইচ্ছা জাগে না বা বিভিন্ন সমস্যা হয় এ ধরনের সমস্যাই অনেকেই ভুগে থাকেন।
বিভিন্ন কাজ করার সময় হঠাৎ ক্লান্তি চলে আসে এবং মাথা ঝিমঝিম করে হতে পারে আপনার শারীরিক সমস্যা কিংবা মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা অথবা জীবন ধরা জনিত সমস্যার কারণে আপনার মাথা ঝিমঝিম করতে পারে। চলুন কি কি কারণে মাথা ঝিমঝিম করে জেনে নিন।
মাথা ঝিমঝিম করার কারণঃ-
শারীরিক সমস্যাঃ আজকাল অনেক মানুষেরা ডায়াবেটিসের সমস্যায় ভুগেন। শুধু তাই নয় রক্তস্বল্পতা কিডনির সমস্যা জ্বর মাথা ব্যাথা অনিদ্রা দুর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ইত্যাদি সমস্যায় ভুগেন। তবে এই ধরনের সমস্যার কারণে আপনার সারাদিন ক্লান্ত অনুভব হতে পারে ফলে হঠাৎ করেই আপনার মাথা ঝিমঝিম করতে পারে।
মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যাঃ কিছু কিছু মানুষ রয়েছে যারা অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা করেন কিংবা ভীষণ উদ্বিগ্ন থাকেন। কিন্তু আপনি কি জানেন এই সমস্যা হওয়ার কারণে আপনার মাথা ঝিমঝিম করতে পারে। শুধু তাই নয় বিষণ্যতা এবং অতিরিক্ত অবসাদের কারণেও এ ধরনের সমস্যা হয়ে থাকে।
জীবনযাত্রার সমস্যাঃ কয়েকদিন অতিরিক্ত পরিশ্রম হোক কিংবা শারীরিক কার্যকলাপের অভাব হোক না কেন দুটি ক্ষেত্রেই আপনার মাথা ঝিমঝিম করতে পারে। শুধু তাই নয় অতিরিক্ত ওজন মদ্যপান ও ধূমপানের অভ্যাস এবং মানসিক চাপ ও ঘুমের অভাবের কারণে আপনার মাথা ঝিমঝিম হতে পারে। তাই আপনারা যত সম্ভব এ ধরনের সমস্যা থেকে নিজেকে এড়ানোর চেষ্টা করুন।
হাইপোথাইরয়েডিজম: যখন আপনার শরীর থেকে থাইরয়েড গ্রন্থি থেকে কম হরমোন নিঃসরণ ঘটে ঠিক সেই অবস্থাকে হাইপোথাইরয়েডিজম বলা হয়। যদি আপনার এই অবস্থা হয় তাহলে অনেক সময় ঘুমের অভাব এবং বিরক্তি চলে আসবে আবার কিছু কিছু সময় ক্লান্তি অনুভব দেখা দিবে। ফলে আপনার মাথা ঝিমঝিম করবে।
ঘুমের ঘাটতিঃ কিছু কিছু গবেষণায় দেখা গিয়েছে যদি আপনার ঘুমের ঘাটতি হয় তাহলে মাথা ঝিমঝিম দেখা দিতে পারে। যাদের ঘুমের ঘাটতি রয়েছে তারা চাইলে এই ধরনের সমস্যা বেড়াতে পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমানোর চেষ্টা করতে হবে।
ডিহাইড্রশনঃ যদি আপনার শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি না থাকে তাহলে আপনার মাথা ঝিমঝিম করতে পারে।
প্রতিকারঃ-
পর্যাপ্ত পানি পান করুনঃ যতটুকু সম্ভব দিনে অন্তত আট থেকে দশ গ্লাস পানি পান করুন এতে করে আপনার ডিহাইড্রেশন দূর হবে ফলে মাথা ঝিমঝিম করা সহজেই দূর করা সম্ভব হবে।
সুষম খাবার গ্রহণঃ মাথা যদি ঝিমঝিম করে তাহলে অবশ্যই পুষ্টিকর খাবার খাওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ অনেক সময় দেখা যায় শারীরিক দুর্বলতার কারণে মাথা ঝিমঝিম করে তাই শরীরে প্রয়োজনে ভিটামিন ও মিনারের ঘাটতি পূরণ করতে হবে এতে করে মাথা ঝিমঝিম করা খুব সহজেই দূর হবে।
নিয়মিত ঘুমঃ যদি আপনি প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে অর্থাৎ সাত থেকে আট ঘন্টা ঘুমের অভ্যাস তৈরি করতে পারেন তাহলে আশা করা যায় আপনার মাথা ঝিমঝিম করা দূর হয়ে যাবে। কারণ অনেক সময় দেখা যায় পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম না হওয়ার কারণে অনেক মানুষের মাথার ঝিমঝিম করে।
