সৈন্ধব লবণ এর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

সৈন্ধব লবণ এর উপকারিতা ও অপকারিতা এর প্রসঙ্গ সম্পর্কে বিস্তারিত বিষয়বস্তু নিয়েই থাকছে আমাদের আজকের মূল আলোচনা। সাথেই আপনাদের জন্য আরও থাকছে, সৈন্ধব লবণ এর সংকেত সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য সমূহ। তাই আমাদের আজকের পোস্টটি অবশ্যই সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ুন যেন সৈন্ধব লবণ এর ব্যবহার এবং প্রতিটি দিক সম্পর্কে বিশদ তথ্য পেতে পারেন।
সৈন্ধব-লবণ-এর-উপকারিতা-ও-অপকারিতা-সম্পর্কে-বিস্তারিত-জানুন
প্রতিনিয়তই সৈন্ধব লবণ এবং সাদা লবণ নিত্যদিনে খাবার সহ নানা কাজে ব্যবহার করে থাকি তার তুলনা নিয়ে আমরা ব্যস্ত থাকি। সৈন্ধব লবণের কোনো ভালো এবং খারাপ দিক আছে কিনা তা নিয়ে গবেষণা এবং আলোচনা করতে প্রায়শই অনেকের মন চায়। তাই আজকের পোস্টে সৈন্ধব লবণ এর উপকারিতা ও অপকারিতা এর বিষয় সম্পর্কে বিশদভাবে আলোচনা করার মাধ্যমে এর সকল তথ্য আপনাদেরকে জানানোর চেষ্টা করব। আশা করছি আপনারা ধৈর্য সহকারে আজকের পোস্টটি শেষ পর্যন্ত পড়বেন।

ভূমিকা

সৈন্ধব লবণ একটি বিশুদ্ধ জাতীয় লবণ যার উপকারি দিক অনেক গুলো পাওয়া যায়। তাই আজকের আলোচোনা ভিত্তিক পোস্টের মাধ্যমে আমরা জানবো সৈন্ধব লবণ আসলে কি, সৈন্ধব লবণ in english, সৈন্ধব লবণ এর দাম, সৈন্ধব লবণ এর সংকেত, সৈন্ধব লবণ খাওয়ার নিয়ম, সৈন্ধব লবণ এর উপকারিতা ও অপকারিতা এবং সৈন্ধব লবণ কোথায় পাওয়া যায় সেই সকল বিষয় সম্পর্কে।

সৈন্ধব লবণ আসলে কি

সৈন্ধব লবণ এক ধরনের লবণ বিশুদ্ধ লবণ। লবণ এর ধরন গুলোর মধ্যে এটি প্রথম স্থানে রয়েছে যা টক্সিনমুক্ত। শারীরিক অসুখ যেমন মাংসপেশির ব্যথা, রক্তচাপ জনিত সমস্যা, ত্বকের প্রদাহ জনিত নানা রকম সমস্যা গুলোর জন্য সৈন্ধব লবণ অনেক ভুমিকা রাখে। সৈন্ধব লবণ এরই সাথে ত্বকের অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক নানা রকম সমস্যাও দূর করে থাকে।

সাধারণ অর্থে ব্যবহৃত লবণ গুলো অর্থাৎ সাদা লবণের তুলনায় বর্তমান বাজারে সৈন্ধব লবণের দাম প্রায় দশ গুনের মতো বেশি করে ধার্য্য করা আছে। প্রতি ২৫০ গ্রাম সৈন্ধব লবণ এর দাম প্রায় একশত টাকা কিংবা তার কিছুটা কম বেশি। আলোচিত এই সৈন্ধব লবণকে রাসায়নিক সংকেত এর জন্য সাধারণ লবণের সংকেত NaCl দিয়েই পরিচিত করানো হয়।

