গ্যাস্ট্রিক আলসার রোগীর খাদ্য তালিকা সম্পর্কে জেনে নিন
গ্যাস্ট্রিক আলসার রোগীর খাদ্য তালিকা সম্পর্কে আপনি কি জানতে চাচ্ছেন? তাহলে এই আর্টিকেল মনোযোগ দিয়ে পড়ুন। কারণ অনেক মানুষ রয়েছে যারা এই ধরনের সমস্যায় ভুগছেন। তাই আপনাদের কথা চিন্তা করেই আমি আজকে এই সমস্যার খাদ্য তালিকা উল্লেখ করেছি। আশা করি আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়লে আপনারা সঠিক খাদ্য তালিকা জেনে যাবেন। তাই আসুন আর দেরি না করে জেনে নিন।যদি আপনারা এই আর্টিকেলটি একদম শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়েন তাহলে অনেক বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন যেমন- আলসার হলে কি দুধ খাওয়া যাবে, আলসার হলে কি কি ফল খাওয়া যাবে না, আলসার হলে কি রুটি খাওয়া যাবে, আলসার কত দিনে ভালো হয়, কি খেলে আলসার ভালো হয়।
ভূমিকা
গ্যাস্ট্রিক আলসারের সমস্যায় অনেক মানুষ ভুগছেন। এই সমস্যা দূর করার জন্য অনেক মানুষ রয়েছে যারা বিভিন্ন ওষুধ সেবন করে যাচ্ছেন। কিন্তু কিছুদিন ভালো থাকার পরে আবার আগের মতই সমস্যা তৈরি হচ্ছে। তবে এই ধরনের সমস্যা তৈরি হওয়ার মূল কারণ হলো অনিয়মিত যত্ন। অর্থাৎ যদি আপনার শরীরে সঠিকভাবে যত্ন এবং স্বাস্থ্যের দিকে খেয়াল না রাখেন তাহলে কখনোই গ্যাস্ট্রিক আলসারের মতো সমস্যা দূর করা সম্ভব নয়। তবে গ্যাস্ট্রিক আলসার দূর করার জন্য কিছু প্রয়োজনীয় খাবার খাদ্য তালিকায় যোগ করা প্রয়োজন। তাই আজকে আমি এই আর্টিকেলে গ্যাস্ট্রিক আলসার রোগীর খাদ্য তালিকা সম্পর্কে এবং আলসার হলে কি রুটি খাওয়া যাবে কি না এই সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। আশা করি আপনারা যারা গ্যাস্ট্রিক আলসারের সমস্যায় ভুগছেন তারা অবশ্যই আর্টিকেল মনোযোগ দিয়ে পড়বেন। তাহলে আসুন আর দেরি না করে বিস্তারিত তথ্য জেনে নিন।
আলসার হলে কি দুধ খাওয়া যাবে
অনেক মানুষ রয়েছে যারা মনে করেন মানসিক চাপ কিংবা স্ট্রেস এর কারণে আলসার হয়ে থাকে। কিন্তু গবেষণা বলছেন, স্ট্রেসের সঙ্গে আলসারের কোনরকম সংযোগ নেই। আলসার হওয়ার সবচেয়ে কমন যে বিষয়টি রয়েছে সেটি হল পেপসিন নামক গ্যাস্ট্রিক জুস কিংবা পাচক রসের ভারসাম্যহীনতা। ঠিক ভারসাম্যহীনতার কারণেই দায়ী হলো এইচ পাইলোরি ব্যাকটেরিয়া দ্বারা সৃষ্টি ইনফেকশন।
যেহেতু এই ধরনের সমস্যা খাবার খাওয়ার ফলে হয় সেহেতু কিছু কিছু খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। কিছু নির্দিষ্ট খাবার যেমন- ক্যাফেইন ও অ্যালকোহল খাওয়ার ফলে অনেক মানুষের আলসারের সমস্যা বেড়ে যায়। আর এই ধরনের রোগীকে প্রচুর পরিমাণে দুধ খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। কিন্তু দুধ এটি নিরাময় করতে খুব বেশি সাহায্য করবে তা নয়।
এটি সব সময় সত্য বলে বিবেচিত করা উচিত নয়। এটি মাত্র কয়েক মিনিটের জন্য আপনার উপসর্গ প্রশমিত করতে সাহায্য করতে পারে। আলসার নিরাময়ে আপনারা বেশি বেশি দুধ পান করবেন না। কারণ এটি আপনার হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড উৎপাদন করে ফলে আপনার পাকস্থলীকে আরও বেশি উদ্দিপ্ত করে তোলে।
যা আলসারের বড় ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। আপনাকে দুধ খাওয়া থেকে বিরত থাকতে বলা হচ্ছে না। আপনি চাইলে প্রতিদিন এক থেকে দুই গ্লাস দুধ পান করতে পারেন কিন্তু যদি দুধ পানের পর কোন সমস্যা অনুভব করেন তাহলে এটি খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। এই আলসার নিরাময় করার জন্য কোন খাবারের নির্দিষ্ট নেই তবে এটি সেরে উঠতে কিছু ওষুধ প্রয়োজন পড়ে। তাই যদি আপনার দীর্ঘদিন পর্যন্ত আলসার হয়ে থাকে তাহলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করুন।
