সংকর জাতের গরু পালনের প্রধান উদ্দেশ্য কী এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

সংকর জাতের গরু পালনের প্রধান উদ্দেশ্য কী সে প্রসঙ্গ সম্পর্কে বিস্তারিত বিষয়বস্তু নিয়েই থাকছে আমাদের আজকের মূল আলোচনা। সাথেই আপনাদের জন্য আরও থাকছে, সংকর জাতের গরু পালন পদ্ধতি সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য সমূহ। তাই আমাদের আজকের পোস্টটি অবশ্যই সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ুন যেন সংকর জাতের গরু পালন সম্পর্কে বিশদ তথ্য পেতে পারেন।
সংকর-জাতের-গরু-পালনের-প্রধান-উদ্দেশ্য-কী-বিস্তারিত-জানুন
সংকর জাতের গরু পালনের উদ্দেশ্য অর্জন করতে গরুর প্রকৃতি ও যাবতীয় সকল বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে জেনে রাখা দরকার। তাই আজকের পোস্টে সংকর জাতের গরু পালনের প্রধান উদ্দেশ্য কী সেই বিষয় সম্পর্কে বিশদভাবে সকল তথ্য আপনাদেরকে জানানোর চেষ্টা করব। আশা করছি আপনারা ধৈর্য সহকারে আজকের পোস্টটি শেষ পর্যন্ত পড়বেন।

ভূমিকা

গরু লালন পালনের উদ্দেশ্য থাকলে শুরুতেই গরু সম্পর্কে এবং গরু পালনের নিয়ম সম্পর্কে জানতে হয়। গরু পালনের নিয়ম সম্পর্কে বিস্তৃত আলোচনায় যেতে নিলে বোঝা যায় গরুর লালন পালন আসলে গরুর প্রকৃতি এবং বৈশিষ্ট্যের ওপর নির্ভর করে। সংকর জাতের গরুকে লালন পালন করার জন্য প্রথমে সংকর জাত এর গরু কাকে বলে এবং এই সংকর জাতের গরুর বৈশিষ্ট্য সহ ইতিহাস সম্পর্কে সকল কিছু বিস্তারিত জেনে নিলে এই সংকর গরুর যাবতীয় যত চাহিদা এবং লালন-পালন করা অনেকাংশে সহজ হয়ে ওঠে। তাই আজকের পোস্টের মাধ্যমে আমরা জানবো গরুর জাত কত প্রকার, সংকর জাতের গরুর বৈশিষ্ট্য, সংকর জাতের গরু পালন পদ্ধতি, সংকর জাতের গরু চেনার উপায়, সংকর জাতের গরু পালনের প্রধান উদ্দেশ্য কী এবং আধুনিক পদ্ধতিতে গরু পালন করার বিস্তারিত বিষয় সমূহ সম্পর্কে।

গরুর জাত কত প্রকার

আমাদের দেশে অতীব শিগ্গির বৃদ্ধি পাওয়া কৃষি খাত গুলোর মধ্যে গব্যশালা বা গরুর খামার এর চাষাবাদ প্রক্রিয়া সবচেয়ে এগিয়ে রয়েছে। বিশ্বব্যাপী কর্মসংস্থানের শিথিল অবস্থার গুলোর মধ্যে এই গরুর খামারের খাত গুলো সবচেয়ে এগিয়ে থেকে কর্মব্যবস্থার জন্য নতুন নতুন সুযোগ প্রদান করেছে। গরুর খামার গুলোর রয়েছে বিভিন্ন রকম গরু।


