প্রসাবে জ্বালাপোড়া ঘরোয়া চিকিৎসা

আপনি কি প্রসাবে জ্বালাপোড়া ঘরোয়া চিকিৎসা এ বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? যদি আপনারা এ বিষয়টি সম্পর্কে না জেনে থাকেন তাহলে অবশ্যই এই আর্টিকেলের একদম শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ুন। কারণ এই আর্টিকেলের একজন শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত বলে আপনারা সকলেই এ বিষয়টি সম্পর্কে সঠিকভাবে জেনে যাবেন।
প্রসাবে-জ্বালাপোড়া-ঘরোয়া-চিকিৎসা
শুধু তাই নয় পাশাপাশি আপনারা প্রসাবে জ্বালাপোড়া কিসের লক্ষণ এই বিষয় সহ আরো বিভিন্ন বিষয়ে সঠিকভাবে জেনে যাবেন। তাই আর দেরি না করে আসুন বিস্তারিত তথ্য সঠিকভাবে জেনে নিন।

ভূমিকা

আমাদের মধ্যে অনেকেই রয়েছে যাদের প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া হয়ে থাকে। কোনো না কোনো কারণে কিংবা অতিরিক্ত রোদে কাজ করার কারণে জ্বালাপোড়া করে। এগুলোর পাশাপাশি বিভিন্ন ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া কিংবা রোগের কারণেও হতে পারে। তবে এই সমস্যাটি কিসের লক্ষণ এটা কি জানেন? হয়তো অনেকেই জানেন না। তাই আপনাদের চিন্তা মাথায় রেখে আজকে আমি এই আর্টিকেলে প্রসাবে জ্বালাপোড়া কিসের লক্ষণ এবং প্রসাবে জ্বালাপোড়া ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে সঠিকভাবে জেনে যাবেন। তাই আর কথাগুলো বাড়িয়ে চলুন বিস্তারিত তথ্য সঠিকভাবে জেনে নেওয়া যাক।

পুরুষের প্রস্রাবের রাস্তায় জ্বালাপোড়া কেন হয়

পুরুষের বারবার প্রসাব ও জ্বালাপোড়া করা কথাটি আমরা অনেকেই ইউরিন ইনফেকশন নামে চিনে থাকি। তবে অনেকে আবার প্রস্রাবে জ্বালাপোড়াও বলে থাকেন। বিশেষ করে প্রস্রাবের সংক্রমণ সেলিম হতে পারে। কিন্তু এ রোগের অনেকগুলো কারণ থাকতে পারে। গরমের সময় এই রোগ অনেক বেশি হয়ে থাকে। তবে শীতকালে কমলেও কিন্তু কম হয় না। শীতকালে পানি কম খাওয়ার কারণেও ইউরিন ইনফেকশন বাড়তে পারে। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক পুরুষের প্রস্রাবের রাস্তায় জ্বালাবড়া কেন হয়।

ডায়াবেটিস থাকলেঃ ডায়াবেটিসের অন্যতম লক্ষণ হলো বারবার প্রস্রাব। এক্ষেত্রে টাইপ এবং টাইপ 2 এই দুই ধরনের ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রেই লক্ষণটি দেখা দিতে পারে। মূলত ডায়াবেটিস আক্রান্ত রোগীদের শরীরে উপস্থিত অতিরিক্ত গ্লুকোজ মুত্রের মাধ্যমে দে এর বাইরে বের হয়ে যায় ফলে বারবার প্রস্রাব পায়। এরকম সমস্যা হলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করে সুগার টেস্ট করে নিতে হবে।

অতিরিক্ত কফিঃ যদি কোন পুরুষ অতিরিক্ত কফি পান করেনতাহলে তার ঘন ঘন প্রস্রাব ও জ্বালাপোড়া করে। এটি মূলত কিছু গবেষণায় দেখা গিয়েছে। তাই আগে থেকেই সাবধানতা অবলম্বন করুন।

প্রস্টেট গ্ল্যান্ডে সমস্যাঃ পুরুষদের যে তলপেট রয়েছে তার নিচের দিকে রয়েছে প্রস্টেট গ্ল্যান্ড। এই গ্ল্যান্ডে কিছু তরল তৈরি হয় যা ইজাকুলেশনের সময় বেরিয়ে আসে। যদি কোন কারনে এই অঙ্গটি আকারে বেড়ে যায় বা কোন কারনে টিউমার হয় তাহলে সেখানে ইউরিনারি সিস্টেমের ওপর চাপ পড়ে তখন বারবার প্রস্রাব পায়। শুধু তাই নয় পাশাপাশি জ্বালাপোড়াও করে।