আলসার হলে কি কি ফল খাওয়া যাবে না
আপনারা যারা আলসার হলে কি কি ফল খাওয়া যাবেনা এই বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন তারা এই আর্টিকেলের সাথেই থাকুন। কারণ কিছু খাবার রয়েছে যেগুলো আলসারের সমস্যা আরো বৃদ্ধি করে। তাই এগুলো খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকায় উচিত। তাহলে আসুন আর দেরি না করে জেনে নিন আলসারের সমস্যা হলে কি কি ফল খাওয়া যাবেনা।
যদি আপনার পেটে আলসারের সমস্যা দেখা দেয় তাহলে কমলালেবু আঙ্গুর লেবু এই খাবারগুলো খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন। কারণ এ খাবারগুলো আপনার পেটের আলসারকে বৃদ্ধি করতে সাহায্য করতে পারে। এগুলোর পরিবর্তে আপনারা কলা কিংবা আপেল খেতে পারেন।
শুধু তাই নয় ফল এড়িয়ে যাওয়ার পাশাপাশি গোলমরিচ মরিচ গুঁড়া এ ধরনের মসলা গুলো খাওয়া থেকে এড়িয়ে চলুন। এছাড়াও কফি এবং ক্যাফিনযুক্ত পানীয় খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। তাহলে আশা করি আপনার আলসারের সমস্যা দূর হয়ে যাবে।
গ্যাস্ট্রিক আলসার রোগীর খাদ্য তালিকা
পেটের গ্যাস্ট্রিক আলসার দূর করার জন্য কি কি খাবার খাওয়া আপনাদের জরুরি তাইতো আপনারা অনেকেই জানেন না। তাই আজকে আমি আলোচনা করব গ্যাস্ট্রিক আলসার রোগীর খাদ্য তালিকা সম্পর্কে। তাই আশা করি আপনারা যারা এই সমস্যায় ভুগছেন তারা অবশ্যই এই আর্টিকেলের সাথেই থাকবেন।
দইঃ যদি আপনারা পেটের গ্যাস্ট্রিক আলসার দূর করতে চান তাহলে খাদ্য তালিকায় দই রাখতে পারেন। দই হলো একটি পেট বান্ধব খাবার। এই দোয়াই রয়েছে প্রবায়োটিক এবং উপকারী ব্যাকটেরিয়া যা সুস্থ অন্ত্রকে উন্নত করতে অনেক বেশি সাহায্য করে পাশাপাশি জ্বালাভাব দূর করতে সহায়তা করে।
ওটমিলঃ ওটমিল হল সকালের নাস্তার জন্য খুবই প্রশান্তদায়ক খাবার। এটি খাবার ফলে আপনার হজমের সমস্যা খুব সহজেই দূর করা সম্ভব হবে। যদি আপনি প্রতিদিন সকালে নাস্তার সময় উডমিল খেতে পারেন তাহলে আপনার পেটের জ্বালা কমাতে সাহায্য করবে এবং আপনার পেট আরমদের অনুভূতি দিতে সহায়তা করবে। তাই আপনারা অন্যান্য খাবার খাওয়ার পাশাপাশি সকালে খাদ্য তালিকায় ওটমিল যোগ করতে পারেন।
চর্বিহীন প্রোটিনঃ আপনার গ্যাস্ট্রিক আলসার দূর করার জন্য টার্কি চিকেন এবং মাছের মত চর্বিহীন প্রোটিন খেতে পারেন। এই প্রোটিন খাওয়ার ফলে আপনার টিস্যু মেরামত করতে অনেক বেশি সাহায্য করবে পাশাপাশি আপনার গ্যাস্ট্রিক আলসার দূর করতেও সহায়তা করবে। তাই আপনারা চাইলে মাংস ভাজা এড়িয়ে চলুন এবং বেকিংয়ের মতো স্বাস্থ্যকর রান্নার পদ্ধতি বেছে নিন।
পাতাযুক্ত সবুজ শাকঃ গ্যাস্ট্রিক আলসার দূর করতে আপনারা শাক-সবজি খেতে পারেন। বিশেষ করে পালং শাক এ ধরনের শাকসবজিতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা আপনার গ্যাস্ট্রিক আলসার দূর করতে সাহায্য করবে। পাশাপাশি আপনার স্বাস্থ্য ঠিক রাখতেও সাহায্য করবে।
আদাঃ গ্যাস্ট্রিক আলসার দূর করার আরেকটি উপায় হল আদা খাওয়া। আপনারা চাইলে আদা খেতে পারেন এটি প্রদাহ ও বিরোধী বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা পেটের আস্তরণের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করতে পারে। তাই আপনারা আদা বা আদা চা খাওয়া শুরু করুন।