বিভিন্ন রকম গরু বলতে বোঝায় গরুর বিভিন্ন রকম জাত গুলোকে। এক এক রকম জাতের গরু তাদের একেক রকম বৈশিষ্ট্যের জন্য বিখ্যাত। কোন গরু দুগ্ধজাত হিসেবে বিখ্যাত তো কোন গরু অন্য কোন কারণে এর বৈশিষ্ট্যের গুণমানের ভিত্তিতে খামারে সুনাম অর্জন করেছে। গরুর খামারে থাকা এ সকল গরুর জাত গুলোর মধ্যে বাংলাদেশের দেশীয় গরুর জাত হিসেবে পাঁচ রকমের গরু এর বৈশিষ্ট্যের জন্য ভিন্ন ভিন্ন জাতের পরিচয় পেয়েছে।

তাছাড়া গরুর মোট গণনার পরিপেক্ষিতে প্রায় নয়শত জাত এর আবির্ভাব পাওয়া গিয়েছিল। তবে এই নয়শো রকমের যার বিশিষ্ট গরুর মধ্যে কেবলমাত্র দু'শ পঞ্চাশ টি গরুর জাত বিশ্ব গবাদি পশু গবেষণা এর অধীনে স্বীকৃতি পেয়েছে। এগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ সহ বিশ্বের অন্যান্য দেশ মিলিয়ে বিশ্বব্যাপী দশটি এমন গরু যা গদ্যশৈলীতে অন্যতম পছন্দ করা শীর্ষ তালিকার মধ্যে অবস্থান করে সেগুলো হলো।

লাল এবং সাদা হলস্টাইনঃ এই রকমের গরুর জাত সাধারণত কানাডা ও আমেরিকার খামারে বেশি প্রচলিত রয়েছে। অন্যান্য দেশে এই জাত বেশি একটা প্রচলিত না থাকার কারণ হলো লাল সাদা হলেস্টাইন সবেমাত্র ৫৯ বছর আগে পৃথক জাত হিসেবে এই স্বীকৃতি পেয়েছে। তবে এই জাতের গরুটি এর দুধ এবং মাংস উভয় ব্যক্তিদের পছন্দের তালিকাতে শীর্ষস্থানে থাকার কারণে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। এই জাতের গাভী মোটামুটি ৬০০ হতে ৭০০ কিলোগ্রাম ওজনের হয় ও অন্য সকল জাতের মত এর ক্ষেত্রেও এই জাতের ষাঁড় গাভীর তুলনায় অধিক ওজনের অধিকারী।

হলস্টাইন ফ্রিজিয়ানঃ খামারে যাওয়ার সহজ গবাদিপশুর মধ্যে হলস্টিন ফ্রিজিয়ান এর গরুর এই জাতটি এক বড় পরিমাণে গৃহ পরিবেশে পালিত হয়ে থাকে। এদের গায়ের রঙ সাদা কালো ভিন্ন ভিন্ন ছোপ মিশিয়ে থাকার কারনে এদেরকে সাদা কালো হলস্টেইন বা হলেস্টেইন ফ্রিজিয়ান বলে। এসব গরুর আবাদের স্থল হল্যান্ডের ফ্রিজল্যান্ড এলাকাতে এবং এ সকল গরু বেশ বৃহদাকারের হয়ে থাকে। এই জাতের গরুর অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো এর দুধ দেয়া প্রবণতা এবং এটি মহিলা গরু অর্থাৎ গাভীর ক্ষেত্রে প্রায় ৫৫০ হতে ৬৫০ কিলোগ্রাম পর্যন্ত ছুঁয়ে থাকে ও সারের ক্ষেত্রে ৮০০ বা ৯০০ কিলোগ্রাম মতন হয়।