সাধারণ লবণ বা সাদা লবণ আমরা যেভাবে সেবন করে থাকি ঠিক সেভাবেই সৈন্ধব লবণও সেবন করা যেতে পারে। তবে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী সাধারণত বা সাদা লবণ যা আমিরা নিত্যদিনের প্রয়োজনে ব্যবহার করে থাকি তা অতিরিক্ত ভাবে ভাতের সাথে অথবা খালি মুখে সেবন করা উচিত নয়। কেননা পরিমাণের অধিক লবণ সেবনে রক্তচাপ বৃদ্ধি বা হৃদরোগের সমস্যা দেখা দিতে পারে। 

কিন্তু সৈন্ধব লবণের ক্ষেত্রে এমন ধরনের কোন সমস্যা নেই বললেই চলে। যেকোনো সময় যেকোনো ভাবে এই লবণ খাওয়া যেতে পারে। আবার সৈন্ধব লবণের অপকারিতা তেমন একটা খুঁজে পাওয়া যায় না। তবে উপকারিতা অনেক রয়েছে যার মধ্যে কিছু উপকারিতা গুলো রয়েছে যেমন, যাদের ঠান্ডা লাগার সমস্যা আছে এলার্জির সমস্যা, জ্বর, ডায়াবেটিক্স, ওজন বৃদ্ধি এরা সাধারণত লবণ খেতে পারে না।

কিন্তু সৈন্ধব লবণ এমন একটি লবণ যা যেকোনো বয়সের মানুষ বা যেকোনো যেকোনো ধরনের অসুস্থতায় আক্রান্ত ব্যক্তি এই লবণ অসুস্থ অবস্থায়ও খেতে পারে। সৈন্ধব লবণ খাবার কারণে তাদের অসুস্থতার তেমন কোন অতিরিক্ত প্রভাব পড়বে না। সৈন্ধব লবণ মানুষ খেয়ে থাকে মূলত শরীরের যেন অতিরিক্ত কোন ধরনের সমস্যা সৃষ্টি না হয়।

তার মধ্যে উপকারিতার পরিমাণ সবচাইতে বেশি এবং এর অপকারিতা তেমন একটা দেখা যায় না। তবে সৈন্ধব লবণ এর উপকারিতা ও অপকারিতা গুলোর মধ্যে অপকারী দিক হলো যেহেতু এই লবণ মাটির নিচ থেকে প্রাকৃতিক উপায়ে পাওয়া যায় তাই একে খনিজ পদার্থ বলা যায়। সৈন্ধব লবণের প্রস্তুতি বিভিন্ন প্রকারের হাওয়ার কারণে একটু ময়লা হতে পারে।

আর বাজারে যেগুলো লবণ পাওয়া যায় সেগুলো মেশিনের মাধ্যমে তৈরি করা হয়। সুতরাং সেগুলো পরিষ্কার দেখায় কিন্তু সৈন্ধব লবণ একটু লাল ধরনের এবং একটু ময়লাটে দেখা যায়। সৈন্ধব লবণ প্রাকৃতিক উপায়ে তৈরি করা হয়। তাছাড়াও সমুদ্রের থেকে উৎপন্ন হওয়া লবণে অনেক পরিমাণে সোডিয়াম বিদ্যমান থাকে। এই সোডিয়াম শরীরের জন্য ক্ষতিকর উপাদান গুলো কে অতিরিক্ত করে দেয়। সৈন্দ্ধঅব্বব এই লবণ খেলে এই ধরনের কোন সমস্যা সৃষ্টি হয় না।

সৈন্ধব লবণ in english

সৈন্ধব লবণকে ইংরেজিতে রক সল্ট বা Rock salt হিসেবে অভিহিত করা হয়। এছাড়াও সৈন্ধব লবণকে সামুদ্রিক লবণ বা সে সল্টও বলা হয়। সৈন্ধব লবণ বিশেষ ভাবে এক বিশুদ্ধ লবণ হিসেবে গ্রাহ্য হয়। একে সহজ ভাবে পিংক সল্ট ও বলা হয়।