গোটা শস্যঃ গোটা শস্যেতে প্রচুর পরিমাণে প্রয়োজনীয় পুষ্টি এবং ফাইবার রয়েছে যে আপনার অন্ত্রের গতিবিধি নিয়ন্ত্রণ রাখতে অনেক বেশি সাহায্য করবে পাশাপাশি আপনার হজমের উন্নতি করতেও সাহায্য করবে।
বেরিঃ যেমন ব্লুবেরি, স্ট্রবেরি এই ধরনের খাবারে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে রয়েছে যা শরীরের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে পাশাপাশি শরীরের পুষ্টি বৃদ্ধি করতেও সাহায্য করে। আপনারা চাইলে পুষ্টি আরো বৃদ্ধির করার জন্য দই বা ওটমিলে এগুলি যোগ করুন।
কাজুবাদামঃ কাজুবাদামের প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ই এবং স্বাস্থ্যকর চর্বি রয়েছে যা আপনার পাকস্থলীর সমস্যা দূর করতে বিশেষভাবে ভূমিকা রাখে। শুধু তাই নয় এটা আপনার স্বাস্থ্য ঠিক রাখতেও অনেক বেশি সাহায্য করে। পাশাপাশি গ্যাস্ট্রিক আলসার দূর করতেও সহায়তা করে।
ভেষজ চাঃ আদা চা খেলে আপনার পেটের আলসারের সমস্যা দূর হয়ে যাবে। শুধু তাই নয় যদি আপনার হালকা কাশি থাকে তাহলে আদা চা খেলে অনেকটা আরাম পাওয়া যাবে।
পানি পান করুনঃ গ্যাস্ট্রিক আলচার দূর করতে বিশেষভাবে ভূমিকা রাখে পানি। যদি আপনি প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমানে পানি পান করেন তাহলে আশা করি আপনার কোন রকম সমস্যা দেখা দিবে না। বিশেষ করে হজমের সহায়তা করতে এবং নিরাময়ে উন্নতি করতে প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করুন। আশা করি গ্যাস্ট্রিক আলসার রোগীর খাদ্য তালিকা সম্পর্কে সঠিকভাবে জানতে পেরেছেন।
আলসার হলে কি রুটি খাওয়া যাবে
পেটের আলসার বা গ্যাস্ট্রিক আলসার একটি সাধারণ সমস্যা যা পেটের অভ্যন্তরে অম্লের পরিমাণ বেড়ে যাওয়া এবং পেটের আস্তরণ ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার কারণে হয়ে থাকে। এই অবস্থায় সঠিক খাবার বেছে নেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অনেকেই জানতে চান, আলসার হলে রুটি খাওয়া যাবে কি না।
আলসারের সময় এমন খাবার নির্বাচন করা উচিত, যা হজমে সহায়ক এবং পেটের অম্লতা বাড়ায় না। রুটি সাধারণত সহজপাচ্য এবং কম ফাইবারযুক্ত, যা পেটের জন্য উপকারী হতে পারে। বিশেষ করে, ময়দার রুটি তুলনামূলক নরম হওয়ায় এটি সহজে হজম হয়। তবে, গমের রুটিতে থাকা ফাইবার কিছু মানুষের জন্য অস্বস্তি সৃষ্টি করতে পারে। তাই আলসারের সময় সাধারণত নরম এবং তেল-মসলাবিহীন রুটি খাওয়া ভালো।
আলসার কত দিনে ভালো হয়
যদি আপনারা পেপটিক আলসার দূর করতে চান তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করুন। ডাক্তারের আমূল হতো এই ধরনের সমস্যা খুব সহজেই দ্রুত সারিয়ে তুলেন। এটি প্রায় দুই মাসের মধ্যেই পুরোপুরি সেরে যায়। তবে এটি সম্পূর্ণ একজন রোগীর আলসারের ওপর নির্ভর করে। এছাড়াও এনএসএআইডিসের মত ওষুধগুলো ব্যবহার করার ফলে যদি আপনার আলসার হয় তাহলে ডাক্তাররা সেই সকল ওষুধগুলো ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকতে বলেন।
অন্যান্য ক্ষেত্রে ডাক্তারেরা এসিডিটি কমানোর জন্য অ্যান্টিবায়োটিক কিংবা এসিডিটি কমানোর ওষুধ ব্যবহার করেন। এগুলো করার পাশাপাশি আপনারা চাইলে ঘরোয়া পদ্ধতিতেও আলসার ভালো করতে পারবেন অল্প কিছু দিনের মধ্যে। যদি আপনার আলসার হয় তাহলে অবশ্যই কিছু খাবারের দিকে বিশেষভাবে নজর দিতে হবে।