ওষুধঃ কিছু কিছু ওষুধ রয়েছে যেগুলো খেলে শরীর থেকে অতিরিক্ত পানি ও লবণ বের করে দেই। ফলে এই ধরনের ওষুধ যারা খায় তাদের বারবার প্রস্রাব পেতে পারে। তাই এ ধরনের ওষুধ খাওয়ার আগে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিন। প্রয়োজনে আপনার ওষুধ বদলে দিতে পারেন।

অ্যালকোহলঃ যে সকল ব্যক্তিরা এলকোহল পান করেন তাদেরও ঘন ঘন প্রস্তাব হতে পারে এবং প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া সমস্যা দেখা দিতে পারে।

প্রসাবে জ্বালাপোড়া কিসের লক্ষণ

প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া বিভিন্ন ধরনের লক্ষণ রয়েছে তবে কিছু কিছু মানুষের বুক ব্যাথা হয়ে থাকে কিন্তু এটি ব্যক্তি ভেদে আলাদা। তবে প্রস্রাবের জ্বালাপোড়ার অন্যান্য উপসর্গের সাথে হতে পারে যা মুত্রনালীকে প্রবাহিত করে। যার মধ্যে রয়েছে-

  • মেঘলা প্রস্রাব
  • জরুরী প্রস্রাব করা
  • ঘনঘন প্রস্রাব হওয়া
  • প্রস্রাবের রং পরিবর্তন
  • রক্তাক্ত বা গোলাপী প্রস্রাব
  • বাজে গন্ধ এবং অন্ধকার মূত্র
  • প্রস্রাব করার সময় ব্যথা হয়
  • ডিশুরিয়া এবং প্রস্রাব ধরে রাখা
এর বাইরেও আরো অন্যান্য লক্ষণ রয়েছে যা প্রস্রাবের জ্বালা সহ আরো বিভিন্ন কারণে ঘটতে পারে। যেমনঃ

  • অবসাদ
  • ক্ষুধামান্দ্য
  • জ্বর এবং শীতল
  • কুঁচকিতে বা পাশে ব্যথা
  • যৌন সংসর্গের সময় ব্যথা
  • লালভাব, উষ্ণতা বা ফোলাভাব
  • বমি বমি ভাব সঙ্গে বা বমি ছাড়া
  • পেট, শ্রোণী, বা পিঠের নীচের অংশে ব্যথা যা গুরুতর হতে পারে

প্রসাবে জ্বালাপোড়া ঘরোয়া চিকিৎসা

অনেকেই রয়েছে যারা জানতে চেয়েছেন প্রসাবে জ্বালাপোড়া ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে। তাই তাদের চিন্তা মাথায় রেখে আজকে আমি এই আর্টিকেলে এ বিষয়টি সঠিকভাবে আলোচনা করার চেষ্টা করেছি। আশা করি আপনারা যারা এ বিষয়টি সম্পর্কে জানতে এই পর্যন্ত এসেছেন তারা অবশ্যই সঠিক তথ্য পেয়ে যাবেন। তাই আসুন আর দেরি না করে জেনে নিন।

পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করুনঃ যদি আপনার প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া হয় তাহলে অবশ্যই পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করুন। কারণ যত বেশি পানি কিংবা তরল জাতীয় খাবার দৈনন্দিন খেতে পারবেন তত বেশি আপনার প্রস্রাবের মাত্রা বেড়ে যাবে কিন্তু জ্বালাপোড়া থাকবে না। 

এই প্রস্রাবের কারণে দেহের ব্যক্তিরা বা ফাঙ্গাস বের হয়ে যায় ফলে শরীর থেকে জীবাণুগুলো খুব সহজেই মুক্ত করা সম্ভব। ফলে আপনার প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া দূর হয় এবং প্রস্রাবে কোন সমস্যা হয় না। যদি আপনি দ্রুত এর নিরাময় চান তাহলে উষ্ণ গরম পানি খেতে পারেন। এতে করে আরো বেশি উপকার পাবেন।

শাকসবজি খানঃ যদি আপনার প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া হয় তাহলে অবশ্যই সবুজ শাকসবজি খেতে পারেন। এই শাকসবজি মাঝে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আছে যাদের প্রয়োজনে পানির অভাব পূরণ করতে অনেক বেশি সাহায্য করে। দৈনিক খাদ্য তালিকায় যদি আপনি আমিষের পরিমাণ কমিয়ে শাক সবজির পরিমাণ বৃদ্ধি করতে পারেনআশা করি আপনার দেহের শর্করা চাহিদা মিটবে পাশাপাশি প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া দূর করতেও অনেক বেশি সাহায্য করবে।

