বাংলাদেশের জন্য কোন কোন দেশের ভিসা খোলা আছে ২০২৪ জানুন

বাংলাদেশের জন্য কোন কোন দেশের ভিসা খোলা আছে 2024 এর প্রসঙ্গ সম্পর্কে বিস্তারিত বিষয়বস্তু নিয়েই থাকছে আমাদের আজকের মূল আলোচনা। সাথেই আপনাদের জন্য আরও থাকছে, বাংলাদেশের পাসপোর্ট দিয়ে কোন কোন দেশে যাওয়া যায় না সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য সমূহ। তাই আমাদের আজকের পোস্টটি অবশ্যই সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ুন যেন বাংলাদেশের পাসপোর্ট ও ভিসা এর জন্য অনুমোদিত বিষয় সম্পর্কে তথ্য পেতে পারেন। 
বাংলাদেশের-জন্য-কোন-কোন-দেশের-ভিসা-খোলা-আছে-2024-জানুন
বর্তমান পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে বহিরাগত কিছু দেশের ভিসা কার্যালয়ে বাংলাদেশের নাগরিকদের বাহিরে ভ্রমণের জন্য ভিসা প্রদান করার ব্যবস্থাটি স্থগিত করা হয়। এ সম্পর্কে পরিষ্কার তথ্য প্রদান করতে আজকের পোস্টের মাধ্যমে বাংলাদেশের জন্য কোন কোন দেশের ভিসা খোলা আছে 2024 এর বিষয় সম্পর্কে বিশদভাবে সকল তথ্য আপনাদেরকে জানানোর চেষ্টা করব। আশা করছি আপনারা ধৈর্য সহকারে আজকের পোস্টটি শেষ পর্যন্ত পড়বেন।

ভূমিকা

প্রতিবছর আমাদের দেশ থেকে এক বিপুল সংখ্যক জনবল বাংলাদেশের বাইরে বিভিন্ন দেশে প্রবেশ করছে। তবে বিগত কিছু সময় যাব নানা রকম কারণে কিছু কিছু দেশে ভিসা প্রসেসিং বন্ধ রাখা হয়েছিলো। তবে কিছু কিছু সূত্রে জানা যায় যে, ধীরে ধীরে বাংলাদেশের জন্য এ সকল বন্ধু ভিসা গুলো পুনরায় চালু করা হচ্ছে। এ সম্পর্কে আলোচনা করাই আজকে পোস্ট এর উদ্দেশ্যে।

তাই আজকের পোষ্টের মাধ্যমে আমরা জানবো ভিসা কি, ভিসা কিভাবে করতে হয়, ভিসা করতে কি কি লাগে ২০২৪, বাংলাদেশের পাসপোর্ট দিয়ে কোন কোন দেশে যাওয়া যায় না, বাংলাদেশ থেকে কোন কোন দেশে যাওয়া যায় না, বাংলাদেশ থেকে ভিসা ছাড়া কোন কোন দেশে যাওয়া যায়, বাংলাদেশ থেকে ভিসা ছাড়া কোন কোন দেশে যাওয়া যায় এবং বাংলাদেশের জন্য কোন কোন দেশের ভিসা খোলা আছে 2024 সে বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য সমূহ।

ভিসা কি

ভিসা বলতে বোঝায় নিজ দেশের মামচিত্রের রেখার বাইরে কোন দেশে ভ্রমণ করার লাইসেন্সকে। নিজ মাতৃভূমির নাগরিকত্ব এর অধীনে বাইরে অন্য কোন দেশে প্রবেশ করার জন্য সরকার কর্তৃক এই লাইসেন্স একটি পত্র কিংবা ডকুমেন্টের ন্যায় প্রদান করা হয়। মূলত এই লাইসেন্স পাওয়া পত্র কেই ভিসা বলা হয়। সাধারণত বিশ্বের যে কোন দেশে প্রবেশ করতে হলে ভ্রমণকারীকে একটি ভিসার প্রয়োজন হয়।
তবে কিছু কিছু দেশের ক্ষেত্রে খোলা অনুমতি থাকার কারণে ভিসা ছাড়াই প্রবেশ করার বৈধতা দেয়া হয়েছে। এছাড়া নাগরিকত্ব পাওয়া কোনো ব্যক্তি ভিসা ব্যতীত বহিরাগত কোন দেশে যেতে চাইলে এই ব্যাপারটিকে বৈধতার সাথে গণ্য করা হয় না। তাই সরকারি অনুমতি এবং সকল নিয়মকানুন মেনে অন্য দেশে প্রবেশ করার জন্য ভিসা অত্যন্ত আবশ্যকীয় একটি দলিল।