যেমন ঠাণ্ডা, কম আঁশযুক্ত খাবার ইত্যাদি। আর মূলত চকলেট, ক্যাফিন, অ্যালকোহল, রসুন, পেঁয়াজ, গোলমরিচ এবং ভাজা বা চর্বিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলতে হয়। তাহলে আপনি এতক্ষণে নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন আলসার কতদিনে ভালো হয় এবং কি কি খাবার ও চিকিৎসা গ্রহণ করলে আলসার ভালো হয়।
কি খেলে আলসার ভালো হয়
অনেকেই রয়েছেন যারা একটি বিষয় সম্পর্কে জানতে চান সেটি হল কি খেলে আলসার ভালো হয়? তাই আপনাদের কথা চিন্তা করে আজকে আমি এই আর্টিকেলে এই বিষয়টি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করেছি। আশা করি সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি আপনারা মনোযোগ দিয়ে পড়বেন। তাহলে চলুন আর দেরি না করে কি কি খাবার খেলে আলসার ভালো হয় জেনে নেওয়া যাক।
- যে সকল খাবারগুলো অনেক নরম ও সহজপাত্র যেমন ঝাল মসলাযুক্ত খাবার। এ ধরনের খাবারগুলো খেলে আলসার ভালো হয়। তেলে ভাজা খাবার না খাওয়াই উচিত।
- দীর্ঘ সময় ধরে না খেয়ে থাকলে আপনার আলসারের মত সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই কখনোই অনেকক্ষণ পর্যন্ত না খেয়ে থাকবেন না। সারাদিনের মধ্যে অন্তত খাবারকে ছয় থেকে আট ভাগ করে নিয়ে খাওয়ার চেষ্টা করবেন।
- আলসার ভালো করতে টক জাতীয় ফল যেমন কমলালেবু মাল্টা ইত্যাদি এগুলো খালি পেটে খাওয়া যাবেনা।
- শাক সবজির মধ্যে নরম বাঁধাকপি শাক লাউ মিষ্টি আলু চাল কুমড়া পেঁপে ইত্যাদি খাদ্য তালিকায় রাখা যেতে পারে। এতে করে আপনার আলসার ভালো হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে।
- যে সকল তাজা ফল এবং সবজিগুলো রয়েছে সেগুলো আপনার খাদ্য তালিকায় রাখবেন যেমন কলা আপেল ডালিম আঙ্গুর ইত্যাদি।
- পেটে গ্যাস হয় এ ধরনের খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। পাশাপাশি ধূমপান মধ্যপান এগুলো ছাড়তে হবে এবং কফি কিংবা ক্যাফেইনযুক্ত খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। তাহলে আশা করা যায় আপনার আলসার ভালো করা সম্ভব হবে।
- প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় সামুদ্রিক মাছ ডিম মুরগির মাংস এগুলো রাখতে পারেন তবে চর্বিবিহীন।
মূল কথা হল যদি আপনি সঠিকভাবে আপনার খাদ্য পরিকল্পনা ও সুস্থ জীবন যাপন পদ্ধতি মেনে চলতে পারেন তাহলে আশা করা যায় আপনার আলসার থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব হবে। তাই আশা করি আপনারা যারা আলসার নিয়ে ভুগছেন তারা এই খাবারগুলো ফলো করলে খুব দ্রুত সমস্যাটি থেকে রেহাই পাবেন।
লেখকের মন্তব্যঃ গ্যাস্ট্রিক আলসার রোগীর খাদ্য তালিকা
প্রিয় বন্ধুরা আশা করি সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ে আপনারা সকলেই গ্যাস্ট্রিক আলসার রোগীর খাদ্য তালিকা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। এছাড়াও আপনারা পাশাপাশি আলসার হলে কি রুটি খাওয়া যাবে এ বিষয়টিও সম্পর্কে সঠিকভাবে জানতে পেরেছেন। যেহেতু এ বিষয়গুলো সম্পর্কে আপনারা জেনেছেন সেহেতু অবশ্যই আপনার মতামত কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন। আর এই আর্টিকেলটি ভালো লাগলে অবশ্যই বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করবেন। সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা।
মাহ্ফুজ আইটি বিডির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url