সৌরজগৎ বলতে কি বুঝ - সৌরজগতের মোট গ্রহ কয়টি জেনে নিন
আপনি সৌরজগৎ বলতে কি বুঝেন, এ বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? যদি আপনারা এ বিষয়টি সম্পর্কে না জেনে থাকেন তাহলে অবশ্যই এই আর্টিকেলের একদম শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ুন। তাহলে আশা করি আপনারা সঠিকভাবে এই বিষয়টি সম্পর্কে জেনে যাবেন।এছাড়াও আপনারা যারা সৌরজগতের মোট গ্রহ কয়টি এই বিষয় সম্পর্কে জানেন না তারাও এ বিষয়টি সম্পর্কে জেনে যাবেন। এই বিষয়গুলো ছাড়াও আরো নানা ধরনের বিষয় নিয়ে নিচে আমরা আলোচনা করার চেষ্টা করেছি। শুধুমাত্র আপনাদের কথা চিন্তা করে এ বিষয়গুলো সঠিকভাবে জানিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছি। তাই আসুন আর দেরি না করে জেনে নিন।
ভূমিকা
সৌরজগৎ এমন এক মহাজাগতিক ব্যবস্থা, যেখানে সূর্যকে কেন্দ্র করে গ্রহ, উপগ্রহ, গ্রহাণু, ধূমকেতু এবং অন্যান্য মহাজাগতিক বস্তু ঘূর্ণায়মান। এটি আমাদের পৃথিবীসহ মোট আটটি গ্রহের একটি পরিবার, যা সূর্যের মহাকর্ষ শক্তির প্রভাবে সুশৃঙ্খলভাবে আবর্তিত হয়। সৌরজগৎ শুধু বিজ্ঞানীদের গবেষণার বিষয় নয়, বরং মহাকাশের অপার রহস্য জানার উৎসাহও সৃষ্টি করে সবার মাঝে। তাই আপনাদের সুবিধার্থে আজকে আমি সৌরজগৎ বলতে কি বুঝ এবং সৌরজগতের মোট গ্রহ কয়টি এ বিষয়গুলো সঠিকভাবে জানিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করব। তাই আপনারা যারা সৌরজগৎ নিয়ে জানতে চাচ্ছেন তারা অবশ্যই এই আর্টিকেল মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।
সৌরজগতের মোট উপগ্রহ কয়টি
রাত নেমেছে কিন্তু আকাশে পরিষ্কার দেখা যাচ্ছে কিছু উজ্জ্বল বস্তু জ্বলজ্বল করছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় হল চাঁদ। যদি আপনার কাছে কোন টেলিস্কোপ না থাকে তাহলে আপনি একমাত্র উপগ্রহ যেটা খালি চোখে দেখতে পাবেন। কিন্তু সৌরজগতে আরো চাঁদ রয়েছে এটা কি জানেন? হয়তো অনেকেই জানেন না সৌরজগতে চাঁদ রয়েছে যেগুলো খালি চোখে পৃথিবী থেকে দেখা যায় না।
ঠিক কয়টি চাঁদ বা উপগ্রহ আমাদের সৌরজগতে রয়েছে এইটা কি জানি? এক কথায় বলতে গেলে এই প্রশ্নের উত্তর দেওয়া খুবই কঠিন। কিন্তু সৌরজগতে কয়েক ধরনের উপগ্রহ রয়েছে তার মধ্যে একটি হলো প্রাকৃতিক উপগ্রহ। অর্থাৎ প্রাকৃতিকভাবে যে সকল উপগ্রহগুলো আমাদের চারিপাশে ঘোরে সেগুলোর মধ্যে কিছু উপগ্রহের নাম আমরা জানি।
