দ্বৈত নাগরিকত্ব কোন দেশে স্বীকৃত এর সকল তথ্য জানুন
দ্বৈত নাগরিকত্ব কোন দেশে স্বীকৃত সে প্রসঙ্গ সম্পর্কে বিস্তারিত বিষয়বস্তু নিয়েই থাকছে আমাদের আজকের মূল আলোচনা। সাথেই আপনাদের জন্য আরও থাকছে, দ্বৈত নাগরিকত্ব বাংলাদেশ সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য সমূহ। তাই আমাদের আজকের পোস্টটি অবশ্যই সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ুন যেন দ্বৈত নাগরিকত্ব সম্পর্কে বিশদ তথ্য পেতে পারেন।
বর্তমান সময়েও আমরা এমন অনেকেই আছি যারা দ্বৈত নাগরিকত্ব সম্পর্কে এখনো জানিনা। তাই আজকের পোস্টে দ্বৈত নাগরিকত্ব কোন দেশে স্বীকৃত সেই বিষয় সম্পর্কে বিশদভাবে সকল তথ্য আপনাদেরকে জানানোর চেষ্টা করব। আশা করছি আপনারা ধৈর্য সহকারে আজকের পোস্টটি শেষ পর্যন্ত পড়বেন।
ভূমিকা
দ্বৈত নাগরিকত্ব সম্পর্কে জানার আগ্রহ এমন অনেকজনেরই রয়েছে যারা দ্বৈত নাগরিকত্ব পেতে চান। তাদেরকে অবগত করার জন্যই আমাদের এই পোস্ট। আজকের পোষ্টের মাধ্যমে আমরা জানবো, নাগরিকত্ব কি, দ্বৈত নাগরিকত্ব কি, দ্বৈত নাগরিকত্ব সমস্যা, দ্বৈত নাগরিকত্ব বাংলাদেশ, দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ, দ্বৈত নাগরিকত্ব আইন বাংলাদেশ, দ্বৈত নাগরিক সনদের আবেদনের পদ্ধতি, দ্বৈত নাগরিকত্ব কোন দেশে স্বীকৃত এ ম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য সমূহ।
নাগরিকত্ব কি
নাগরিকত্ব হচ্ছে একটি আইনগত স্বীকৃতি, যা নির্দেশ করে যে একজন ব্যক্তি একটি নির্দিষ্ট রাষ্ট্রে বা দেশের সদস্য। নাগরিকত্বের মাধ্যমে একজন ব্যক্তি সেই রাষ্ট্রের সুরক্ষা, অধিকার, সুবিধা এবং দায়িত্বের আওতাভুক্ত বা অন্তর্ভুক্ত হয়। এ সকল সুবিধার মধ্যে রয়েছে ভোট দেওয়ার অধিকার, সরকারি সেবা গ্রহণের অধিকার এবং শিক্ষা লাভের সুযোগ।
নাগরিকত্বের ধারণাটি মূলত রাষ্ট্রের সঙ্গে ব্যক্তির সম্পর্কের সংজ্ঞা প্রদান করে। এমন অনেক দেশ রয়েছে যেখানে একাধিক নাগরিকত্বের অনুমোদন দেয়া আছে, যার মাধ্যমে একজন ব্যক্তি বিভিন্ন রাষ্ট্রের নাগরিক হওয়ার সুযোগ পান। আবার যদি কোন ব্যক্তির কোন দেশের নাগরিকত্ব না থাকে তবে তাকে রাষ্ট্রহীন বলা হয়ে থাকে।
রাষ্ট্রহীন ব্যক্তি এমন একজন ব্যক্তি যিনি আইনগতভাবে কোন রাষ্ট্রের সদস্য হিসেবে স্বীকৃত নন এবং যার ফলে তিনি নাগরিকত্বের অধিকার ও সুবিধা গুলি উপভোগ করতে পারেন না। নাগরিকত্ব মূলত রাষ্ট্রের রাজনৈতিক ও সামাজিক কাঠামোর মাধ্যমে জনগণের অংশগ্রহণ ও নাগরিক জীবনের গঠন তৈরি করে। তাই নাগরিকত্বের ধারণা, একটি সমাজের গঠন এবং উন্নতির ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