ভিসা কিভাবে করতে হয়

যেকোনো দেশে যাওয়ার জন্য ভিসা করতে হলে প্রথমে কিছু ধাপ অনুসরণ করার প্রয়োজন রয়েছে। তবে অবশ্যই বাংলাদেশ থেকে ভিসা করার পূর্বে বাংলাদেশের জন্য কোন কোন দেশের ভিসা খোলা আছে 2024 সালের বর্তমান তথ্য অনুযায়ী তা পরিষ্কারভাবে জেনে নেয়া ভালো। ভিসা কিভাবে করতে হয় তা জানার জন্য নিম্নে প্রদান করা ধাপ গুলির ওপর নজর দেয়া যাক।

ভিসার ক্যাটাগরি বাছাই করাঃ ভিসা করার জন্য সর্বপ্রথম এর উদ্দেশ্যে এবং প্রয়োজন এর উপর নির্ভর করে ভিসা একটি ক্যাটাগরি নিজের জন্য বাছাই করে নিতে হয়। কেননা নির্দেশে নাগরিকত্ব নিয়ে অন্য কোন দেশে যেতে হলে সেই বহিরাগত দেশে কোন উদ্দেশ্যে প্রবেশ করা হচ্ছে সেটি প্রমাণ করা জরুরী। এক্ষেত্রে এক একটি দেশ নিজেদের পারিপার্শ্বিকের উপর খেয়াল রেখে নির্ধারিত কিছু ভিসার আবেদন গ্রহণ করে থাকে। ভিসার জন্য ওয়ার্ক পারমিট ভিসা, স্টুডেন্ট ভিসা, ফ্যামিলি বা টুরিস্ট ভিসা ইত্যাদি ক্যাটাগরি অন্যতম কয়েকটি ভিসার ক্যাটাগরির মধ্যে পড়ে।

ভিসার দপ্তর সন্ধানঃ অনলাইন মাধ্যম গ্রহণ করে ভিসার আবেদন এবং খরচ প্রদান করতে না চাইলে সরাসরি ভিসার আবেদন কার্যালয় হতে এসকল কাজ সম্পাদন করতে হয়। এর জন্য আবেদনকারী ব্যক্তির নিকটস্থ ভিসার আবেদন কেন্দ্র থেকে যাবতীয় খরচ প্রদান করে আবেদন এবং নিরীক্ষা সম্পন্ন করতে হয়।
ভিসার আবেদন করাঃ বাইরে যে কোন দেশে যাওয়ার উদ্দেশ্যে ভিসা আবেদন করার জন্য প্রথমে ভিসার একটি আবেদন ফরম নিতে হয়। এটি অনলাইনে কিংবা সরাসরি ভিসা অফিস থেকে গ্রহণ করা সম্ভব। ভ্রমণকারী ব্যক্তিদের মাধ্যমে ভিসা আবেদন করতে চায় সে মাধ্যমে ফরমটিতে সকল নিখুঁত তথ্য প্রদান করে ফর্মটি পূরণ করতে হয়। পুরনকৃত ফরমের সাথে প্রয়োজনীয় সকল দলিল অর্থাৎ ব্যক্তিগত তথ্যের সকল নথি পত্র গুলো জমা দিতে হয়।

বায়োমেট্রিক তথ্য প্রদান করাঃ ভিসার আবেদন সম্পন্ন করার পরবর্তী পদক্ষেপ হিসেবে নিকটস্থ একটি ভিসা অফিসে গিয়ে ব্যক্তিগত সকল তথ্য সামনা সামনি প্রমাণ করতে হয়। এই প্রক্রিয়ার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত কার্যকলাপ গুলো হলো আঙ্গুলের ছাপ প্রদান করা সহ সরাসরি ভিসা কার্যালয় থেকে গ্রহণ করা ভ্রমণকারী ব্যক্তি ছবি, স্বাক্ষর ইত্যাদি প্রয়োজনীয় কর্মসূচি গুলো।

ভিসার ফি জমা দেওয়াঃ বিভিন্ন দেশের ভিসা করার জন্য ভিন্ন ভিন্ন অর্থের পরিমাণ নির্ধারণ করা হয়েছে। এক্ষেত্রে ভ্রমণকারী ব্যক্তি আবেদন করা দেশের এবং ভিসার ক্যাটাগরির উপরে অর্থের পরিমাণ সম্পর্কে ধারণা পাওয়া সম্ভব। সেই পরিমাণ অর্থ ভিসা অফিসে কিংবা কোন ব্যাংকের মাধ্যমে প্রদান করতে হয়। অন্যথায় ভিসার এই আবেদন গ্রহণযোগ্যতা পায় না। ভিসার আবেদন খরচ এর সাথে বায়োমেট্রিক পরিক্ষার ফি প্রদান করতে হবে।

