দাঁতের মাড়িতে ইনফেকশন হলে কি করনীয় এবং মুক্তির উপায়

দাঁতের মাড়িতে ইনফেকশন হলে কি করনীয় এই বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চান? যদি আপনারা এ বিষয়টি জানতে চান তাহলে অবশ্যই সম্পূর্ণ আর্টিকেল মনোযোগ দিয়ে পড়ুন। কারণ দাঁতের মাড়িতে ইনফেকশন হলে তা যত দ্রুত সম্ভব সুস্থ করার জন্য কি কি করণীয় তা এই আর্টিকেলের মাধ্যমে জানিয়ে দিয়েছি। আশা করি আপনাদের সকলেরই উপকৃত হবে। তাই দেরি না করে আসুন বিস্তারিত তথ্য জেনে নিন।
দাঁতের-মাড়িতে-ইনফেকশন-হলে-কি-করনীয়-এবং-মুক্তির-উপায়
মূলত দাঁত এমন একটি জিনিস যেখানে কোন ইনফেকশন হলে অনেক বেশি সমস্যার কারণ হয় দাঁড়ায়। শুধু তাই নয় দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের লক্ষণ ও দেখা দেয়। তাই আপনাদের এই বিষয়গুলো সমাধান করার জন্য কি কি পদক্ষেপ নেয়া প্রয়োজন তা অবশ্যই জানা জরুরী। তাই আজকে আমি এই আর্টিকেলে দাঁতের সমস্ত সমস্যার সমাধান নিয়ে হাজির হয়েছে। আশা করি আপনারা সকলে আর্টিকেলটি পড়লে বিষয়গুলো সঠিকভাবে বুঝতে পারবেন।

ভূমিকা

দাঁত সুস্থ রাখার জন্য অনেকেই দুই বেলা ব্রাশ করে থাকেন কিন্তু কিছু কিছু মানুষের দাঁতের মাড়িতে ইনফেকশন হওয়ার কারণে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীনে করতে হয়। শুধু তাই নয় দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের লক্ষণও দেখা দেয়। তাই এই সমস্যার সমাধান গুলো আজকে আমি এই আর্টিকেলে জানিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছি। আশা করি আপনারা সকলে এই আর্টিকেল মনোযোগ দিয়ে পড়লে দাঁতের মাড়িতে ইনফেকশন হলে কি করনীয় তা সঠিকভাবে জেনে যাবেন। তাই আর দেরি না করে আসুন আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।

দাঁতের মাড়ি শক্ত করার উপায়

দাঁতের মাড়ি সুস্থ ও শক্ত থাকা মুখের স্বাস্থ্য বজায় রাখতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মাড়ির দুর্বলতা ও সংক্রমণ দাঁতের ক্ষতি এবং নানা জটিলতার কারণ হতে পারে। সঠিক যত্ন এবং নিয়মিত অভ্যাস মাড়ি শক্ত করার জন্য সহায়ক হতে পারে। নিচে কিছু কার্যকর উপায় তুলে ধরা হলোঃ

নিয়মিত ব্রাশ এবং ফ্লস ব্যবহারঃ দাঁতের যত্নে প্রতিদিন দুইবার করে ব্রাশ অভ্যাস তৈরি করুন এবং অন্তত একবার ফ্লস করা প্রয়োজন। এতে করে মাড়িতে জমে থাকা প্লাক দূর হয় এবং সংক্রমণের ঝুঁকির হাত থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে।

অ্যান্টিসেপটিক মাউথওয়াশ ব্যবহারঃ আপনি চাইলে অ্যান্টিসেপটিক মাউথওয়াশ ব্যবহার করতে পারেন। কারণ এটি ব্যবহার করলে ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস হয় এবং মাড়ির স্বাস্থ্য উন্নত করতে সহায়তা করে। পাশাপাশি এটি মাড়িকে শক্ত এবং সংক্রমণমুক্ত রাখতে সাহায্য করে।

সুষম খাদ্য গ্রহণঃ যদি আপনি মাড়ি শক্ত রাখতে চান তাহলে, ভিটামিন সি ও ক্যালসিয়ামসমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করুন। যেমন, টকজাতীয় ফল, দুধ, বাদাম এবং শাকসবজি যা মাড়িকে শক্তিশালী করে তুলতে সাহায্য করবে।

ধূমপান এড়িয়ে চলুনঃ আপনারা যারা ধূমপান করেন তারা অবশ্যই নারী শক্ত করতে চাইলে ধূমপান এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন। ধূমপান মাড়ির সংবেদনশীলতা বাড়ায় এবং রক্তসঞ্চালন বাধাগ্রস্ত করে। এটি মাড়ি দুর্বলতার অন্যতম কারণ।