দ্বৈত নাগরিকত্ব কি
দ্বৈত নাগরিকত্ব কোন দেশে স্বীকৃত রয়েছে তার সম্পর্কে জানার পূর্বে আমাদের জানতে হবে দ্বৈত নাগরিকত্ব কি তার সম্পর্কে বিস্তারিত সবকিছু। দ্বৈত নাগরিকতা হলো সেই অবস্থা যেখানে একজন ব্যক্তি একই সঙ্গে দুটি দেশের নাগরিকত্ব ধারণ করে। এর ফলে সেই ব্যক্তিটি উভয় দেশের নাগরিক হিসেবে কিছু অধিকার এবং সুবিধা লাভ করে থাকে।
এ সকল সুবিধার মধ্যে রয়েছে ভোট দেওয়ার সুবিধা, সম্পত্তির অধিকার এবং সুরক্ষা। বিভিন্ন দেশের নাগরিকত্ব নীতির কারণে দ্বৈত নাগরিকতার পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়ে থাকে। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, বাংলাদেশ জন্ম নীতি অনুসরণ করে যার অনুযায়ী যদি কোন ব্যক্তির বাংলাদেশের নাগরিকের সন্তানের জন্মগ্রহণ হয় তবে তাকে বাংলাদেশী নাগরিক হিসেবে চিহ্নিত করা হবে।
যদিও দ্বৈত নাগরিকত্বের অনুমতি সব দেশে দেয়া হয় না। ভিন্ন ভিন্ন দেশ অনুসারে এ সকল নিয়ম কানুন পরিবর্তন হতে পারে। বিশ্বের মাত্র কয়েকটি দেশেই এই দ্বৈত নাগরিকত্বের সুযোগ সুবিধা রয়েছে। সাথে জেনে রাখা ভালো যে একজন ব্যক্তি দুটি দেশের বেশি কোন দেশে নাগরিকত্ব অর্জন করতে পারবে না যার কারনে একে দ্বৈত নাগরিকত্ব বলা হয়।
দ্বৈত নাগরিকত্ব সমস্যা
দ্বৈত নাগরিকত্বের যেমন সুবিধা আছে ঠিক তেমনি রয়েছে অসুবিধাও। দুটি দেশের নাগরিকত্ব একসাথে পাওয়ার কারণে একজন ব্যক্তির দুই দেশের প্রতি দায়-দায়িত্ব টা অনেকটা বেড়ে যায়। তাছাড়া সমস্যার দিক বিবেচনা করলে দ্বৈত নাগরিকত্বের সমস্যা বিভিন্ন দিক থেকে প্রকাশিত হতে পারে। এর মধ্যেকার প্রধান কিছু সমস্যা গুলো নিম্নে উল্লেখ করা হলো।
আইনি জটিলতাঃ অনেক দেশে দ্বৈত নাগরিকত্ব আইনগতভাবে নিষিদ্ধ যা নাগরিকদের জন্য সমস্যা তৈরি করতে পারে। যেমন যদি একজন ব্যক্তি দুটি দেশের নাগরিক হন তবে তার আইনি পরিচয় এবং অধিকার নিয়েই জটিলতা তৈরি হতে পারে।
জাতীয় নিরাপত্তাঃ একই ব্যক্তির দুটি দেশের নাগরিকত্ব থাকলে রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তার দৃষ্টিকোণ থেকে এটি ঝুঁকি তৈরি করতে পারে। কিছু প্রয়োজনে দেশপ্রেম নিয়ে বিভ্রান্তির সৃষ্টি হতে পারে।