হতে পারে এরকম আরো উপগ্রহ অনেক রয়েছে কিন্তু এ সম্পর্কে আমরা জানি না। আমাদের ধারণা মতে ২৮৮ টি উপগ্রহের সংখ্যা রয়েছে। একটি সায়েন্সে প্রকাশিত হয়েছে যে সৌরজগতের আটটি গ্রহের চারপাশে মোট ২৮৮ প্রাকৃতিক উপগ্রহ ঘুরছে। তবে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা তথ্য মতে তারা বলেন সৌরজগতের মোট প্রাকৃতিক উপগ্রহ ২৯৩ টি।
তবে এই দুটি আসলে সঠিক কারণ বামন গ্রহ প্লুটোর রয়েছে ৫টি উপগ্রহ। যার কারণে টোটাল ২৯৩ টি হিসাব করা হয়েছে। আশা করি সৌরজগতের মোট উপগ্রহ কয়টি রয়েছে তা সঠিকভাবে জানতে পেরেছেন।
মহাবিশ্ব কিভাবে সৃষ্টি হয়েছে
আমরা উপরে পৃথিবী থেকে এই দৃশ্যমান বিশাল মহাবিশ্ব দেখি আসলে এখানে কোন কিছুই নেই মূলত ফাঁকা। দৃশ্যমান এই মহাবিশ্বে ছড়িয়ে রয়েছে লক্ষ লক্ষ কোটি কোটি গ্যালাক্সি আর এই গ্যালাক্সির মাঝে ছড়িয়ে রয়েছে লক্ষ কোটি নক্ষত্র। কিন্তু তারপরও একে বলতে হয় মহাবিশ্ব অর্থাৎ ফাঁকা। মহাবিশ্বের বেশিরভাগ এলাকা জুড়ে রয়েছে শূন্যতা।
যাকে আমরা সহজ ভাষায় বলে থাকি মহাশূন্য এর মানে হল কোন কিছুই নেই। কিন্তু এখন প্রশ্ন হল মহাশূন্য একেবারেই কি শুন্য? নাকি এর অসীম শূন্যতার মাঝে আরো কিছু অস্তিত্ব রয়েছে যা আমাদের অজানা। আসুন মহাবিশ্ব কিভাবে সৃষ্টি হয়েছে এবং এর অস্তিত্ব কি তা নিয়ে আজকে এই আলোচনা।
চলে আসুন মহা বিষ্ণুর প্রশ্নের এ উত্তর খোঁজার আগে চলুন আমরা পরমাণুর ক্ষুদ্রানী ক্ষুদ্র জগতের অভ্যন্তরীণে অবস্থান দেখে আসি। ধরে রাখুন হাইড্রোজেন পরমাণুর কথা। এর যে কেন্দ্র বা নিউক্লিয়াস রয়েছে এটি একটি প্রোটন কণা একে কেন্দ্র করে চারিপাশে ঘুরছে একটি বিশাল ইলেকট্রন কণা। কিন্তু হাইড্রোজেন পরমাণু অত্যন্ত সামান্য এবং অংশ জোড়া থাকে ইলেকট্রন এবং প্রোটন।
এই হাইড্রোজেনের পরমাণুর ভেতরের শতকরা ৯৯.৯৯৯৯৯৯৯৯৯৯৯৯৬ ভাগ অংশই হলো শূন্য অর্থাৎ ফাঁকা। অর্থাৎ পরমাণুর ভেতরের অংশ যেটা রয়েছে সেটা মহাশূন্যের মতোই শূন্য। এই শূন্যতা কতটা ব্যাপক সেটি আজকে আমি একটি উদাহরণস্বরূপ ব্যাখ্যা করছে জেনে নিন। আমাদের পৃথিবীতে যত মহাশূন্য রয়েছে তার ভেতর থেকে যদি সব ফাঁকা অংশ সরিয়ে নেওয়া হয়।
তাহলে পুরো পৃথিবীর আয়তন একদম চুপসে গিয়ে হবে টেনিস বলের সমান। কিন্তু এর ভেতরে কোনরকম পরিবর্তন হবে না। তাহলে ভাবুন পরমাণুর ভেতরের শূন্যস্থানটি না থাকলে এই বস্তুর অবস্থাটি কি হত। কিন্তু আমরা অনেকেই মনে করছে শূন্যতা মানে কিছুই না কিন্তু ভালো করে লক্ষ্য করলে দেখবেন মহাবিশ্বের শূন্যতা গুরুত্বপূর্ণ অপরিসীম।