ডেন্টিস্টের কাছে যানঃ প্রতি ছয় মাস অন্তর একজন ডেন্টিস্টের কাছে গিয়ে দাঁতের স্কেলিং ও পরামর্শ নিতে হবে। যাতে করে আপনার মাড়ি স্বাস্থ্য রক্ষায় সুরক্ষিত থাকে।

প্রাকৃতিক পদ্ধতি ব্যবহারঃ এছাড়াও আপনারা চাইলে লবণ পানির কুলকুচি করতে পারেন কিংবা নারকেল তেল দিয়ে নারী মালিশ করতে পারেন। এতে করে আপনার মাড়ি অনেক শক্তিশালী। এগুলো ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে এবং প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।

দাঁতের মাড়িতে ঘা হয় কেন

অনেকেই রয়েছে যারা দাঁত এবং মাড়ির ব্যথা নিয়ে ভুগছেন। এই ধরনের সমস্যা বিভিন্ন কারণে হয়ে থাকে। মূলত দাঁতের চেয়েও মাড়ির ব্যথা হলে অনেক কষ্টদায়ক হয়ে থাকে। দাঁতের ব্যথা নেই কিন্তু মাড়ি ফুলে গিয়েছে এর সঙ্গে প্রবল ব্যথা এ ধরনের সমস্যাকে চিকিৎসা বিজ্ঞানে বলা হয় ‘জিঞ্জিভাইটিস’।

এটা দাঁতের মাড়ির একটি সংক্রমণজনিত রোগ। সঠিক যত্নের অভাবের দাঁতের ওপর প্লাগের একটি স্তর পড়ে যায় ফলে দীর্ঘদিন ধরে এটি থাকার ফলে বাড়িতে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ে আর এর কারনে দাঁতের মাড়িতে ঘা হয়ে থাকে। 

শুধু তাই নয় অতিরিক্ত ধূমপান, অপুষ্টি, দাঁতের যত্ন না নেওয়া, ডায়াবেটিস সহ বিভিন্ন ধরনের ওষুধের কারণেও দাঁতের মাড়িতে ঘা হয়ে থাকে। যদি আপনার মাড়ি লাল হয়ে ফুলে যাই তাহলে আপনাকে বুঝে নিতে হবে আপনি জিঞ্জিভাইটিসে আক্রান্ত হয়েছেন। 

এছাড়াও মাড়িতে প্রবল ব্যথা, মাড়ি থেকে ক্রমাগত রক্তপাত, দুর্গন্ধযুক্ত নিশ্বাস, ঠান্ডা এবং গরম খাবার খেলে দাঁত শিরশির করা, এ ধরনের সমস্যা হলে যত দ্রুত সম্ভব চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ গ্রহণ করবেন।

দাঁতের মাড়িতে ইনফেকশন হলে কি করনীয় এবং মুক্তির উপায়

যদি আপনার দাঁতের মাড়িতে ইনফেকশন তাহলে কি কি করণীয় টা আজকে আমি এই আর্টিকেলে আলোচনা করব। তাই আপনারা যারা এই বিষয়টি সম্পর্কে জানেন না তারা অবশ্যই আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে করুন। কেননা এই আর্টিকেলটিতে যে বিষয়গুলো সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে তা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই আর দেরি না করে চলুন দাঁতের মাড়িতে ইনফেকশন হলে কি করনীয় জেনে নিন।

নুন ও গরম পানিঃ যদি আপনার দাঁতের মাড়িতে ইনফেকশন হয় তাহলে নুন এবং গরম পানি দিয়ে কুলি-কুচি করতে পারেন। আশা করি এতে করে আপনি অনেক স্বস্তি পাবেন। মনে রয়েছে এবং আন্টি সেপটিক উপাদান যা ব্যাকটেরিয়া সৃষ্টিকারী সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করতে অনেক বেশি সাহায্য করে। ফলে আপনার মাড়ি ব্যথা এবং নিঃশ্বাসের দুর্গন্ধ দূর করতেও সাহায্য করবে।

অ্যালোভেরা জেলঃ আপনারা চাইলে এলোভেরা জেল ব্যবহার করতে পারেন। এতে রয়েছে এন্টি ইনফ্লামেটরি এবং এন্টি মাইক্রোভিয়াল উপাদান সমৃদ্ধ যা নারীর সমস্যায় অনেক বেশি কাজ করে। প্রথমত আপনাকে একটি পাত্রে দুই থেকে তিন চামচ এলোভেরা জেল ভালো হবে বাড়িতে লাগিয়ে নিতে হবে এরপর ১০ মিনিট পর্যন্ত রেখে তারপর মুখ করে ধুয়ে ফেলতে হবে। আশা করি এতে করে আপনার দাঁতের মাড়ি ইনফেকশন অনেকটা কমে যাবে।