দই খানঃ প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া দূর করতে অত্যন্ত কার্যকারী দই। মিষ্টি দই হোক কিংবা টক দই হোক উভয় আপনি খেতে পারেন এটি স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। দই খেলে আপনার দেহের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস হবে এবং জীবাণু মুক্ত শরীর রাখবে। তাছাড়া প্রতিদিন যদি আপনি দই খাওয়ার অভ্যাস তৈরি করতে পারেন তাহলে আপনার শরীরের PH বৃদ্ধিতেও সাহায্য করবে। তাই আপনারা চাইলে প্রতিদিন খাদ্য তালিকায় এক থেকে দুই কাপ দই রাখতে পারেন।

পানিশূন্যতা দূরিভূতঃ প্রস্রাবের জ্বালাপোড়ার অনেক বেশি দায়ী হচ্ছে পানি শূন্যতা। যদি আপনার শরীরে পানি শূন্যতা দেখা দেয় তাহলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে। তাই অবশ্যই দৈনিক ৭ থেকে ৮ গ্লাস পানি পান করুন। এতে করে আপনার প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া খুব সহজেই কমে যাবে। তাছাড়া বিভিন্ন ফল খেতে পারেন যেমনঃ আপেল, তরমুজ, আনার, আম, ডাব, আঙ্গুর ইত্যাদি।

গরম চাপঃ গরম চাপপেট ব্যথা কমাতে এবং ইউরিন ইনফেকশন দূর করতে সাহায্য করে। গরম কাপড় কিংবা হট ওয়াটার ব্যাগ তলপেটের আশেপাশে এবং পিঠের নিচের অংশে লাগাতে পারেন। এতে করে আপনার ব্লাডারের উপরের অতিরিক্ত চাপ অনেকটাই কমে যাবে এবং ব্যাথাটাও অনেকটা দূর হবে।

পুরুষের প্রস্রাবের রাস্তায় জ্বালাপোড়া ঔষধ

পুরুষের প্রস্রাবের রাস্তায় জ্বালাপোড়া একটি অস্বস্তিকর এবং বিব্রতকর সমস্যা, যা বিভিন্ন কারণের ফলে হতে পারে। এই সমস্যার পেছনে প্রধান কারণগুলো হলো ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশন, প্রোস্টেটের সমস্যা, পাথর বা সংক্রমণ। কখনো কখনো এটি ব্যক্তির ডায়াবেটিস, পানিশূন্যতা বা অতিরিক্ত মশলাদার খাবারের কারণে হতে পারে। সঠিক চিকিৎসা এবং উপযুক্ত ঔষধ গ্রহণের মাধ্যমে এই সমস্যা সহজেই সমাধান করা যায়।

জ্বালাপোড়া কমানোর কার্যকর ঔষধঃ

অ্যান্টিবায়োটিক ঔষধঃ যদি ইউরিনারি ইনফেকশনের কারণে হয়, তবে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী অ্যান্টিবায়োটিক, যেমন- সিপ্রোফ্লোক্সাসিন বা নাইট্রোফুরানটোইন ব্যবহৃত হতে পারে।

ব্যথানাশক ঔষধঃ তীব্র ব্যথার ক্ষেত্রে আইবুপ্রোফেন বা প্যারাসিটামল ব্যবহার করা যেতে পারে।

প্রাকৃতিক উপায়ঃ প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া কমাতে পুরুষদের পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি কিংবা তরল জাতীয় খাবার গ্রহণ করতে হবে। এতে করে প্রস্রাবের সংক্রমণ রোধে সাহায্য করবে।

প্রস্রাবের রাস্তায় ঘা হলে করণীয়: সুস্থ থাকার উপায়

যদি আপনার প্রস্রাবের রাস্তায় ঘা হয় তাহলে এটি একটি অস্বস্তিকর এবং খুবই মারাত্মক একটি সমস্যা. সাধারণত এই সমস্যার কারণে প্রস্রাবের রাস্তায় আঘাত পাওয়া সহ দীর্ঘস্থায়ী নানা ধরনের স্বাস্থ্য সমস্যা দেখা দেয়। তবে এই সমস্যা যেকোনো বয়সের নারী পুরুষ উভয়ের মধ্যে দেখা যেতে পারে। 