সৈন্ধব লবণ এর দাম

বর্তমান বাজারে সৈন্ধব লবণের দাম প্রায় সুলভ মুল্যে পাওয়া যাচ্ছে। বর্তমান বাজার দরের তালিকার হিসেবে প্রতি ২৫০ গ্রাম সৈন্ধব লবণের বর্তমান বাজার মূল্য দাঁড়ায় একশত টাকা তে। তবে জায়গা ভেদে এই মূল্য কম বেশি আকারের হতে পারে। আবার খোলা লবণ কিংবা বাজারজাত করা লবণের মূল্য এই ধরনের কিছু তারতম্য থাকে। এক্ষেত্রে খোলা ভাবে যে সৈন্ধব লবণ পাওয়া যায় সেটি বাজার জাতকৃত সৈন্ধব লবণ হতে কম খরচের।

সৈন্ধব লবণ এর সংকেত

সৈন্ধব লবণ বিশুদ্ধতার দিক থেকে একটি পরিপূর্ণ ধরনের লবণ। সৈন্ধব লবণের এই বৈশিষ্ট্যের কারণে এই লবণকে খাবারের যোগ্য হিসেবে গণনা করা হয়। যেহেতু এটি খাবারের একটি লবণ তাই অন্য সকল খাবারের লবণের ন্যায় একেও একই রাসায়নিক সংকেত দ্বারা চিহ্নিত করা হয়। তাই সৈন্ধব লবণ এর সংকেত হিসেবে NaCl (সোডিয়াম ক্লোরাইড) কে অভিহিত করা হয়।

সৈন্ধব লবণ খাওয়ার নিয়ম

সৈন্ধব লবণ একটি প্রাকৃতিক এবং স্বাস্থ্যসম্মত দিক থেকে বিভিন্ন উপকারিতা সমৃদ্ধ একটি লবণ হওয়ার কারণে এটি সেবনের পরিমাণে কি যেন সতর্কতা অবলম্বন করে জরুরী। এই লবণের ইতিবাচক গুণাবলী এবং বৈশিষ্ট্যের উপর ভিত্তি করে যেকোনো ভাবে অতিরিক্ত লবণ খেয়ে এই লবণের সুফল গুলো অর্জন করা সম্ভব নয়।

এর জন্য প্রয়োজন সকলকে এই লবণ সেবন করা এবং কোন কোন উপায়ে সেবন করা উত্তম সেই বিষয়ে। সাধারণত সুস্থ এবং স্বাভাবিক একজন ব্যক্তির ক্ষেত্রে দৈনিক প্রায় ৫ গ্রাম সৈন্ধব লবণ খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। তবে শারীরিকভাবে সম্পূর্ণরূপে সুস্থ না হলে কিংবা বড় কোন অসুস্থতা ব্যক্তির সাথে সম্পৃক্ত থাকলে এই লবণের পরিমাণ একটু কমিয়ে ২ গ্রাম বরাবর সেবন করা ভালো।

সৈন্ধব লবণ এর উপকারিতা ও অপকারিতা

সৈন্ধব লবণ এমন একটি লবণ যার স্বাদে এবং গুণে কম বেশি অনেক ব্যক্তি পছন্দ করে থাকেন। আমাদের প্রতিদিনের খাবারে কিংবা প্রতিদিনের বাধ্যগত খাবার তালিকা ব্যতীত অন্যান্য খাবারে আমরা স্বাদের জন্য প্রায় সময় সৈন্ধব লবণ নানা ভাবে ব্যবহার করে থাকি। 

বিশেষ করে লবণ ব্যবহারে আসক্ত ব্যক্তি গণ যেকোনো খাবারে বিশেষত সৈন্ধব লবণ ছিটিয়ে খেতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। তবে সৈন্ধব লবণের নানা রকম ব্যবহার মানবিক স্বাস্থ্যের জন্য কতটা উপকারী এবং অপকারী ভূমিকা পালন করে তা আমাদের জেনে রাখা দরকার। এক্ষেত্রে প্রথমে সৈন্ধব লবণ এর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কিত কিছু দিক নিয়ে আজ আলোচনা করা যাক।