মানসিক চাপ কমানঃ বর্তমান সময়ে মানসিক চাপ মাথা ঝিমঝিম করার প্রধান একটি কারণ হিসেবে দাঁড়িয়েছে। অতিরিক্ত চাপ মানুষের শরীরে কতটা ব্যাঘাত ঘটাতে পারে তা আপনি কল্পনাও করতে পারবেন না। তাই সব সময় মানসিক চাপ দূর করে যোগব্যায়াম কিংবা মন ভালো রাখার কাজে মনোযোগ দিতে হবে তাহলে মাথা ঝিমঝিম করা সহ আরো যাবতীয় সমস্যা সহজেই দূর করা সম্ভব হবে।
ডাক্তারের পরামর্শ নিনঃ যদি আপনার মাথা ঝিমঝিম করা দীর্ঘস্থায়ী হয় তাহলে অবশ্যই দেরি না করে দ্রুত চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করে দ্রুত ওষুধ সেবন করুন। কারণ চিকিৎসক আপনার সঠিক অসুখ নির্ধারণ করে সঠিক চিকিৎসা দিবেন। আশা করি মাথা ঘোরার ঔষধের নাম কি এ বিষয়টি উপরে জানার পাশাপাশি মাথা ঝিমঝিম করার কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে সঠিকভাবে জানতে পেরেছেন।
হঠাৎ মাথা চক্কর দেওয়ার কারণ
বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দেখা যায় শরীরের ভারসাম্য বজায় রাখার ব্যবস্থায় গোলমাল হয়ে অনেকের হঠাৎ মাথা চক্কর দেয় কিংবা মাথা ঘুরে। আমাদের কানের ভিতর ভেস্টিবুলোককলিয়ার যন্ত্র রয়েছে যার শরীরে ভারসাম্য রক্ষার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যদি আপনার এই যন্ত্রের সমস্যা হয় তাহলে দেখা যাচ্ছে হঠাৎ মাথা চক্কর কিংবা মাথা ঘুরতে পারে।
এছাড়াও কানের বিভিন্ন সমস্যার কারণে মাথা ঘুরতে পারে যেমন রক্তনালীর সমস্যা কিংবা প্রদাহ থেকেও মাথা ঘোরা অথবা মাথা চক্কর দেওয়ার সমস্যা দেখা দিতে পারে। শুধু তাই নয় মাথা ঘোরার পেছনে মস্তিষ্কের অনেক বড় ধরনের সমস্যা যেমন স্ট্রোক থাকতে পারে।
এছাড়াও ডায়াবেটিস রোগীদের চিনির পরিমাণ এর মাত্রা অনেকটা কমে গেলে মাথা ঘুরে। পাশাপাশি অতিরিক্ত পরিশ্রম, অনিয়ন্ত্রিত উচ্চ রক্তচাপ বিভিন্ন ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দুশ্চিন্তা ইত্যাদির কারণে হঠাৎ মাথা চক্কর কিংবা মাথা ঘুরতে পারে।
শুয়ে থাকলে মাথা ঘোরে কেন
অনেক মানুষ রয়েছে যারা ঘুম থেকে ওঠার সময় হঠাৎ করে মাথা ঘুরতে শুরু করে। চোখের সামনে কিছুক্ষণ অন্ধকার নেমে আসে। এটি সাধারণত নিজের দুর্বলতা মনে করে যদি আপনারা অবহেলা করে থাকেন তাহলে খুবই বড় একটি ভুল করছেন। বসে থাকার পর হঠাৎ করে যখন আপনি দাঁড়াবেন কিংবা শুয়ে থাকার পর হঠাৎ উঠে গেলে আপনার মাথা ঘোরা হয়ে থাকে এটা আপনার কোন সাধারণ সমস্যা নয়।
হতে পারে বিভিন্ন রোগ আপনার শরীরে বাসা বাঁধার চেষ্টা করছে। দীর্ঘ সময় যদি আপনি ঘুমিয়ে থাকেন তাহলে রক্তের প্রবাহ পেটের দিকে বেশি হয় আর এ সময় হঠাৎ যদি আপনি দাঁড়িয়ে যান তাহলে রক্ত মাথা ও পায়ের দিকে মসৃণ ভাবে চলতে শুরু করে আর যখনই আপনার হঠাৎ করে রক্ত প্রবাহের পরিবর্তন হয় ঠিক তখনই আপনার মাথা ঘোরার সমস্যাটি তৈরি হয়।
যে সকল ব্যক্তিদের ভিটামিন বি ১২ এর অনেক পরিমানে ঘাটতি রয়েছে কিংবা রক্তস্বল্পতায় ভুগছেন তাদের বিশেষ করে এ ধরনের সমস্যা অনেক বেশি দেখা যায়। এছাড়াও যাদের ডায়রিয়া বমি বমি ভাব শরীরে পানি কম রয়েছে তাদের হঠাৎ শুয়ে থাকলে মাথা ঘোরার সমস্যা দেখা দিতে পারে তাই এ ধরনের সমস্যা এরাতে আপনাকে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন ও পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করতে হবে। তাহলে শুয়ে থাকলে মাথা ঘোরার সমস্যা অনেকটা কমে যাবে।