অনুমোদিত পাসপোর্ট নেয়াঃ সর্বশেষ থাক হিসেবে রয়েছে ভিসার অনুমতি প্রদান করা পাসপোর্ট এবং অন্যান্য সকল কাগজপত্র গুলো গ্রহণ করা।

ভিসা করতে কি কি লাগে ২০২৪

বর্তমান সময়ে এ কথা সকলেই জানেন যে পাসপোর্ট ব্যতীত নির্দেশের গণ্ডি পেরিয়ে অন্য দেশে প্রবেশ করা প্রায় অসম্ভব। আর বর্তমান নিয়ম অনুযায়ী বেশিরভাগ দেশেই প্রবেশের জন্য ভিসার প্রয়োজন রয়েছে। তাই বিদেশে ভ্রমণ করার জন্য বর্তমান সময়ে ভিসা একটি অত্যাবশ্যকীয় দলিল।

ভিসা করার জন্য কিছু জরুরী নথি এবং ব্যক্তিগত তথ্যাদির দরকার পড়ে থাকে। তবে ভিসা করতে প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের সাথেই বাংলাদেশের জন্য কোন কোন দেশের ভিসা খোলা আছে 2024 এর সেই তালিকা সম্পর্কে অবগত হওয়া জরুরী। ভিসা আবেদন করতে কি কি লাগে নিম্নে সে সকল তথ্য তুলে ধরা হলো।

  • ভিসা আবেদন করার জন্য সর্বপ্রথম সরকার কর্তৃক অনুমোদিত ব্যক্তি নিজস্ব পাসপোর্ট এর প্রয়োজন।
  • বর্তমান সময়ে বেশিরভাগ পাসপোর্ট এর সময় বছরের ঊর্ধ্বে হলেও বিচার আবেদন করার জন্য আবেদনকারীর পাসপোর্ট এর বাকি থাকা সময় কম হলেও ছয় মাস পর্যন্ত থাকতে হয়।
  • আবেদনকারীর জাতীয় পরিচয় পত্র সহ জন্ম নিবন্ধন এর একটি কপি জমা দিতে হয়।
  • ভিসার আবেদন ফর্ম এবং পূরণকৃত ফরমের একটি কপি।
  • আবেদনকারীর কিছু অফিসিয়াল ছবি অর্থাৎ পাসপোর্ট সাইজ এর।
  • আবেদনকারী ব্যাংক স্টেটমেন্ট এর অনুলিপি। কিছু ব্যতিক্রমী ক্ষেত্রে আবেদনকারীর ব্যক্তিগত সম্পদ কিংবা জমির বর্ণনা।
  • ভিসা আবেদন সহ যাবতীয় বাকি খরচ।
  • কর্মরত ব্যক্তির হলে কর্মসংস্থান কর্তৃক অনুমোদিত পত্র।
  • কোন শিক্ষার্থী হলে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হতে প্রদান করা টেস্টিমোনিয়াল বা প্রমাণ পত্র।
  • আবেদনকারী ব্যবসায়িক কর্মে লিপ্ত থাকলে তার ব্যবসায়িক পরিস্থিতির বিবরণী পত্র।

বাংলাদেশের পাসপোর্ট দিয়ে কোন কোন দেশে যাওয়া যায় না

বাংলাদেশের নাগরিকত্ব এবং পাসপোর্ট থাকা সত্বেও বিশ্বের কিছু দেশ এ বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্য প্রবেশ নিষিদ্ধ রয়েছে। বিশেষ করে সার্বভৌমত্বহীন দেশ এবং বানিজ্যিক ও রাষ্ট্রীয় ভাবে অস্থিতিশীল দেশ গুলোতে বাংলাদেশ সহ কিছু দেশ এর নাগরিকদের ভ্রমণের অনুমতি নেই। বর্তমানে বাংলাদেশের পাসপোর্ট অন্যান্য ক্ষমতাবান পাসপোর্ট সমূহের নির্দেশক হিসেবে এক কদম সামনে পা দিয়েছে।

তবুও বাংলাদেশ পাসপোর্টধারি সকলেই সব রকমের দেশে যেতে পারেন না। কিছু কিছু ক্ষেত্রে আবার বাংলাদেশ থেকে বিশ্বের সকল দেশে ভ্রমণের জন্য ভিসা প্রদান করা হয় না বলে এগুলো অন্য দেশের আন্তর্জাতিক পর্যায়ের ভিসা অফিসগুলো থেকে অনুমতি নিতে হয়। তবে পৃথিবীতে অবস্থিত অনেকগুলো দেশে বাংলাদেশ থেকে বিনা ভিসায় প্রবেশ করা সম্ভব।

