বাজার ভারসাম্যের উপর ভর্তুকির প্রভাব কি তার সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন
বাজার ভারসাম্যের উপর ভর্তুকির প্রভাব কি সে প্রসঙ্গে বিস্তারিত বিষয়বস্তু নিয়েই থাকছে আমাদের আজকের মূল আলোচনা। সাথেই আপনাদের জন্য আরও থাকছে, প্রতিযোগিতার ভিত্তিতে বাজার কত প্রকার সেই সম্পর্কিত বিস্তারিত সকল তথ্য সমূহ। তাই আমাদের আজকের পোস্টটি অবশ্যই সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ুন যেন বাজারের ভারসাম্যতে ভর্তুকি কোন রকমের প্রভাবক হিসেবে কাজ করে সে বিষয় সম্পর্কে বিশদ তথ্য পেতে পারেন।
ভর্তুকি কি এবং আমাদের বাজার মাধ্যমে এর অবদান বা প্রভাব সম্পর্কে এখনো অনেকেই জানেন না। তাই আজকের পোস্টে বাজার ভারসাম্যের উপর ভর্তুকির প্রভাব কি? সেই বিষয় সম্পর্কে বিশদভাবে সকল তথ্য আপনাদেরকে জানানোর চেষ্টা করব। আশা করছি আপনারা ধৈর্য সহকারে আজকের পোস্টটি শেষ পর্যন্ত পড়বেন।
ভূমিকা
বাজার অর্থনীতিতে ভর্তুকি হচ্ছে একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। ভর্তুকীর প্রভাব বাজার ভারসাম্যের উপর ব্যাপক ভাবে পরে। তাই আজকের বাজার সম্পর্কিত আলোচনা ভিত্তিক এই পোস্টের মাধ্যমে আমরা জানব- বাজার ভারসাম্য কি, বাজার ভারসাম্য শর্ত কি, বাজার ভারসাম্য কিভাবে অর্জিত হয়, প্রতিযোগিতার ভিত্তিতে বাজার কত প্রকার, বাজার ভারসাম্যের উপর করের প্রভাব এবং বাজার ভারসাম্যের উপর ভর্তুকির প্রভাব কি সে বিষয় সমূহ সম্পর্কে।
বাজার ভারসাম্য কি
বাজার ভারসাম্য কি তা জানতে হলে প্রথমত জানতে হবে ভারসাম্য কাকে বলে। অর্থগত দিক থেকে ভারসাম্য এর অর্থ হচ্ছে স্থির অবস্থা, যেখানে বিভিন্ন উপাদানের মধ্যে সঠিক সমতা বা সামঞ্জস্য বিদ্যমান থাকে। এই ভারসাম্য বিভিন্ন প্রেক্ষাপটে ব্যবহৃত হতে পারে। তবে মূলতঃ দুটি ক্ষেত্রতেই এর ব্যবহার পরিলক্ষিত হয়। যথা - ভৌত ভারসাম্য এবং অর্থনৈতিক ভারসাম্য।
বাজার ভারসাম্য একটি গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক ধারণা যা একটি বাজারের চাহিদা এবং সরবরাহের মানদন্ডকে বোঝায় বাজার ভারসাম্য এমন একটি অবস্থা যেখানে বাজারে পণ্য বা সেবার চাহিদা এবং সরবরাহ একত্রিত হয় এবং এটি একটি স্থিতিশীল মূল্য তৈরি করে। এটি অর্থনীতির মৌলিক ধারণা গুলোর মধ্যে একটি যা ভোক্তা এবং উৎপাদক উভয়ের জন্যই গুরুত্বপূর্ণ। বাজার ভারসাম্যের একটি সহজ উদাহরণ হল ফলের বাজার।