কর এবং অর্থনৈতিক দায়ঃ কর্পোরেটর এবং ব্যক্তিগত করের ক্ষেত্রে দ্বৈত নাগরিকদের জন্য বিভিন্ন দেশের কর নীতি ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে, যা অত্যাধিক কর চাপ সৃষ্টি করতে পারে। এর ফলে জটিলতা এবং আবশ্যক কর প্রদান থেকে অব্যাহতির সমস্যা দেখা দিতে পারে।
সামাজিক সম্পর্কঃ কিছু কিছু পরিবারে ভিন্ন ভিন্ন দেশের নাগরিকত্ব থাকায় সামাজিক এবং পারিবারিক সম্পর্কের মধ্যে টানা পরার মধ্যে থাকতে হতে পারে।
সরকারি চাকরিঃ অনেক দেশে সরকারি চাকরির জন্য দ্বৈত নাগরিকত্বের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট বিধি নিষেধ থাকতে পারে।
সাংস্কৃতিক সমন্বয়ঃ দ্বৈত নাগরিকত্ব থাকলে মানুষ বিভিন্ন দেশের সাংস্কৃতিক প্রভাবের মধ্যে থাকেন যা কখনো কখনো তাদের সংস্কৃতি পরিচয় নির্ধারণের ক্ষেত্রেও বিভ্রান্তি সৃষ্টি করতে পারে।
রাজনৈতিক অংশগ্রহণঃ কিছু দেশ দ্বৈত নাগরিকদের জন্য রাজনৈতিক অধিকার সীমিত করতে পারে বিশেষ করে ভোট প্রদান এবং সরকার পরিচালনার ক্ষেত্রে। সেক্ষেত্রে এটি একটি সমস্যার ব্যাপার হয়ে উঠতে পারে।
তাই দ্বৈত নাগরিকত্ব গ্রহণ করতে হলে, এ সকল সমস্যাগুলোর মোকাবেলার জন্য যথাযথ আইনি কাঠামো আন্তর্জাতিক সংহতি এবং স্বচ্ছ নীতি প্রতিষ্ঠার প্রয়োজন। দেশগুলোর মধ্যে দ্বিপাক্ষিক চুক্তির মাধ্যমে বিষয়গুলো সমাধান করা সম্ভব কিনা তা জানতে হবে যাতে দ্বৈত নাগরিকদের আইনগত অবস্থান আরো স্পষ্ট এবং সুরক্ষিত করা যায়। সাথেই জেনে নিতে হবে দ্বৈত নাগরিকত্ব কোন দেশে স্বীকৃত রয়েছে তার সম্পর্কে যেনো পরবর্তীতে কোন ঝামেলা বা ঝুঁকির সম্মুখীন না হতে হয়।
দ্বৈত নাগরিকত্ব বাংলাদেশ
নতুন আইন অনুযায়ী বিদেশে বসবাসরত বাংলাদেশীদের অর্থাৎ বাংলাদেশি নাগরিকদের দ্বৈত নাগরিকত্বের নিয়ম তৈরি করা হয়েছে। শুরুর দিকে যদিও বা আমেরিকা এবং যুক্তরাষ্ট্র - শুধুমাত্র এ দুটি দেশেই নাগরিকদের জন্য দ্বৈত নাগরিকত্ব পাওয়ার সুযোগ সুবিধা ছিল। অর্থাৎ তারা চাইলে ওই দুইটি দেশের নাগরিক হওয়ার সাথে সাথে বাংলাদেশেরও নাগরিক হয়ে থাকতে পারবেন।
তবে বর্তমানে দ্বৈত নাগরিকত্ব বাংলাদেশ এর ক্ষেত্রে সুযোগ সুবিধা বাড়ানো হয়েছে। অর্থাৎ বর্তমানে এর জন্য রয়েছে প্রায় 28 টি ধারা। নতুন আইন অনুযায়ী, যে সকল দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক রয়েছে তাদের সাথে দ্বৈত নাগরিকত্ব গ্রহণের সুবিধা দেয়া হয়েছে তবে মায়ানমার, সার্কভুক্ত আটটি দেশ এবং সরকার কর্তৃক নিষিদ্ধ ঘোষিত আছে এমন দেশ ব্যতীত এই আইন ঘোষিত হয়েছে।
দ্বৈত নাগরিক সনদের আবেদনের পদ্ধতি