যদি শূন্যতা না থাকতো তাহলে পরমাণু গঠিত হতে পারত না আর পরমাণু না থাকলে কখনো বস্তু গঠিত হতে পারত না আর যদি বস্তু না থাকতো তাহলে মহাবিশ্বের কোনো রকম সৃষ্টি হতো না। সেজন্য অনেক বিজ্ঞানীরা মনে করেন যে শূন্যতা থেকেই মহাবিশ্বের সূচনা হয়েছে। ব্যাপারটা এলোমেলো হলেও এর পিছনে কিছু বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা রয়েছে।
শূন্য থেকে কিভাবে মহাবিশ্ব সৃষ্টি হতে পারে সেটা বুঝতে হলে আমাদের অবশ্যই কোয়ান্টাম মেকানিকসের শরণাপন্ন হতে হবে। কোয়ান্টাম ফ্ল্যাকচুয়েশনের ওপর ভিত্তি করে বিজ্ঞানীরা মহাবিশ্বের উৎপত্তির একটি ধারণা দিয়েছেন।
আমরা হয়তো অনেকে জানি আবার অনেকে জানিনা যে এখন থেকে প্রায় ১৩.৮ বিলিয়ন বছর আগে একটি মহা বিস্ফোরণ বা বিগ ব্যাংয়ের এর মাধ্যমে মহাবিশ্বের সূচনা হয়েছিল। কিন্তু বিগ ব্যাংয়ের আগে কি হয়েছিল সেটা নিয়ে বিজ্ঞানীরা বলে আগে কোন কিছুই ছিল না। বিগ ব্যাংয়ের ফলেই স্থান এবং কালের সৃষ্টি হয়েছে। তাহলে বুঝতেই পারছেন মহাবিশ্ব কিভাবে সৃষ্টি হয়েছে।
সৌরজগৎ বলতে কি বুঝ
সৌরজগৎ হল সূর্য ও প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে সূর্য প্রদক্ষিণকারী তথা পরস্পরের প্রতি অভিকর্ষজ টানে আবদ্ধ মহাজাগতিক বস্তুগুলিকে নিয়ে গড়া একটি ব্যবস্থাকে বুঝানো হয়েছে। এই সৌরজগতের প্রত্যক্ষভাবে সূর্য প্রদক্ষি কারে বস্তুগুলির মধ্যে বৃহত্তম গ্রহ রয়েছে আটটি। এবং অন্যদিকে ক্ষুদ্রতর বস্তুগুলির মধ্যে রয়েছে সৌরজগতের ক্ষুদ্র বস্তু সমূহ ও বামন গ্রহ। পরোক্ষভাবে সূর্য প্রদক্ষিারে বস্তুগুলির মধ্যে দুটি প্রাকৃতিক গ্রাহ ক্ষুদ্রতম ও গ্রহদের থেকেও অনেক বেশি আকারে বড়। মূলত ৪৬০ কোটি বছর আগে একটি দৈত্যাকার আন্তর্জাতিক আণবিক মেঘের মহাকর্ষের পতনের কারণে সৌরজগতের উদ্ভব ঘটেছিল।
সৌরজগতের বৈশিষ্ট্য
সূর্যঃ সৌরজগতের কেন্দ্রে থাকা বিশাল এক তারকা। এটি তাপ ও আলো সরবরাহ করে এবং শক্তির মূল উৎস।
গ্রহঃ সূর্যের চারপাশে আবর্তিত হয় এবং নিজের অক্ষের চারপাশেও ঘোরে।
গ্রহাণু ও ধূমকেতুঃ সৌরজগতে ছড়িয়ে থাকা ছোট মহাজাগতিক বস্তু, যা মহাকাশ গবেষণায় বিশেষ ভূমিকা পালন করে।
সৌরজগৎ আবিষ্কারের ইতিহাস