সৈন্ধব লবণের উপকারিতা

  • সৈন্ধব লবণ প্রক্রিয়াজাত করা ছাড়াই সরাসরি সেবনের ফলে তোর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার সম্ভাবনা অন্যান্য ও প্রক্রিয়াজাত লবণের তুলনায় কিছুটা কম। সোজা কথায়, প্রাকৃতিক উপাদান হিসেবে সৈন্ধব লবণ আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য বেশ উপকারী।
  • সৈন্ধব লবণ পেট ও পরিপাক তন্ত্র পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। সৈন্ধব লবণ এর উপকারিতা ও অপকারিতা এর মধ্যে এই লবণের গুণাবলী গুলো এর অপকারিতা গুলোকে ছাড়িয়ে যায়।
  • সৈন্ধব লবণ শরীরে অতিরিক্ত জলীয় দ্রবণ প্রদান করার পাশাপাশি শরীর থেকে বিষাক্ত উপাদান গুলো মুছে দেয়ার চেষ্টা করে।
  • ক্ষুধামান্দা জনিত সমস্যার ক্ষেত্রে সৈন্ধব লবণ বেশ ইতিবাচক ভূমিকা রাখে। এটি সেবনের ফলে ব্যক্তির ক্ষুধার চাহিদা বৃদ্ধি পায়।
  • সৈন্ধব লবণ স্বয়ং ইন্সুলিন এর বৃদ্ধি করার কারণে ডায়াবেটিক জাতীয় বিভিন্ন রোগীদের ঝুঁকি দিন দিন কমিয়ে তুলে।
  • লবণ মানব দেহের জরুুরি এক রকমের খনিজ জাতীয় উপাদানের বাহক যা সৈন্ধব লবণ হতে সরাসরি সোডিয়াম এবং পটাশিয়াম জাতীয় উপাদান সরবরাহ করে শরীরে এর প্রয়োজনীয়তা মিটিয়ে থাকে।
  • সৈন্ধব লবণ একটি সামুদ্রিক লবণ হওয়ার কোয়ালিটি সরাসরি প্রাকৃতিক উপাদান যা দেহের হজমের কাজে প্রয়োজনীয় দ্রবণ উৎপাদন করে।
  • সৈন্ধব লবণ ত্বকের নানা রকম বাহ্যিক এবং অভ্যন্তরীণ জটিলতা মিটিয়ে দিতে সাহায্য করে।
  • সৈন্ধব লবণ শ্লেষ্মা ও শ্বাস নালীর কিছু রোগ গুলোর জন্য প্রতিকার হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে।
  • হরমোনের ভারসাম্য বজায় রাখার সাথে সৈন্ধব লবণ দেহের রক্ত সঞ্চালন ক্ষমতা সুক্ষভাবে কার্যকরী করতে সহায়তা করে।

