আলসার হলে কি খেজুর খাওয়া যাবে? জেনে নিন

আলসার হলে কি খেজুর খাওয়া যাবে? এই সম্পর্কে আপনারা যারা জানেন না তারা অবশ্যই এই আর্টিকেল থেকে জেনে নিবেন। কারণ আমাদের মধ্যে এমন অনেকে রয়েছে যাদের হালদারের সমস্যা রয়েছে। এই সমস্যা থেকে সম্পূর্ণ টিপস এই আর্টিকেলের মধ্যে দেয়া হয়েছে। আশা করি আপনারা একজন শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়লে সঠিকভাবে জেনে যাবেন।
আলসার-হলে-কি-খেজুর-খাওয়া-যাবে-জেনে-নিন
আপনারা যারা এই আর্টিকেল সম্পূর্ণ পড়বেন তারা সকলেই জেনে যাবেন আলসার থেকে কি ক্যান্সার হয়, আলসার হলে কি কি ফল খাওয়া যাবে না, আলসার হলে কি দুধ খাওয়া যাবে? কি খেলে আলসার ভালো হবে পেপটিক আলসার কত দিনে ভালো হয়।

ভূমিকা

বর্তমান সময়ে ছোট থেকে বড় সকলেরই আলসারের সমস্যা রয়েছে। অনেকেই এই সমস্যা এড়ানোর জন্য বিভিন্ন ওষুধ সেবন করছেন এবং ডাক্তার পরামর্শ গ্রহণ করছেন। বিশেষ করে ৬০ বছর বয়স পার হওয়ার পর পর এই সমস্যাটি অনেক বেশি দেখা যায় অনেক মানুষের মধ্যে। তবে অনেকেই জানেন না খেজুর খেলে আলসার ভালো হয় কিনা? আজকে আমি এই পোস্টে জানিয়ে দেবো আলসার হলে কি খেজুর খাওয়া যাবে? এবং পেপটিক আলসার কত দিনে ভালো হয় এই সম্পর্কে। এছাড়াও আরো অন্যান্য বিষয়গুলো সম্পর্কেও জানিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করব। তাই আপনাদের কাছে আমার একটাই অনুরোধ রইল এই আর্টিকেল সম্পূর্ণ মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।

কি খেলে আলসার ভালো হয়

সাধারণত আমাদের মধ্যে অনেক মানুষ রয়েছে যারা আলসার রোগে আক্রান্ত। এর কারণ হলো অনিয়মিত খাদ্য গ্রহণ, অতিরিক্ত তেল মসলাযুক্ত খাবার গ্রহণ এবং ধূমপান বা মধ্য পান। এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ও মানসিক চাপ হওয়ার কারণে এ ধরনের সমস্যা হয়ে থাকে।

তবে যাদের আলসারের সমস্যা রয়েছে তারা যত দ্রুত সম্ভব ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করুন। পাশাপাশি খাদ্য বাস ও জীবনচরে পরিবর্তন নিয়ে আসুন। আর এই ধরনের সমস্যার জন্য প্রয়োজন জাল এবং মসলাযুক্ত খাবার গ্রহণ করা, দীর্ঘ সময় ধরে না খেয়ে থাকা, সারাদিনের খাবারকে ৬ থেকে ৮ বার ভাগ করে খেতে হবে আশা করি এ ধরনের সমস্যা দূর হয়ে যাবে। 

শুধু তাই নয় ধূমপান বা মদ্যপান ছাড়তে হবে টাটকা ফল সবজি খাদ্য তালিকায় রাখতে হবে যেমন ডালিম আঙ্গুর কমলা ইত্যাদি টক জাতীয় খাবার গ্রহণ করতে হবে যেমন মাল্টা লেবু কলা ইত্যাদি। শুধু তাই নয় সবজির মধ্যে টাটকা শাক বাঁধাকপি চাল কুমড়া মিষ্টি আলু ইত্যাদি খাদ্য তালিকায় রাখতে পারেন এছাড়াও চর্বিযুক্ত মাছ মুরগির মাংস ইত্যাদি গ্রহণ করতে পারেন। আশা করি এ ধরনের খাদ্যগ্রহণ করলে আপনার আলসার খুব সহজেই দূর করা সম্ভব হবে।

আলসার থেকে কি ক্যান্সার হয়

সাধারণত আমাদের জীবন যাপন এবং খাবার দাবার নানা ধরনের পরিবর্তন না নিয়ে আসা পর্যন্ত কখনোই গ্যাস্টিকের সমস্যা দূর করা সম্ভব হবে না। দৈনন্দিন জীবনে খাওয়া-দাওয়া এবং জীবন যাপন ইত্যাদির কারণে নানা ধরনের রোগ শরীরে বাসা বাঁধে অস্বাস্থ্যকর খাবার তেলে ভাজা খাবার ও স্বাস্থ্যকর খাবার সহ বিভিন্ন সমস্যা তৈরি হয়। 