জার্সিঃ জার্সি গরু চেনার উপায় হল এর গোল গোল বড় আকৃতির চোখ এর সাথে বাদামি বর্ণের শরীর। তবে এই গরুর বর্ণ কয়েক রকমের হয়ে থাকে যা ভিন্ন ভিন্ন গরুর ক্ষেত্রে ভিন্ন বর্ণ ধারণ করে। এই গরুর তৎকালীন উৎপত্তিস্থল জার্সির দ্বীপপুঞ্জ হলেও এখন ইংল্যান্ড এবং আমেরিকা নিয়ে আরো অনেক গুলো রাষ্ট্রে পাওয়া যায়।তাছাড়াও বাকি সাতটি জনপ্রিয় গবাদি গরুর জাত হলোঃ আয়ারশায়ার, গারনেসি, ব্রাউন সুইস, মিল্কিং শর্টহর্ণ, আমেরিকান মিল্কিং ডেভন, নরম্যান্ডি ক্যাটল এবং নওরেজিয়ান রেড। এগুলোর একেকটি এদের বৈশিষ্ট্য এবং উৎপত্তিস্থলের ভিত্তিতে নামকরণ লাভ করে।

সংকর জাতের গরুর বৈশিষ্ট্য

সংকর জাতের গরু এদেশের গদ্যশৈলীর এক বিশেষ জাতের গরু যা খামারে কয়েকটি প্রজাতির গরুর মধ্যে প্রজনন এর মাধ্যমে পাওয়া যায়। বিশেষ করে শাহীওয়াল, লালসিংদী, সাধারণ জার্সি, হলেস্টান ফ্রিজিয়ান ধরনের জাতের গরু গুলো সঙ্গে বাংলাদেশের দেশীয় গরুর প্রজনন প্রক্রিয়ার ফলস্বরূপ খাবার উৎপত্তি হয় সংকর জাতের গরুর। বিভিন্ন প্রজাতির মিশ্রভাব মিলিয়ে সংকর জাতের গরু হয় বিশিষ্ট বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন।


সংকর জাত বিশিষ্ট গরু সাদাকালো বা মিশ্র কোন বর্ণের হয়ে থাকে। সংকর গরুর ঘাড়ের ওপর অন্য গরুর ন্যায় গজ বা গলকম্বল বলতে কিছু থাকেনা। সংকর গরুর আকৃতি বাংলাদেশের প্রাকৃতিক চাষকৃত গরুর চেয়ে বৃহৎ হয়। সংকর জাতের নারী গরুর ক্ষেত্রে এরা ৩০০ থেকে ৪০০ কিলোগ্রাম এবং সংকর জাতের ষাঁড় গুলো প্রায় ৫০০ থেকে ৬০০ কিলোগ্রাম এর পাওয়া যায়।

সংকর জাতের গরু গুলোর দুগ্ধ এবং মাংস বাকি দেশজ গরুর তুলনায় ভালো এবং অধিক হয় এবং এরা দৈনিক হিসাবে প্রায় ২৬ লিটার মতন দুধ দিয়ে থাকে। তবে সংকর জাতের গরু পালনের প্রধান উদ্দেশ্য কী শুধু এর বৈশিষ্ট্য গুলোর জন্যই সীমিত থাকা উচিত কি না তার উত্তরে বলা যায় এর বাইরের পরিবেশের ভিন্ন জাতের গরুর গুণাবলি সমৃদ্ধ হলেও সংকর জাতের গরু বাংলাদেশের আবহাওয়া এবং পরিবেশের সাথে দ্রুত মানিয়ে নেয়ার ক্ষেত্রে সক্ষম হয়। তাই সকল দিকের পরিপ্রেক্ষিতে এদেশে সংকর জাতের গরুর চাহিদা বেশ ভালোই।

সংকর জাতের গরু পালন পদ্ধতি

সংকর জাতের গরু পালনের ক্ষেত্রে আমাদের দেশীয় পরিবেশের গরুর মতোই খরচ এবং সেবা দিয়ে পালন করা সম্বব। এমনকি দেশী গরুর ন্যায় সমপরিমাণ যত্নে অধিক পরিমাণ লাভবান হওয়া যায়। তাই সংকর জাতের গরু পালন পদ্ধতি জানতে নিম্নোক্ত পদ্ধতি গুলো অবলম্বন করা যেতে পারে।