ধরুন আপেলের চাহিদা বেড়েছে, ভক্তরা বেশি দামে আপেল কিনতে ইচ্ছুক। বিশেষ কোন কারণে যদি আপেলের সরবরাহ কমে যায়, তাহলে আপেলের দাম বাড়বে। এর ফলে উৎপাদকরা লাভবান হতে চাইবে এবং উৎপাদন বাড়ানোর প্রয়াস করবে। তবে স্বাভাবিকভাবে দাম বৃদ্ধির কারণে কিছু ভোক্তা আপেল কিনতে আগ্রহ হারাবে, যা দামের পুনরায় ভারসাম্যের সহায়তা করবে। তাছাড়াও বাজার ভারসাম্য বোঝার জন্য দুইটি প্রধান উপাদান রয়েছে যা বোঝার সুবিধার্থে নিম্নে উল্লেখ করা হলো।
চাহিদাঃ চাহিদা হল একটি নির্দিষ্ট সময়ে ভোক্তাদের একটি পণ্যের প্রতি আগ্রহ ও প্রয়োজন। এটি মূল্যের পরিবর্তনের সঙ্গে পরিবর্তিত হয়। দাম যত বেশি সাধারণত চাহিদা তত কম এবং দাম কম হলে চাহিদা তত বেশি বেড়ে যায়।
সরবরাহঃ সরবরাহ হল উৎপাদকের একটি নির্দিষ্ট মূল্যে বাজারে একটি পণ্য প্রদান করার ক্ষমতা এবং ইচ্ছা। সাধারণত যদি দাম বাড়ে সরবরাহ বাড়ে এবং যদি দাম কমে সরবরাহটাও কমে যায়।
বাজার ভারসাম্য একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যা বাজারের কার্যক্রমকে নিয়ন্ত্রণ করে। এটি নিশ্চিত করে যে পণ্যের চাহিদা ও সরবরাহ সমান হয়ে থাকে এবং এর ফলে মূল্যের স্থিতিশীলতা বজায় থাকে। বাজারের ভারসাম্য রক্ষা করাকে কেন্দ্র করে সরকারের নীতি ও বাজার ব্যবস্থাপনায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। একটি সঠিকভাবে পরিচালিত বাজার ভোক্তা এবং উৎপাদকের উভয়ের জন্য সুফল বয়ে আনে এবং অর্থনৈতিক উন্নয়নের সহায়ক ভূমিকা রাখে।
বাজার ভারসাম্য শর্ত কি
বাজার অর্থনীতির একটি মৌলিক ধারণা হলো বাজার ভারসাম্য। বাজার ভারসাম্যের উপর ভর্তুকির প্রভাব কি এই প্রশ্নের উত্তর জানার আগে আমাদেরকে জানতে হবে বাজার ভারসাম্য শর্ত কি তার সম্পর্কে। এটি সেই অবস্থা যেখানে একটি নির্দিষ্ট পণ্যের চাহিদা এবং সরবরাহ সমান হয়। বাজার ভারসাম্য শর্ত প্রতিষ্ঠা পায় যখন ক্রেতা এবং বিক্রেতার মধ্যে সংযোগ ঘটে এবং তারা একটি ন্যায্য মূল্যে ব্যবসা পরিচালনা করে তখন।
তবে তিনটি শর্ত অবলম্বন করা যায় বাজার ভারসাম্যর ক্ষেত্র বিশেষে। যথা ক্ষতির শিকার করে বাজার, স্বাভাবিক বাজার এবং অস্বাভাবিক বাজার। যদিও বা বাজারের ধরণ অনুযায়ী এ সকল শর্তগুলো ভিন্ন হয়ে থাকে। একঘেয়ে জায়গা গুলোতেই বা ক্ষেত্রতে এই ধরণের তিনটি শর্ত আছে, আবার সম্পূর্ণরূপে প্রতিযোগিতার বাজারে এরকম তিনটা শর্ত আরো আছে। তবে মূলত বাজার ভারসাম্যের মূল শর্ত হচ্ছে, চাহিদা = যোগান।
প্রতিযোগিতার ভিত্তিতে বাজার কত প্রকার
বাজার হচ্ছে অর্থনীতির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ যেখানে পণ্য ও সেবার আদান-প্রদান ঘটে। বাজারকে সাধারণত প্রতিযোগিতা ভিত্তিক বিভিন্ন শ্রেণীতে ভাগ করা হয়। আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে আমরা বাজারের বিভিন্ন ধরণের প্রতিযোগিতার ভিত্তিতে বাজার কত প্রকার তা বর্ণনা করবো। প্রতিযোগিতার ভিত্তিতে বাজার মূলতঃ দুই প্রকার। যথা - পূর্ণ প্রতিযোগিতার বাজার এবং অপূর্ণ প্রতিযোগিতার বাজার।