শুধু তাই নয় যদি খাবারে অনিয়ম করেন এবং অতিরিক্ত মদ্যপান ও ব্যায়াম না করেন পাশাপাশি দুশ্চিন্তা করেন তাহলে এ ধরনের সমস্যা অনেক বেশি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তবে যদি আপনার অতিরিক্ত মাত্রায় গ্যাস্টিকে সমস্যায় ভুগেন তাহলে এই সমস্যা কখনোই নিয়ে বসে থাকা উচিত নয়। কারণ অতিরিক্ত সমস্যা হওয়ার কারণে আপনার পেটে ক্যান্সার হওয়ার লক্ষণও দেখা দিতে পারে। 

শুধু যে পেটে সীমাবদ্ধতা নয় ফুসফুস লিভার সহ আরো বিভিন্ন সমস্যায় ছড়িয়ে যেতে পারে। গ্যাস্ট্রিক ক্যান্সারে ৯৫ শতাংশ ক্ষেত্রে পেটের ভিতরে কোষে শ্লেষ্মা তৈরি করে। ফলে কালো গায়ে পরিণত হয়। এটি মূলত পাকতন্ত্রে সবচেয়ে বেশি দেখা যায়। 

বিশেষ করে অধিকাংশ মানুষেরই আলসার থেকে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দেয় তবে মহিলা তুলনায় পুরুষের প্রবণতা অনেক বেশি লক্ষ্য করা যায়। তাই আপনারা যারা এ ধরনের সমস্যার মধ্যে পড়বেন তারা অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিবেন। পাশাপাশি ধূমপান অতিরিক্ত তেল জাতীয় খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন।

আলসার হলে কি খেজুর খাওয়া যাবে

বর্তমান সময়ে ছোট-বড় সবারই গ্যাস্টিকের সমস্যা কথা শোনা যায়। এর প্রধান কারণ হলো অতিরিক্ত তেল জাতীয় খাদ্য গ্রহণ করা। সাধারণত সকলেই বাইরে ভাজাপোড়ার প্রতি অনেক বেশি আকৃষ্ট হয়ে থাকে যার ফলে গ্যাস্টিকের সমস্যার প্রবণতা অনেক বেশি দিন দিন মানুষের শরীরে বেড়েই চলেছে। এই গ্যাস্টিকের সমস্যা যাদের হয় কেবলমাত্র তারাই বলতে পারবে এর যন্ত্রণা কতটা ভয়ানক। 

অনেকে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য বিভিন্ন ধরনের ওষুধ খাচ্ছেন আবার কেউ কেউ ডাক্তার দেখাচ্ছেন। তবে এই সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে খেজুর। সুস্বাদু এবং বেশি পরিচিত এই ফলটি গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর করার জন্য অত্যন্ত কার্যকারী। এই খেজুর ফ্রুকটোজ এবং গ্লাইসেমিক সমৃদ্ধ। এটি রক্তের শর্করার পরিমাণ বৃদ্ধি করে। 

পাশাপাশি খেজুরকে চিনির বিকল্প হিসেবেও ধরা হয়ে থাকে। খেজুরে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি বানান রয়েছে। ৩০ গ্রাম খেজুর রয়েছে ৯০ গ্রাম ক্যালরি, ১ গ্রাম প্রোটিন, ১৩ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম এবং ২.৮ গ্রাম ফাইবার। যা শরীরের ক্লান্ত দূর করতে অনেক বেশি সাহায্য করে পাশাপাশি মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে। 

এছাড়াও প্রতিদিন তিনটি করে খেজুর এক সপ্তাহ খেলে আপনার গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকেও মুক্তি মিলবে। তবে একটি বিষয় অবশ্যই মনে রাখবেন টানা ৭ দিনের মধ্যে কখনো খেজুর খাওয়া বাদ দিবেন না। তিনটি করে খেজুর ৭ দিন খেলে আপনার গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা আশা করি খুব সহজেই বিদায় হয়ে যাবে। 

এছাড়াও এই খেজুর খাওয়ার ফলে আপনার ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে লড়াই করে ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতেও সাহায্য করে। তাহলে আপনারা বুঝতেই পারছেন আলসার হলে খেজুর খাওয়া কতটা গুরুত্বপূর্ণ।