লেমনগ্রাস তেলঃ এইটার মধ্যে রয়েছে ‘অ্যাস্ট্রিঞ্জেন্ট’ যার কারণে মাড়ির ব্যথা উপশমে অনেক বেশি কার্যকরী। দাঁতের ক্ষয় এবং মাড়ির রোগের ঝুঁকি কমাতে আপনারা এই তেলের ওপর ভরসা রাখতে পারেন। এছাড়াও এই তেল ব্যবহারের ফলে আপনার দাঁত এবং মাড়ি অনেক বেশি শক্তিশালী করে তুলতে সাহায্য করবে। আশা করি দাঁতের মাড়িতে ইনফেকশন হলে কি করনীয় তা সঠিকভাবে জানতে পেরেছেন।

দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের লক্ষণ

দাঁতের মাড়ি লাল হয়ে ফুলে গেলে বা মারি হঠাৎ অস্বাভাবিক বৃদ্ধি দেখতে পেলে কখনোই স্বাভাবিকভাবে নেওয়ার চেষ্টা করবেন না। কারণ এটা আপনার ক্যান্সারের লক্ষণ হতে পারে। যদি আপনার হঠাৎ করে মাড়ি থেকে রক্ত বের হয় বা দাঁত নড়তে শুরু করে তাহলে অবশ্যই সচেতন হওয়া গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটা কিন্তু মাড়ির ক্যান্সারের একটি লক্ষণ হতে পারে। 

যদি আপনার মারি তিন থেকে চার সপ্তাহ পর্যন্ত ফলাভাব হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন কারণ মাড়ির ক্যান্সার হচ্ছে এক ধরনের মুখের ক্যান্সার এটা মূলত ঘাড় বা মাথা ক্যান্সার যার সূচনা হয় যে কোন একটি মাটি দিয়ে। যে মারি হঠাৎ ফুলতে শুরু করে সে মাড়িতে টিউমার হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। 

এছাড়াও মাড়ির ক্যান্সারের পূর্ব লক্ষণ হচ্ছে মুখের মধ্যে কিংবা ঠোটের আশেপাশে লালবাগ সাদা তে ভাব দেখা দেওয়া। এছাড়াও চামড়া অনেক সময় স্বাভাবিকের তুলনায় মোটা হয়ে যাওয়া এবং মুখের মধ্যে বারবার আলসার বা ফোঁড়া হতে থাকা। সেসঙ্গে প্রচন্ড পরিমাণে ব্যথা অনুভব করা। এটা কি মূলত অনেকেই সাধারণ মারের ব্যথা কিংবা ভুল করে থাকেন কিন্তু আসলে দুটি জিনিস আলাদা এবং সঠিক চিকিৎসা প্রয়োজন দুটি ক্ষেত্রেই। 

যে সকল ব্যক্তিরা অতিরিক্ত ধূমপান করেন কিংবা তামাক বা গুটকা খান তাদের দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সার হওয়ার লক্ষণ দেখা দিতে পারে অথবা যে সকল ব্যক্তিরা হুকা টানেন তাদের মূলত এই রোগ হওয়ার বেশি সম্ভাবনা থাকে। তবে আপনি কিভাবে বুঝবেন দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের লক্ষণ চলুন জেনে নিন।

আপনার মাড়ির ক্যান্সার হয়েছে কিনা সে লক্ষণ বোঝার উপায় হলঃ

  • যদি আপনার মুখের মধ্যে কোন ফোলা ভাব তিন থেকে চার সপ্তাহ পর্যন্ত থাকে এবং কোনোভাবে না কমে
  • আপনার মুখের ভেতরে কিংবা ঠোঁটের আশেপাশে লাল বা সাদা ভাব থাকলে
  • দাঁত নড়চড় করলে
  • যদি আপনার হঠাৎ ওজন কমে যায়
  • দাঁত থেকে রক্ত পড়লে
  • মুখের মধ্যে টিউমার জাতীয় কিছু অনুভব করলে
  • কানে এবং মুখে ব্যথা হলে
  • চিবোতে বা গিলতে যদি সমস্যা হয়
উপরে উল্লেখিত এই লক্ষণগুলো আপনার শরীরে দেখা দিলে দেরি না করে দ্রুত চিকিৎসা শুরু করা প্রয়োজন। কারণ এগুলো আপনার দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সার হওয়ার লক্ষণ।