  • স্বাস্থ্য সম্মত ভাবে সংকর জাতের গরু পালনের জন্য প্রথমেই সু-ব্যবস্থা সম্পন্ন বাসস্থান নিশ্চিত করতে হবে যেনো গবাদির জটিলতার সম্মুখীন হতে না হয়।
  • সংকর গরুর বাসস্থান নির্বাচনে উন্মুক্ত স্থান এ বসবাসের ব্যবস্থা করতে গাভীর দুধ দোহন সহ বাছর বা গরুর বাচ্চা প্রসব করার জায়গা রাখতে হবে।
  • প্রতিটি গরুর জন্য খাদ্যের পাত্র দুই থেকে আড়াই ফুট উঁচু হতে হবে। খাদ্যের পাত্রের সাথে জল পানের ব্যবস্থা রাখতে হবে।
  • সংকর গরুকে কখনই স্যাতস্যাতে বা ভিজা স্থারে রাখা যাবেনা। আলো বাতাসের সুব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে এবং শক্ত বা পাকা মেঝে রাখতে হবে।
  • সংকর গরুর গাভী গুলোকে সুষম খাদ্য প্রদান করা উত্তম। এক্ষেত্রে আঁশ এবং দানাদার খাদ্য এই দুটিকে নজরে রাখতে হবে।
  • প্রক্রিয়াজাত করা খাবার গুলো ইউরিয়া মোলাসেস স্ট্র পরিমান খাওয়াতে হবে।
  • সংকর গরুর যাবতীয় ব্যবস্থস্পনা খরচ সাধারণ দেশী গরুর মতই। তাই এই জাতের গরুর লালন পালন পদ্ধতি বেশ সহজ।

সংকর জাতের গরুর বাসস্থান নির্বাচন

অত্যন্ত বেশি পরিমাণে আলো এবং বাতাস যুক্ত স্থান নির্বাচন করতে হবে সংকর জাতির গরুর বা যে কোন গরুর বাসস্থানের জন্য। গোয়াল ঘর তৈরি করার সময় খেয়াল রাখতে হবে যেন এটি পূর্ব পশ্চিমে লম্বালম্বি ভাবে তৈরি হয়। ধারণ অনুযায়ী গোয়ালঘর তিন রকমের হয়ে থাকে যা যথাক্রমে, কমিউনিটি ঘর বা আবদ্ধ ঘর , উন্মুক্ত বা খোলা পরিবেশের ঘর এবং প্রচলিত রকমের ঘর।

এগুলোর মধ্যে আবদ্ধ ঘর এর গরুর অবস্থান এক বা দুই সারির মধ্যে রাখতে হয়। গৈবশালা তে গরুর বাসস্থান পরিপূর্ণ ভাবে তৈরি করার জন্য গরু প্রতি ৩৫ থেকে ৪০ বর্গ ফুট পরিমাণ জায়গা থাকা দরকার এবং গরুর বাসস্থান এর উচ্চতা নুন্যতম ১০ ফুট এর মতো হওয়া দরকার যেনো খোলামেলা ভাবে বাস করার সুযোগ পায়।

সংকর জাতের গরুর লালন এত সহজ হওয়াই সংকর জাতের গরু পালনের প্রধান উদ্দেশ্য কী সেটা বোঝা যায়। একটি বিষয়ে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে যেনো টিনের চাল বিশিষ্ট ঘরে চালের নিচে চটের চাটাই এর ন্যায় কিছু বিছিয়ে নেয়া উচিত। গৈবশালা বা গরুর বসবাসের জায়গায় ৫ফুট চওড়া রাস্তা মোটামুটি দরকার এবং খাবার ও পানির জন্য প্রায় ২ ফুট জায়গা দরকার।