বিশেষ করে ভ্রমণ করার জন্য এ সকল দেশে বাংলাদেশের নাগরিকদের ভিসা প্রদান করার দরকার হয় না। তবে যে সকল দেশে বাংলাদেশ থেকে বিনা ভিসায় প্রবেশের অনুমতি রয়েছে সেগুলোতে পাড়ি দিতে অন্য কোন দেশ এরপর অতিক্রম করতে হয় তাহলে পথে এসে যাওয়া দেশটি অতিক্রম করার জন্য সেই দেশের ভিসা থাকার প্রয়োজন হয়। সেক্ষেত্রে বাংলাদেশের জন্য কোন কোন দেশের ভিসা খোলা আছে 2024 তা জেনে নিতে হবে।

বাংলাদেশ থেকে ভিসা ছাড়া কোন কোন দেশে যাওয়া যায়

ইতোমধ্যে বাংলাদেশের পাসপোর্ট দিয়ে কোন কোন দেশে যাওয়া যায় না সে প্রশ্নের উত্তর সম্পর্কে আলোচনা করেছি। এখন ভিসার প্রয়োজনীয়তা এবং সুবিধার আলোচনাতে আসা যাক। বর্তমান সময়ের প্রেক্ষিতে বিশ্বের ক্ষমতাবান সকল পাসপোর্ট এর সার্বিক তালিকার ১০৪ টি রাষ্ট্রের তালিকাতে বাংলার পাসপোর্ট এর পদ ৯৭ তম।

অর্থাৎ পূর্বের তুলনায় এর ক্ষমতা অগ্রসর হচ্ছে। সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনের মাধ্যমে জানা যায় যে, বাংলাদেশের নাগরিক নিজ দেশ থেকে মোট ৪২টি দেশে ভিসা ব্যতীত প্রবেশ করতে পারবে। সদ্য ইংল্যান্ডের আনুষ্ঠানিক একটি সংগঠন তথা হেনলি এন্ড পার্টনার্সের অনলাইন মাধ্যমে চলতি অর্থ বছরের পাসপোর্ট নির্দেশকে উক্ত তালিকাভুক্ত সকল দেশ গুলোর তালিকার নির্দেশক অভিব্যক্তি করা হয়।

কোন কোন রাষ্ট্রের পাসপোর্ট নিয়ে ভ্রমণকারী ব্যক্তি সর্বোচ্চ কতগুলো দেশে ভিসা ব্যতীত প্রবেশ করতে পারবে তার যথক্রমিক তালিকা নিয়ে এই নির্দেশকের তালিকার হিসাব অভিব্যক্ত করা হয়। এই তালিকার মধ্যে এশিয়া মহাদেশের অভ্যন্তরীণ অবস্থিত দেশগুলোর মধ্যে আমাদের দেশ ষষ্ঠ পদে রয়েছে।

বাংলাদেশ থেকে ভিসা ছাড়া কিছু কিছু দেশগুলোর মধ্যে বিশেষ করে এক তারকা বিশিষ্ট দেশ গুলোতে প্রবেশ করার জন্য ভিসার প্রয়োজন হয় না। এক্ষেত্রে বাংলাদেশের জন্য কোন কোন দেশের ভিসা খোলা আছে 2024 তার ব্যাপারে সন্ধান না করলেও চলবে। ভিসা ব্যতীত বাংলাদেশ থেকে ভ্রমণ করার উপযোগী এ সকল দেশগুলোর নাম নিম্ন তালিকা ভুক্ত করা হলো।
এশিয়া মহাদেশের মধ্যে অবস্থিত দেশগুলো হলো।

  • ভুটান
  • কম্বোডিয়া
  • নেপাল
  • মালদ্বীপ
  • পাকিস্তান
  • শ্রীলংকা
  • পূর্ব তিমুর

আফ্রিকা প্রদেশ গুলো এর মধ্যে থাকা এই উন্মুক্ত ভুসার জন্য চিহ্নিত দেশ গুলোর নাম যথাক্রমে নিম্নে উল্লেখ করে দেয়া হলো।