দাঁতের মাড়ি ফোলা কমানোর ঔষধ

দাঁতের মাড়ি ফোলা একটি সাধারণ সমস্যা, যা সঠিক যত্ন না নিলে মারাত্মক আকার ধারণ করতে পারে। মাড়ি ফোলার প্রধান কারণ হলো দাঁতে ব্যাকটেরিয়া জমে যাওয়া। এছাড়াও, দাঁত ঠিকমতো পরিষ্কার না করা, পুষ্টির ঘাটতি, বা হরমোনের পরিবর্তনের কারণে মাড়ি ফুলে যেতে পারে। এখানে আমরা মাড়ি ফোলা কমানোর জন্য কিছু কার্যকর ঔষধ ও ঘরোয়া সমাধান নিয়ে আলোচনা করব।

মাড়ি ফোলা কমানোর ঔষধঃ

ক্লোরহেক্সিডিন মাউথওয়াশঃ ক্লোরহেক্সিডিন-যুক্ত মাউথওয়াশ ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করতে অনেক বেশি সাহায্য করে। আপনি যদি এটি ব্যবহার করেন তাহলে মাড়ির প্রদাহ কমে যাবে এবং সংক্রমণ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করবে।

অ্যান্টিসেপ্টিক জেলঃ দাঁতের মাড়ির ফোলার জন্য বাজারে পাওয়া যায় এমন অ্যান্টিসেপ্টিক জেল (যেমন: কোরাসিল বা মেট্রোনিডাজল জেল) ব্যবহার করতে পারেন।

প্যারাসিটামল বা আইবুপ্রোফেনঃ দাঁতের ব্যথা বা প্রদাহ কমাতে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী প্যারাসিটামল বা আইবুপ্রোফেন নিতে পারেন।

ঘরোয়া সমাধানঃ

লবণ পানির গার্গলঃ এক গ্লাস কুসুম গরম পানিতে আধা চামচ লবণ মিশিয়ে কুলি করলে মাড়ির প্রদাহ কমে যায়।

লবঙ্গ তেলঃ লবঙ্গ তেল মাড়িতে ম্যাসাজ করলে তা ব্যথা ও ফোলা কমাতে সাহায্য করে।

হলুদের পেস্টঃ হলুদে থাকা কারকুমিন মাড়ির সংক্রমণ কমাতে কার্যকর। হলুদ পেস্ট মাড়িতে লাগিয়ে কয়েক মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। 

দাঁতের পোকা দূর করার ঘরোয়া উপায়

আপনারা যারা দাঁতের পোকা দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জানতে চান তারা সবার প্রথমে যেটা করতে হবে সেটি হল দাঁতে উন্নত মানের পেস্ট ব্যবহার করতে হবে এবং ডাক্তারের দোকান থেকে পেস্টগুলো কিনতে হবে। দাঁতের পোকার দূর করার জন্য যে বিষয়টি দিকে খেয়াল রাখতে হবে সেটি হল চকলেট, মিল্ক, মিষ্টি, ডেইরি জাতীয় খাবার থেকে দূরে থাকতে হবে। 

এগুলো খাবার খেলে আপনার দাঁতের পোকা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই নিয়মিত পেজ দিয়ে দাঁত পরিষ্কার করলে আপনার দাঁতে পোকা দূর হয়ে যাবে তাছাড়া প্লাক পরিষ্কার করতে হবে মূলত প্লাক মুখের লালানি খাবার এবং ব্যাকটেরিয়ার ফলে মুখে জন্মায় যা সাদা পড়লের মত দেখা যায়। 

ভালোভাবে দাঁত পরিষ্কার করলে প্লাক থাকে না। প্লাক দাঁতের গোড়াকে দুর্বল করে দেয় এবং পোকা বাড়াতে বৃদ্ধি করে। আশা করি আপনারা এই নিয়ম অনুসরণ করে দাঁত ব্রাশ করবেন তাহলে দাঁতের পোকা খুব সহজেই ঘরোয়া উপায়ে দূর করতে পারবেন।

লেখকের মন্তব্যঃ দাঁতের মাড়িতে ইনফেকশন হলে কি করনীয়

সম্মানিত পাঠক আপনারা সকলেই হয়তো সম্পূর্ণ আর্টিকেল পড়ে দাঁতের মাড়িতে ইনফেকশন হলে কি করনীয় এবং মুক্তির উপায় সম্পর্কে সঠিকভাবে জানতে পেরেছেন। আশা করি আপনাদের যাদের দাঁতের সমস্যাগুলো রয়েছে তারা এই আর্টিকেলের মাধ্যমে সঠিক সমাধান পেয়েছেন। 

তাই আপনি যদি এই আর্টিকেলটি পড়ে উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করতে ভুলবেন না। আর যদি আপনার এই বিষয়টি জেনে কিছু জানানো থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে সেটা জানিয়ে যাবেন। সম্পূর্ণ পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

মাহ্ফুজ আইটি বিডির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url