দ্বৈত নাগরিকত্ব কোন দেশে স্বীকৃত তা জানার আগ্রহ অনেকেরই রয়েছে তবে এ সম্পর্কে জানার পূর্বে আসুন আমরা জেনে নেই দ্বৈত নাগরিক সনদের আবেদনের পদ্ধতি সম্পর্কে। যদি কোন বাংলাদেশী নাগরিক অর্থাৎ যার পূর্বে বাংলাদেশের পাসপোর্ট ছিল এবং বর্তমান সময়ে একটি ব্রিটিশিয়ান পাসপোর্ট আছে তিনি যদি চান তার বাংলাদেশী পাসপোর্ট ধরে রাখতে এবং নবায়ন করতে চান তাহলে বাংলাদেশের নিয়ম অনুযায়ী তাকে দ্বৈত নাগরিকত্বের সনদের জন্য আবেদন করতে হবে। কারণ এ ক্ষেত্রে একটি দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদের অবশ্যই প্রয়োজন হবে। দ্বৈত নাগরিক সনদের আবেদন পদ্ধতি বা আবেদন করার জন্য প্রয়োজনীয় নথিপত্র নিম্নে দেয়া হলো।
- দ্বৈত নাগরিকত্বের সনদের আবেদনের জন্য সর্বপ্রথম সঠিক একটি সাইট বা লিংক চয়ন করতে হবে।
- আবেদনপত্র পূরণ করতে হবে এবং একই লিংক থেকে দ্বৈত জাতীয়তা প্রশংসা ফর্ম বের করতে হবে।
- আবেদনের ক্ষেত্রে প্রদান করা বিবৃতির সত্যতা নিশ্চিত করতে হবে এবং কাউন্সিলর / মন্ত্রী / নোটারি পাবলিক অথবা বাংলাদেশের সরকারি হাই কমিশন বারমিংহামের সমমানের ব্যক্তিদের সামনে করা স্বাক্ষরিত হলোফনামার প্রয়োজন হবে। যা এই ধর্মের সাথে সংযুক্ত থাকবে।
- প্রতিটি পৃষ্ঠাগুলিতে নির্ধারিত স্থানে স্বাক্ষর করতে হবে। সাথে হাতে লেখা এবং হোল কপি প্রয়োজন হবে। যদি স্বাক্ষরের কোনো ফটোকপি দেয়া হয় তাহলে সেটি অনুমোদিত হবে না।
- প্রয়োজনীয়তার মধ্যে আরও একটি হচ্ছে বিদেশি পাসপোর্ট এবং নাগরিকত্ব সার্টিফিকেট বা ন্যাচারালাইজেশন সার্টিফিকেট এর কপি।
- সাদা ব্যাকগ্রাউন্ডে তোলা বিগত ছয় বছরের মধ্যেকার পাসপোর্ট সাইজের ৬ কপি রঙিন ছবি। দুই কপি ছবি প্রথম সেটের সঙ্গে স্টেপল করে রাখতে হবে এবং দ্বিতীয় ও তৃতীয় সেটের সাথে একটি করে কপি এবং অন্যান্য দুইটি কপি যার ঢাকায় পাঠানোর জন্য প্রয়োজন হবে বলে যেখানে আবেদন করা হবে সেখানে রেখে নেয়া হবে।
- দ্বৈত নাগরিকত্বটি যদি যুক্তরাজ্যের হয়ে থাকে তবে, যুক্তরাজ্যে জন্মগ্রহণকারী কোন ব্যক্তিদের জন্ম সনদ প্রয়োজন হবে।
- পিতা মাতার বাংলাদেশী পাসপোর্ট অথবা জাতীয় আইডি কার্ডের ফটোকপি অথবা পিতা মাতার দ্বৈত নাগরিকত্বের প্রশংসাপত্র দিতে হবে।
- সাথেই লাগবে বাংলাদেশের পাসপোর্ট এর ফটোকপি বা অনুলিপি (যদি পাসপোর্ট হাতে লেখা হয় সেক্ষেত্রে)।
- ফি পরিষদের জন্য শুধু মাত্র ব্যাংক কার্ড দ্বারা কাউন্টারে £৫০.০০ জমা দিতে হবে।