পেপটিক আলসার কত দিনে ভালো হয়

আশা করি পূর্বের বিষয়গুলো পড়ে আপনারা আলসার হলে কি খেজুর খাওয়া যাবে এই সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। এখন আমরা আলোচনা করব পেপটিক আলসার কতদিনে ভালো এই সম্পর্কে। পেপটিক আলসার হলো একটা ফোসকা বা ঘা যা পাকস্থলীর দেয়ালের ভেতরে বা ক্ষুদ্র অংশের প্রথম অংশে হয়ে থাকে। 

পেপটিক আলসার খুবই পরিচিত একটি অসুখ গবেষণা দেখা গেছে যে প্রতি ১০ জনের মধ্যে একজন তাদের জীবনে কোন না কোন সময় পত্রিকা আলসারে ভুগছেন। বিশেষ করে ৬০ বছর বয়স পার হলে মানুষের এই সমস্যাটা অনেক বেশি হয়ে থাকে। এমনিতেই শিশুসহ যেকোনো বয়সের মানুষের পেপটিক আলসার হয়ে থাকে তবে অন্যদিকে নারীদের তুলনায় পুরুষদের এই সমস্যা অনেক বেশি হয়।

তবে পেপটিকালচার চিকিৎসায় খুবই দ্রুত সারা দেয় এবং প্রায় দুই মাসের মধ্যে এই সমস্যাটি পুরোপুরি সেরে যায়। তবে চিকিৎসা আলসারের কারণের উপর সম্পূর্ণ নির্ভর করে। যদি সঠিক নিয়ম অনুসরণ করে ওষুধগুলো সেবন করা হয় তাহলে এর সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। তবে আপনারা যারা ঘরোয়াভাবে চিকিৎসা করতে চান তারা অবশ্যই বিশেষ করে খাবারের দিকে নজর দেবেন। 

সাধারণত কম আশযুক্ত বা ঠান্ডা খাবার গুলো গ্রহণ করার চেষ্টা করবেন। কারণ এই খাবারগুলো অল্পতেই হজম হয়ে যায়। যেমন ডিম দই, সেদ্ধ, সবজি ইত্যাদি। তবে যাদের আলজারের সমস্যা হয়েছে তারা অবশ্যই মশলাযুক্ত খাবার গোলমরিচ রসুন পেঁয়াজ চকলেট বা ভাজা কিংবা চর্বিযুক্ত খাবার কখনোই গ্রহণ করবেন না। 

এতে করে সমস্যা আরো দ্বিগুণ হওয়ার সম্ভাবনা হতে পারে। আশা করি পেপটিক আলসার কত দিনে ভালো হয় আপনারা বিষয়টি সঠিকভাবে বুঝতে পেরেছেন

আলসার হলে কি কি ফল খাওয়া যাবে না

আলসার বা পেপটিক আলসার হলো হজম প্রক্রিয়ার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট এক ধরনের সমস্যা, যা সাধারণত পাকস্থলী বা ক্ষুদ্রান্ত্রে দেখা দেয়। এটি মূলত পাকস্থলীতে অতিরিক্ত অ্যাসিড নিঃসরণের কারণে ঘটে এবং এতে ক্ষতের সৃষ্টি হয়। সঠিক খাদ্যাভ্যাস এ সমস্যার সমাধানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। 

অনেক সময় ভুল খাদ্যাভ্যাস বা ভুল ফল খাওয়ার কারণে আলসারের সমস্যা আরও বৃদ্ধি পায়। তাই যারা আলসারে ভুগছেন, তাদের জন্য কোন ফল এড়িয়ে চলা উচিত তা জানা অত্যন্ত জরুরি।

আলসারের জন্য ক্ষতিকারক ফলঃ

যারা আলসারের সমস্যায় ভুগছেন, তাদের কিছু নির্দিষ্ট ফল খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত। বিশেষ করে এমন ফল যা পাকস্থলীতে অ্যাসিডের মাত্রা বাড়িয়ে দেয় বা হজম প্রক্রিয়ায় সমস্যা সৃষ্টি করে। নিচে এই ধরনের কিছু ফল নিয়ে আলোচনা করা হলোঃ 

লেবুজাতীয় ফলঃ লেবু, কমলা, আনারস, টমেটো ইত্যাদি ফলের মধ্যে সাইট্রিক অ্যাসিডের পরিমাণ বেশি থাকে। এগুলো পাকস্থলীতে অ্যাসিডের পরিমাণ বাড়িয়ে দিতে পারে, যা আলসারের ক্ষতকে আরও তীব্র করে তোলে।