  • বুরুন্ডি
  • কেপ ভার্দে
  • কমোরো জলবেষ্টিত ভূখণ্ড
  • জিবুতি
  • গিনি ভিসাও
  • মাদাস্কার
  • লেসোথো
  • মৌরিতানিয়া
  • মোজাম্বিক
  • রুয়ান্ডা
  • সেশেলস
  • সিয়েরা লিওন
  • সোমালিয়া
  • গাম্বিয়া
  • টোগো
  • কেনিয়া
  • দক্ষিণ আমেরিকাতে থাকা দেশ গুলো হলো।
  • বলিভিয়া

ক্যারিবিয়ান প্রদেশের অন্তর্ভুক্ত দেশ গুলোর মধ্যে চিহ্নিত দেশের তালিকা নিম্নে উল্লেখ করে দেয়া হলো।

  • বাহামা
  • বার্বাডোস
  • ব্রিটিশ ভার্জিন দ্বীপ
  • গ্রানাডা
  • ডমিনিকা
  • হাইতি
  • জ্যামাইকা
  • মন্টসেরাত
  • সেন্ট কিটস এন্ড নেভিস
  • ভিন্সেন্ট এন্ড গ্রেনাডাউন
  • ত্রিনিদাদ এন্ড টোবাগো

সর্বশেষ ভাবে ওশেনিয়া প্রদেশ এর মধ্যে অবস্থিত দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্য ফ্রি ভিসার ব্যবস্থা থাকা দেশগুলোর নাম এমনি উল্লেখ করে দেয়া হল।

  • কুক দ্বীপ
  • ফিজি
  • মাইক্রোনেশিয়া
  • নুউয়ে
  • সামোয়া
  • টুভালু
  • ভানুয়াত
  • কিবিরাতি।

উল্লেখ্য যে, উপরে উল্লেখ করা মোর ৪৩ টি দেশের মধ্যে সর্বশেষ খবর পাকিস্তান যুক্ত করার কারণে বাংলাদেশ থেকে বহিরাগত যে সকল ৪২ টি দেশের মধ্যে বিনা ভিসাতে প্রবেশ করা সম্ভব হতো তার সংখ্যা এক অংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।

বাংলাদেশের জন্য কোন কোন দেশের ভিসা খোলা আছে-২০২৪

বাংলাদেশ থেকে প্রতি বছর অনেক সংখ্যক লোক বিদেশে গমন করে থাকেন। বিদেশে ভ্রমণ করা সকল লোকেই কোন না কোন উদ্দেশ্যে ভ্রমণ করে থাকেন। বেশিরভাগ ভ্রমণের মধ্যে ওয়ার্ক পার্মিট গ্রহণ করা ভিসা ক্যাটাগরি বেশি প্রচলিত এবং জনপ্রিয়। বর্তমানে বাংলাদেশ এর নাগরিকদের জন্য বন্ধ করা কাজের উদ্দেশ্যসমূহ অন্যান্য প্রসঙ্গের ভিসা ধীরে ধীরে খোলার ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। এর মধ্যে বর্তমানে এই ওয়ার্ক পারমিটের ক্যাটাগরিতে থাকা বাংলাদেশের জন্য কোন কোন দেশের ভিসা খোলা আছে 2024 এর সময়ে সে সকল দেশের তালিকা নিম্ন উল্লেখ করে দেয়া হলো।

ইউনাইটেড স্টেটস অব আমেরিকাঃ এই রাষ্ট্র কর্তৃক বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্য অন্যদিন করা ভিসা প্রায় সবসময়ই খোলা থাকে। অধিকাংশ সময়ে এদেশে গমন করা ভিন দেশের নাগই করতে পাওয়া কর্মীদের এইচ-১ বি এর ভিসা প্রদান করা হয়। তাছাড়া অন্যান্য দেশগুলো হলো।

  • কানাডা
  • অস্ট্রেলিয়া
  • নিউজিল্যান্ড
  • জার্মানি
  • অস্ট্রিয়া
  • স্পেইন
  • আরব আমিরাত এর অভ্যন্তরীণ দেশ এবং অঞ্চল সমূহ।

লেখকের মন্তব্য

আশা করি আজকের পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা সকলে বাংলাদেশের জন্য কোন কোন দেশের ভিসা খোলা আছে 2024 এর সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পেরেছেন। উপরোক্ত আলোচনার প্রেক্ষাপটে আপনাদের যদি কোন প্রশ্ন বা কোনো গুরুত্বপূর্ণ মতামত আমাদের জানানোর থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করুন এবং আমাদের পোস্টটি শেয়ার করার মাধ্যমে আপনার পরিবার এবং পরিজনের সকলকে বাংলাদেশের ভিসা সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্যগুলো জানার সুযোগ করে দিন।
ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

মাহ্ফুজ আইটি বিডির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url