আবেদনকরীর নিকট হতে পাওয়া নথি পত্র গুলো পাঠানো হবে বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে। বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে দ্বৈত জাতীয়তা প্রশংসা পত্রটি পাওয়ার পর আবেদনকারীর কাছে হস্তান্তর করা হয়। মন্ত্রণালয়ে প্রক্রিয়াকরণের জন্য হাই কমিশন প্রয়োজনীয় সময়ের পূর্বাভাস দিতে পারবে না।
দ্বৈত নাগরিকত্ব কোন দেশে স্বীকৃত
এমন অনেক মানুষ রয়েছেন যারা দ্বৈত নাগরিকত্ব সম্পর্কে অবগত নন। আবার এমনও অনেক মানুষ রয়েছেন যারা দ্বৈত নাগরিকত্ব পাওয়ার জন্য অনবরত চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। তবে সেই চেষ্টা হয়তো সবার সফল হয়ে উঠছে না আবার অনেকেই সফল হচ্ছে। এই চেষ্টা সফল করার জন্য সবচাইতে বেশি প্রয়োজনীয় যে বিষয়টি রয়েছে তা হল দ্বৈত নাগরিকত্ব সম্পর্কে বিস্তারিত সব কিছুর জ্ঞান অর্জন করা।
কারণ যে কোন কাজে সফল হতে হলে তার সম্পর্কে প্রচুর পরিমাণে জ্ঞান থাকা আবশ্যক। দ্বৈত নাগরিকত্ব হচ্ছে এমন একটি সুবিধা যা আপনাকে দুটি দেশের নাগরিক হতে এবং সে সব জায়গার সুযোগ-সুবিধা গ্রহণ করতে সাহায্য করবে। তবে এক্ষেত্রে শুধু মাত্র সুযোগ সুবিধা গ্রহণ করলেই হবে না, সাথেই নিতে হবে সেখানকার দায়ী দায়িত্ব এবং সেখানকার চলাফলের নিয়ম-কানুন সমূহও মেনে চলতে হবে। নিম্নে দ্বৈত নাগরিকত্ব যে সকল দেশে স্বীকৃত রয়েছে তা উল্লেখ করা হলো।
- নর্থ আমেরিকা
- দক্ষিণ আফ্রিকা
- আলজেরিয়া
- কানাডা
- কেনিয়া
- ব্রাজিল
- লিবিয়া
- গাম্বীয়া
- রুয়ান্ডা
- কঙ্গো
- সুদান
- মরক্কো
- লাইবেরিয়া
- এশিয়া
- মিডিল ইস্ট
- চায়না
- অস্ট্রেলিয়া
- পানামা
- নর্ডিক
- আর্জেন্টিনা
- পেরু
- ক্যারিবিয়ান
- উরুগুয়ে
- সুরিনাম
- ইকুয়েডর
লেখকের মন্তব্য
আশা করি আজকের পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা সকলে দ্বৈত নাগরিকত্ব কোন দেশে স্বীকৃত তার সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পেরেছেন। উপরোক্ত আলোচনার প্রেক্ষাপটে আপনাদের যদি কোন প্রশ্ন বা কোনো গুরুত্বপূর্ণ মতামত আমাদের জানানোর থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করুন এবং আমাদের পোস্টটি শেয়ার করার মাধ্যমে আপনার পরিবার এবং পরিজনের সকলকে দ্বৈত নাগরিকত্ব সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্যগুলো জানার সুযোগ করে দিন।
ধন্যবাদ।
মাহ্ফুজ আইটি বিডির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url