আঙুরঃ আঙুরের প্রাকৃতিক শর্করা এবং অম্লতা অনেকের পাকস্থলীতে অস্বস্তি তৈরি করতে পারে। বিশেষ করে কাঁচা বা অত্যধিক টক আঙুর আলসার রোগীদের জন্য উপযুক্ত নয়।

কাঁচা আমঃ কাঁচা আমে অম্লতার মাত্রা অনেক বেশি থাকে, যা আলসারের ক্ষেত্রে সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। তাই কাঁচা আম এড়িয়ে চলা ভালো।

জাম্বুরাঃ জাম্বুরায় প্রচুর পরিমাণে সাইট্রিক অ্যাসিড থাকে, যা আলসারের জন্য ক্ষতিকারক। এটি পাকস্থলীতে অ্যাসিডের মাত্রা বাড়িয়ে দেয় এবং ক্ষতের সংস্পর্শে এসে ব্যথা সৃষ্টি করে।

আলসার হলে কি দুধ খাওয়া যাবে

দুধ প্রাচীনকাল থেকেই পেটের জ্বালাপোড়া কমানোর জন্য ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এটি প্রাথমিকভাবে পাকস্থলীতে একটি আরামদায়ক প্রভাব ফেলে এবং অ্যাসিডের প্রভাব কিছুটা হ্রাস করতে সহায়ক হতে পারে। তবে দীর্ঘমেয়াদে দুধ আলসারের জন্য আদৌ উপকারী কিনা, তা নিয়ে বিশেষজ্ঞদের মতভেদ রয়েছে।

দুধে উপস্থিত ক্যালসিয়াম পাকস্থলীতে অ্যাসিডের ক্ষরণ বাড়াতে পারে। যদিও এটি প্রাথমিকভাবে স্বস্তি দেয়, কিন্তু পরে এই অতিরিক্ত অ্যাসিড আবার সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। এছাড়া, দুধ বা সম্পূর্ণ ফ্যাটযুক্ত দুধ হজমে অসুবিধা তৈরি করতে পারে এবং পাকস্থলীর চাপ বাড়াতে পারে।

আলসার রোগীর জন্য দুধ খাওয়ার সঠিক উপায়ঃ

যদি আলসার রোগীরা দুধ খেতে চান, তবে তা নিয়ন্ত্রিত পরিমাণে এবং নির্দিষ্ট সময়ে খাওয়া উচিত। উদাহরণস্বরূপঃ

  • গরম দুধঃ ঠান্ডা দুধের পরিবর্তে হালকা গরম দুধ খাওয়া ভালো। এটি পেটের জন্য সহজপাচ্য হতে পারে।
  • লো-ফ্যাট দুধঃ সম্পূর্ণ ফ্যাটযুক্ত দুধের পরিবর্তে লো-ফ্যাট বা স্কিমড দুধ বেছে নেওয়া উচিত।
  • দুধের সঙ্গে খাবারঃ খালি পেটে দুধ খাওয়া এড়িয়ে চলুন। এটি অন্যান্য সহজপাচ্য খাবারের সঙ্গে খেলে ভালো ফল পেতে পারেন।
চিকিৎসকের পরামর্শ জরুরিঃ

আলসার একটি গুরুতর সমস্যা যা শুধুমাত্র খাদ্যাভ্যাস দ্বারা নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন হতে পারে। দুধ খাওয়ার আগে বা খাদ্য তালিকায় কোনো পরিবর্তন আনার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করুন। সঠিক খাদ্যাভ্যাস ও জীবনযাত্রার পরিবর্তনের মাধ্যমে আলসারের উপসর্গ নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। দুধ যদি আপনাকে স্বস্তি দেয়, তবে তা নিয়মিত খেতে পারেন, তবে এর মাত্রা ও উপাদান সম্পর্কে সচেতন থাকা অত্যন্ত জরুরি।

লেখকের মন্তব্যঃ আলসার হলে কি খেজুর খাওয়া যাবে

প্রিয় ভিজিটর আপনারা সকলেই আশা করি আলসার হলে কি খেজুর খাওয়া যাবে এই সম্পর্কে সঠিকভাবে জানতে পেরেছেন। যদি আপনারা এই আর্টিকেল সম্পূর্ণ পড়ে একটু উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার মতামতের মাধ্যমে জানিয়ে দেবেন। আর আপনারা এরকম আরো আর্টিকেল পেতে নিয়মিত এই ওয়েবসাইট ভিজিট করবেন। সম্পূর্ণ আর্টিকেল পড়ার জন্য আপনাকে আন্তরিকভাবে শুভেচ্ছা।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

মাহ্ফুজ আইটি বিডির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url