সৈন্ধব লবণের অপকারিতা

বিশ্বে প্রত্যেকটি জিনিসের এপাশ-ওপাশ দুটি দিক রয়েছে। একইভাবে সৈন্ধব লবণের এতগুলো ভালো দিক এবং উপকারিতার সাথে রয়েছে এর কিছু ব্যতিক্রমী দিকগুলো। সৈন্ধব লবণ এর উপকারিতা অর্জনের উদ্দেশ্যে নিয়মিত এর সেবন করে অনেকে উল্টো অপকারী দিক গুলোকে ডেকে নিয়ে আসেন। তাই এর দুটি দিক সম্পর্কে জেনে রাখা ভালো। নিম্নে সৈন্ধব লবণের কিছু অপকারী দিক সম্পর্কে উল্লেখ করা হলো।
  • একথা সকলেরই প্রায় জানা যে লবণ মানেই বিষ না। তবে মাঝে মাঝে এটি বিষের বৈশিষ্ট্য কে প্রমাণ করতে সক্ষম হয়। প্রতিনিয়ত সৈন্ধব লবণ গ্রহণে শরীরে আয়রনের অভাব জনিত কারণ ফুটে উঠতে পারে।
  • সৈন্ধব লবণে স্বভাবতই আয়রন ও আয়ডিন শ্রাবণ্য পরিমাণে থাকার কারণে শরীরের নানারকম রোগ যেমন গয়টার এর মধ্য বিভিন্ন রকম সমস্যা দেখা দিতে পারে। এতে খাদ্য গ্রহণে নানা রকম জটিলতা সম্মুখীন হতে হয়।
  • সৈন্ধব লবণের প্রায় প্রায় পাঁচ খাবারের সাথে ব্যবহার করা হলে উচ্চ রক্তচাপ জনিত সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে। বিশেষজ্ঞরা জানান, উচ্চ রক্তচাপ হলো এক প্রকার এর নীরব ঘাতক। এটি সামুদ্রিক লবণ হওয়ার কারণে অতিরিক্ত পরিমাণে সোডিয়াম বিদ্যমান থাকে।
  • সৈন্ধব লবণ থাইরয়েডের সমস্যায় আক্রান্ত ব্যক্তির জন্য বরাবরই জটিলতা সৃষ্টি করতে থাকে। মূলত আয়োডিনের শূন্যতার কারণে শরীরে থাইরয়েডের ভারসাম্যহীণতা লক্ষ্য করা যায় আর সৈন্ধব লবণ স্বয়ং প্রায় আয়োডিন শুন্য এক খনিজ উপাদান তাই এটি উপেক্ষা করে চলা উত্তম।
  • অকারণে প্রতিনিয়ত যে কোন রকম খাবারের সঙ্গে সৈন্ধব লবণ সেবনের ফলে শরীরে জলের অতিরিক্ত পরিমাণ জমতে শুরু করে যা শরীরে জন্য বিপদের একটি কারণ। সৈন্ধব লবণ পানির উৎস এবং শরীরে অতিরিক্ত পানি জমে গেলে পরবর্তীতে নানা রকম জটিলতা সম্মুখীন হতে হয়।

সৈন্ধব লবণ কোথায় পাওয়া যায়

সৈন্ধব লবণের নাম করণ এর উৎপত্তিস্থল হতে জড়িত। হিমালয় পর্বত শৃঙ্গ বরাবর সৈন্ধব লবণের উপস্থিতি সম্পর্কে জানা যায় বিধায় এই লবণকে কিছু অঞ্চলে হিমালয়ান লবণ বা হিমালয়ান পিংক সল্ট বলে অভিনীত করা হয়। পিংক সল্ট বলার কারণ হলো এটি দেখতে কিছুটা গোলাপি বর্ণের। তবে বেশিরভাগ অঞ্চলের লোকমুখে সৈন্ধব লবণকে সামুদ্রিক লবণ হিসেবে পরিচয় দেয়া হয়। সাধারণত বাজারে গেলে যেকোনো জায়গায় সৈন্ধধ লবণ কিনতে পাওয়া যায়।

লেখকের মন্তব্য

আশা করি আজকের পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা সকলে সৈন্ধব লবণ এর উপকারিতা ও অপকারিতা এর সম্পর্কিত বিস্তারিত সকল তথ্য জানতে পেরেছেন। উপরোক্ত আলোচনার প্রেক্ষাপটে আপনাদের যদি কোন প্রশ্ন বা কোনো গুরুত্বপূর্ণ মতামত আমাদের জানানোর থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করুন এবং আমাদের পোস্টটি শেয়ার করার মাধ্যমে আপনার পরিবার এবং পরিজনের সকলকে সৈন্ধব লবণ এর ব্যবহার সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য গুলো জানার সুযোগ করে দিন।
ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

মাহ্ফুজ আইটি বিডির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url