সংকর জাতের গরু পালনের প্রধান উদ্দেশ্য কী

সংকর গরু হলো বিদেশি জাতগুলোর বাংলাদেশের দেশি জাতের মিশ্রিত হাওয়া কিছু উন্নত রকমের জাতের গরু। সংকর জাতের গরু পালনের প্রধান উদ্দেশ্য কী তা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে গরুর ব্যবসায়ীগণ এবং গরুর খামার অর্থাৎ গৈবশালার লোকেদের মধ্য হতে জানা যায়। সংকর জাতের গরু পালন করা একটি অতীব লাভজনক একটি গবাদি খামারের উৎস হতে পারে।

সংকর গরু দুধ উৎপাদন সহ খামারের অন্যান্য উৎস প্রদানের জন্য বেশ জনপ্রিয় একটি গরুর জাত। বিশেষ করে এর দুগ্ধ উৎপাদন ক্ষমতা সারা দেশে বিখ্যাত। অন্যান্য জাতের গরু গুলোর তুলনায় সংকর গরুর লালন পালন করা তুলনামূলকভাবে অনেক সহজ ও সাশ্রয়ী হওয়ার সাথে পরিমাণে লাভ প্রদান করে থাকে।

সংকর গরু পালনে চমৎকার ভাবে দুধ উৎপাদন বেশী পরিমাণে পাওয়া যায় এবং সংকর গরুর মাংস সেবনের ফলে এটি শরীরের ইমিউনিটি সিস্টেম বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। সংকর গরু উন্নত জাতের গরু হওয়া সত্ত্বেও বাংলাদেশের আবহাওয়ার মধ্যে খুব দ্রুতই মানিয়ে নিতে পারে। তাছাড়া সংকর গরু পালনের আর একটি লাভজনক দিক হলো এই জাতের গরুর বছর খুব দ্রুত বড় হয়।

আধুনিক পদ্ধতিতে গরু পালন

সংকর জাতের গরু পালনের প্রধান উদ্দেশ্য কী তা সংকর জাতের গরু পালনের লাভজনক দিক গুলোর মাধ্যমে বোঝা সম্ভব। আধুনিক পদ্ধতিতে সংকর জাতের গরু পালন করলে গরুর উৎপাদন এবং লাভজনক বৈশিষ্ট্যগুলো সংকর জাতের গরু সম্পর্কে সবকিছু বলে দেয়। সংকর জাতের গরুকে আধুনিক পদ্ধতিতে পালন করা খুবই সহজ।

প্রথমেই আবদ্ধ পরিবেশে থাকা গবাদি পশুর বাসস্থানের মধ্যে দুটি সারি তৈরি করার মাধ্যমে গরু গুলোকে তৈরিকৃত সেই দুটি সারির মধ্যে অবস্থান দিতে হবে। গরু গুলোর পালনে প্রতিটি গরুকে পর্যাপ্ত দূরত্বের মধ্যে অবস্থান নিতে হবে যেন প্রতিটি গরু নিজস্ব ব্যবধানের মধ্যে স্বাধীনভাবে বৃদ্ধি পেতে পারে। উন্নত জাতবিশিষ্ট এই সংকর গরুকে আধুনিকভাবে পালার জন্য আবদ্ধ জায়গার মধ্যে পর্যাপ্ত আলো-বাতাস এবং দূরত্বের ব্যবস্থা করে দিয়ে গরুর মতো খাদ্য এবং চিকিৎসার ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্যমে পালন করা সম্ভব।

লেখকের মন্তব্য

আশা করি আজকের পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা সকলে সংকর জাতের গরু পালনের প্রধান উদ্দেশ্য কী তার সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পেরেছেন। উপরোক্ত আলোচনার প্রেক্ষাপটে আপনাদের যদি কোন প্রশ্ন বা কোনো গুরুত্বপূর্ণ মতামত আমাদের জানানোর থাকে, তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করুন এবং আমাদের পোস্টটি শেয়ার করার মাধ্যমে আপনার পরিবার এবং পরিজনের সকলকে সংকর জাতের গরু পালন এর বিষয় সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্যগুলো জানার সুযোগ করে দিন।
ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

মাহ্ফুজ আইটি বিডির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url