মানুষ হাজার হাজার বছর ধরে সৌরজগত নিয়ে গবেষণা করছে। নিকোলাস কোপার্নিকাস সৌরজগতের সূর্যকেন্দ্রিক মডেল প্রস্তাব করেন। পরে, গ্যালিলিও গ্যালিলি তার টেলিস্কোপ দিয়ে গ্রহ এবং উপগ্রহ পর্যবেক্ষণ করেন। আধুনিক যুগে মহাকাশযান ও টেলিস্কোপের মাধ্যমে আমরা সৌরজগত সম্পর্কে আরও বিশদ তথ্য সংগ্রহ করতে সক্ষম হয়েছি।
সৌরজগৎ কেন গুরুত্বপূর্ণ
সৌরজগৎ আমাদের মহাবিশ্বের মূল কাঠামো এবং এর মাধ্যমে আমরা পৃথিবীর উৎপত্তি, আবহাওয়া, এবং ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা সম্পর্কে ধারণা পাই। এটি জ্যোতির্বিজ্ঞান ও মহাকাশ গবেষণার মূল বিষয়। আশা করি সৌরজগৎ বলতে কি বুঝ এই বিষয়টি সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।
সৌরজগতের সবচেয়ে বড় গ্রহের নাম কি
সৌরজগতের সবচেয়ে বড় গ্রহের নাম হলো বৃহস্পতি গ্রহ যাকে ইংরেজিতে বলা হয় জুপিটার। মূলত সূর্য থেকে দূরত্বের দিক দিয়ে পঞ্চম এবং আকারের আয়তনের দিক দিয়ে সৌরজগতের বৃহত্তম গ্রহ হল বৃহস্পতি। বৃহস্পতি ব্যতীত সৌরজগতের বাকি সবগুলো গ্রহের ভর একত্র করলেও বৃহস্পতির ভর তা থেকে প্রায় আড়াই গুণ বেশি।
বৃহস্পতি সহ আরো তিনটি গ্রহ রয়েছে যেমন শনি ইউরেনাস এবং নেপচুনকে একসাথে গ্যাস দানব বলা হয়। এছাড়াও এগুলো বাদেও আরো চারটি রয়েছে যারক অপর জনপ্রিয় নাম হচ্ছে জোভিয়ান গ্রহ। এই ন শব্দটির জুপিটার শব্দের বিশেষণ রূপ। সাধারণত জুপিটার শব্দটি হল গ্রীক প্রতিশব্দ হিসেবে ব্যবহৃত হয় যাকে জিউজ বলা হয়।
এই জিউস থেকে যেন মুলটি উৎপত্তি লাভ করছে তাই এই মূল ধারা বেশ কিছু জুপিটার তো বৃহস্পতি শব্দের সৃষ্টি হয়েছে। আমাদের পৃথিবী থেকে বৃহস্পতি দেখলে আপাত মান পাওয়া যায় প্রায় ২.৮। এটি মূলত পৃথিবীর আকাশের দৃশ্যমান তৃতীয় উজ্জ্বল জ্যোতিষ্ক বলা হয়।
সৌরজগতের মোট গ্রহ কয়টি
গ্রহকে প্রধানত দুই ভাগে ভাগ করা হয় ১) পাথুরে ভূসদৃশ গ্রহ, ২) বৃহৎ স্বল্প ঘনত্বের গ্যাসীয় দানব। সৌরজগতের মোট গ্রহের সংখ্যা হল আটটি। সূর্য থেকে বাইরের দিকে গেলে মোট চারটি গ্রহ রয়েছে যথা বুধ, শুক্র, পৃথিবী এবং মঙ্গল। আর এরপর যে চারটি গ্যাসীয় দানব- বৃহস্পতি শনি ইউরেনাস এবং নেপচুন।
এই গ্রহগুলোর মধ্যে মূলত ছয়টি গ্রহের একটা একাধিক উপগ্রহ রয়েছে পাশাপাশি আইইউ সংজ্ঞা অনুযায়ী ছয়টি বামন গ্রহ ছাড়াও আরো অনেকগুলো বামন গ্রহের তালিকাভুক্ত হওয়ার অপেক্ষায় রয়েছে এবং আরো রয়েছে হাজার হাজার ক্ষুদ্র সৌরজগতিক বস্তু।
কোন গ্রহের উপগ্রহ কয়টি