যদি আপনারা দ্রুত এই প্রসবের রাস্তায় ঘা হলে ঠিক না করেন তাহলে পরবর্তীতে বড় সমস্যার রূপ নিতে পারে। তাই যত দ্রুত সম্ভব ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী এই সমস্যাটির সমাধান করতে হবে।

এটির প্রাথমিক লক্ষণগুলোর মধ্যে ব্যথা, প্রস্রাবের সময় জ্বালাপোড়া, লালচে ভাব, ফোলা, এবং কখনো কখনো পুঁজ বা রক্ত পড়া অন্তর্ভুক্ত। এই ধরনের সমস্যায় উপেক্ষা করা উচিত নয় কারণ এটি কিডনির মতো গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গের ওপর প্রভাব ফেলতে পারে। তাই নিচে আমরা ঘরোয়া কিছু সহজ পদ্ধতি ও সঠিক চিকিৎসা সম্পর্কে আলোচনা করেছি। চলুন জেনে নিন।

আপনারা চাইলে ঘরোয়া কিছু সহজ মাধ্যমে আপনি প্রস্রাবের রাস্তায় ঘা সমস্যার সমাধান পেতে পারেন। যেমনঃ পর্যাপ্ত পানি পান, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকা, সংক্রমণ এড়াতে সঠিক খাদ্যাভ্যাস বজায় রাখা। এ সকল বিষয়ের দিকে গুরুত্ব দিলে আপনার প্রশ্নের রাস্তা ঘা হলে সুস্থ করে তুলতে পারবেন। তবে, যদি লক্ষণগুলো দীর্ঘস্থায়ী হয় বা গুরুতর মনে হয়, তাহলে যত দ্রুত সম্ভব ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন।

বার বার ইউরিন ইনফেকশন

অনেকে রয়েছেন যারা প্রতিদিন খুব কম পরিমাণে পানি পান করেন। আর কোম্পানি পান করার জন্য শরীরে বেশ কিছু সমস্যা দেখা দেয়। যেমন শরীর বেশি শুকিয়ে যায়, ডিহাইডেশনের সমস্যা দেখা দেয় ইত্যাদি। এ ধরনের সমস্যা হলে আপনার সেখান থেকেও হতে পারে ইউরিন ইনফেকশনের মত সমস্যা। এছাড়াও টাইট অর্ন্তবাস পরার কারণেও অনেক বেশি শরীরের ক্ষতি দেখা দেয়। 

সেখানে অতিরিক্ত ঘাম জমে যায় এবং বাজে দুর্গন্ধ ছড়ায় ফলে আপনার হতে পারে সংক্রমণ। এছাড়াও গোসল করার পর কিংবা প্রস্রাব করার পর গোপনাঙ্গ ঠিকমতো ধোঁয়া না হলে কিংবা সবসময় যদি গোপনাঙ্গ ভেজে থাকে তাহলে সেখান থেকেও আপনার বিভিন্ন ধরনের ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ হয়। তাই সবসময়ই এগুলো পরিষ্কার রাখার চেষ্টা করবেন এবং কফি অ্যালকোহল যুক্ত খাবার খাওয়া বন্ধ করবেন। 

শুধু তাই নয় চিনে যুক্ত যে খাবারগুলো রয়েছে সেগুলোর পরিমাণটাও অনেকটা কমিয়ে দিবেন কারণ চিনে যুক্ত খাবারওযুক্ত খাওয়ার ফলে ডায়াবেটিস হতে পারে আর ডায়াবেটিস হলে আপনার ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়ার সম্ভাবনা বেশি দেখা দিবে। তাহলে বুঝতেই পারছেন বার বার ইউরিন ইনফেকশন কেন হয় ও সমাধান।

লেখকের মন্তব্যঃ প্রসাবে জ্বালাপোড়া ঘরোয়া চিকিৎসা

প্রিয় ভিজিটর আশা করি সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ে আপনারা সকলেই প্রসাবে জ্বালাপোড়া ঘরোয়া চিকিৎসা এবং প্রসাবে জ্বালাপোড়া কিসের লক্ষণ এ বিষয়গুলো সম্পর্কে সঠিকভাবে জানতে পেরেছেন। আর্টিকেলটি পড়ে আপনারা যারা উপকৃত হয়েছেন তারা অবশ্যই কমেন্ট করে আপনাদের মতামত জানিয়ে যাবেন। পাশাপাশি এই ওয়েবসাইট নিয়মিত ভিজিট করবেন। সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে অভিনন্দন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

মাহ্ফুজ আইটি বিডির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url