মাথা ব্যথার কারণ
মাথা ব্যথার ধরন বুঝে নির্ণয় করা সম্ভব কেন ও কি কারনে এই মাথা ব্যাথা হচ্ছে। খুবই পরিচিত দুটি কারণ হলো টেনশন এবং মাইগ্রেশন। বর্তমান সময়ে প্রায় 70% মানুষ টেনশনে ভোগেন। আর ১১ শতাংশ মানুষ মাইগ্রেনের সমস্যায় ভোগেন। ধূমপান মাদকাসক্তি অতিরিক্ত ঘুমের ওষুধ সেবন করা মদ্যপান করা রোদ কিংবা অতিরিক্ত গরম আবহাওয়া ও শারীরিক ও মানসিক পরিশ্রম মানসিক চাপসহ আরও ইত্যাদি সমস্যার কারণে মাথাব্যথা হয়ে থাকে।
কিছু কিছু মানুষের যে কোন একপাশে ব্যথা হয় আবার অন্যপাশেও ব্যথা হয় এটি কি মূলত মাইগ্রেনের সমস্যা বলা হয়। মাথায় এত ব্যথা সৃষ্টি হয় ফলে কোন কাজ সঠিকভাবে করা সম্ভব হয় না। শুধু তাই নয় মাথা জুড়ে ব্যথা সৃষ্টি হয় টেনশন করলে এছাড়াও মাথা চেপে ধরে আছে এরকম অনুভূতি হয় টেনশনের কারণে।
মূলত এ ধরনের সমস্যার কারণে প্রত্যেকটা মানুষ খুবই সমস্যার মুখে পড়ছেন। তাই এই ধরনের সমস্যাকে যত দ্রুত সম্ভব ভালো করা অত্যন্ত জরুরী। তাই যদি আপনার মাথা ব্যাথা দীর্ঘদিন পর্যন্ত হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করুন।
মাথা ভারী লাগার কারণ
কমবেশি এখন প্রত্যেকটা মানুষেরই মাথা ভারী লাগার কারণ দেখা দেয়। তবে এ ধরনের সমস্যার কারণ খুঁজে অনেকেই বের করতে পারেন না। কিছু কিছু কারণ রয়েছে যে কারণে মাথা প্রচন্ড ভারী হয়ে থাকে। তাহলে চলুন কি কি কারনে মাথা অনেক ভারী হয়ে থাকে জেনে নিন।
দৃষ্টিশক্তি কমে আসাঃ অনেক সময় দেখবেন যে চোখে ঝাপসা দেখছেন সবকিছু অন্ধকার এ সময় আপনার হঠাৎ দৃষ্টিশক্তি আস্তে আস্তে কমে আসা শুরু করবে ফলে আপনার মাথা অনেকটা ভারী লাগার কারণ দেখা দিবে। তবে বিশেষজ্ঞরা বলেছেন ব্রেন স্টোক বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সময়মত চিকিৎসা করলে রোগীদের বাঁচানো সম্ভব হয়। যদি ব্রেন স্টোক শুরু হওয়ার প্রথম ৪ থেকে ৫ ঘন্টার মধ্যে চিকিৎসা করা হয় তাহলে অধিকাংশ মানুষ সুস্থ হয়ে ওঠে।
হঠাৎ দুর্বলতাঃ হঠাৎ করে দেখবেন আপনার শরীরের বিভিন্ন অংশ দুর্বলতা শুরু হয়ে গিয়েছে যেমন মুখ হাত পা ইত্যাদি। যদি আপনার এ ধরনের সমস্যা দেখা দেয় তাহলে আপনাকে ভেবে নিতে হবে ব্রেন স্টোক হয়েছে। তাই যত দ্রুত সম্ভব হাসপাতালে গিয়ে চিকিৎসা নিতে হবে। কারণ ব্রেন স্টক রোগীদের কয়েক ঘণ্টার মধ্যে দ্রুত চিকিৎসা করলে সুস্থ হওয়া সম্ভব নয়তো অনেকাংশেই মারা যায়।
শেষ কথাঃ মাথা ঘোরার ঔষধের নাম কি
ইতিমধ্যে আপনারা হয়তো সম্পূর্ণ আর্টিকেল পড়ে মাথা ঘোরার ঔষধের নাম কি তা সঠিকভাবে জানতে পেরেছেন। অনেকেরই মাথা ঘুরে থাকে, সঠিক চিকিৎসা ও ওষুধ সেবন করলে এই সমস্যাটা দ্রুত ভালো করা সম্ভব হয়। তবে অনেক মানুষের রয়েছে মাথা ঝিমঝিম করে, কিন্তু মাথা ঝিমঝিম করার কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে আপনারা অনেকেই জানতে পেরেছেন। তাই দেরি না করে আসুন আপনাদের মতামত এই আর্টিকেলে জানিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করুন। সম্পূর্ণ আর্টিকেল পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
মাহ্ফুজ আইটি বিডির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url