সৌরজগতে থাকা প্রতিটি গ্রহের চারপাশে ঘুরে বেড়ায় এক বা একাধিক উপগ্রহ, যা চাঁদ নামেও পরিচিত। এই উপগ্রহগুলো সৌরজগতের ইতিহাস, গঠন এবং বিকাশ সম্পর্কে জানতে বিজ্ঞানীদের সাহায্য করে। গ্রহের উপগ্রহের সংখ্যা এবং বৈশিষ্ট্য তাদের ভৌত গঠন, আকর্ষণ শক্তি এবং অবস্থানের ওপর নির্ভর করে। এই আর্টিকেলে আমরা সৌরজগতের বিভিন্ন গ্রহ এবং তাদের উপগ্রহের সংখ্যা নিয়ে আলোচনা করব।
সূর্যের নিকটবর্তী গ্রহগুলো এবং তাদের উপগ্রহঃ সৌরজগতের সবচেয়ে ছোট এবং সূর্যের নিকটবর্তী দুই গ্রহ বুধ (Mercury) এবং শুক্র (Venus)-এর কোনো প্রাকৃতিক উপগ্রহ নেই। এর কারণ হলো, এই দুই গ্রহ সূর্যের এত কাছে অবস্থান করে যে, তাদের শক্তিশালী মাধ্যাকর্ষণ আকর্ষণ করতে পারে না।
পৃথিবীর উপগ্রহঃ আমাদের নিজস্ব গ্রহ পৃথিবী (Earth)-এর একটি মাত্র প্রাকৃতিক উপগ্রহ রয়েছে, যা আমরা চাঁদ নামে চিনি। এটি পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ শক্তির মধ্যে আবদ্ধ এবং পৃথিবীর প্রাকৃতিক পরিবেশ এবং জলবায়ুতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে।
মঙ্গল এবং বৃহস্পতির উপগ্রহঃ মঙ্গল গ্রহ (Mars)-এর দুটি ছোট উপগ্রহ আছে ফোবস (Phobos) এবং ডেইমোস (Deimos)। অন্যদিকে, বৃহস্পতি (Jupiter) সৌরজগতের সবচেয়ে বড় গ্রহ এবং এর সর্বাধিক সংখ্যক উপগ্রহ রয়েছে। বর্তমানে এর ৯৫টি প্রাকৃতিক উপগ্রহ শনাক্ত করা হয়েছে, যার মধ্যে ইও (Io), ইউরোপা (Europa), গ্যানিমিড (Ganymede), এবং ক্যালিস্টো (Callisto) সবচেয়ে বড় এবং বিখ্যাত।
শনি, ইউরেনাস এবং নেপচুনের উপগ্রহঃ শনি গ্রহ (Saturn) তার বিখ্যাত রিং এবং ১৪৫টি উপগ্রহ নিয়ে চমকপ্রদ। এর মধ্যে বৃহত্তম উপগ্রহ হলো টাইটান (Titan)।
ইউরেনাস (Uranus)-এর ২৭টি এবং নেপচুন (Neptune)-এর ১৪টি প্রাকৃতিক উপগ্রহ রয়েছে। নেপচুনের ট্রাইটন (Triton) অন্যতম বৃহত্তম এবং অনন্য বৈশিষ্ট্যপূর্ণ।
লেখকের মন্তব্যঃ সৌরজগৎ বলতে কি বুঝ
আশা করি আপনারা সকলেই সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ে সৌরজগৎ বলতে কি বুঝ এবং সৌরজগতের মোট গ্রহ কয়টি তা সঠিকভাবে জানতে পেরেছেন। যদি আপনারা এই আর্টিকেলটি পড়ে একটু উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার আত্মীয়-স্বজনের মাঝে আর্টিকেলটি শেয়ার করবেন। পাশাপাশি আপনার মতামত কমেন্টের মাধ্যমে জানিয়ে দেবেন। সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
মাহ্ফুজ আইটি বিডির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url