পূর্ণ প্রতিযোগিতার বাজারঃ পূর্ণ প্রতিযোগিতার বাজার হলো এমন এক বাজার ব্যবস্থা যেখানে অনেক সংখ্যক বিক্রেতা এবং ক্রেতা একই সময়ে বাজারে উপস্থিত থাকে এবং যেখানে কোন একটি প্রতিযোগী বা বিক্রেতার দ্বারা মূল্য নির্ধারণের ক্ষমতা নেই। এর ফলে বাজার পরিস্থিতি সর্বদা ক্রেতা ও বিক্রেতাদের মধ্যকার সমতল ভিত্তিতে পরিচালিত হয়।
এই বাজারে বিনিয়োগকারীরা স্বাধীনভাবে প্রবেশ বা প্রস্থান করতে পারেন এবং বাজারের দাম সরবরাহ ও চাহিদার ভিত্তিতে নির্ধারিত হয়। এই পূর্ণ প্রতিযোগিতার বাজারের কার্যক্রম প্রধানত চাহিদা এবং সরবরাহের মধ্যে ভারসাম্যের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রিত হয়। যখন চাহিদা ও সরবরাহ সমান হয় তখন বাজারের দাম স্থিতিশীল হয়।
আবার যখন বাজারের দাম চাহিদার তুলনায় বেশি হয় তখন বিক্রেতার অতিরিক্ত পণ্য উৎপাদন করতে আরও উৎসাহী হন, ফলে দাম কমে যায়। বিপরীতভাবে যখন দাম কম হয় তখন কিছু বিক্রেতা বাজার ত্যাগ করতে পারে এবং তখন দাম আবার বৃদ্ধি পেতে শুরু করে।
পূর্ণ প্রতিযোগিতার বাজারের উদাহরণ হিসেবে সাধারণতঃ কৃষি পণ্য বাজার, যেমন- ধান গম এবং সবজি এর উদাহরণ দিয়ে থাকে। এই শিল্পে অনেক কৃষক থাকে যারা তাদের পণ্য বিক্রি করে এবং পণ্যগুলো গুণগত বৈশিষ্ট্য একই ধরণের হয়ে থাকে। পরে বাজারের দাম চাহিদা ও সরবরাহের ভিত্তিতে নির্ধারিত হয় এবং কোন একক কৃষক পণ্যের দামে একটি গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন আনতে পারে না।
অপূর্ণ প্রতিযোগিতার বাজারঃ এটি এমন একটি বাজার কাঠামো যেখানে একাধিক বিক্রেতা এবং ক্রেতা বিদ্যমান রয়েছে, কিন্তু বাজারে পুরোপুরি প্রতিযোগিতা নেই। এই বাজারে বিক্রেতারা সাধারণভাবে তাদের পণ্যের দাম নির্ধারণের ক্ষমতা রাখে এবং এ সকল পণ্যতে বৈচিত্র্যও থাকে। এই ধরণের বাজারে কিছু প্রতিবন্ধকতা থাকে।
এই প্রতিবন্ধকতা নতুন প্রতিযোগীদের প্রবেশ এবং বিদ্যমান প্রতিযোগীদের বিক্রির উপর প্রভাব ফেলে। অপূর্ণ প্রতিযোগিতার বাজারের দাম ও পণ্যের সরবরাহ চাহিদার সমন্বয়ে নির্ধারিত হয়। উদাহরণস্বরূপ যদি একটি মনোপোলিস্ট বিক্রেতা তার পণ্যের দাম বৃদ্ধি করে, তবে বাজারি বিক্রয়ের পরিমাণ হ্রাস পাবে, ফলে বিক্রেতা কিছু লাভ করবে কিন্তু দীর্ঘ মেয়াদে সেটি স্থায়ী থাকবে না।
বাজার ভারসাম্য কিভাবে অর্জিত হয়
এটি হচ্ছে সেই পরিস্থিতি যেখানে বাজারের চাহিদা ও সরবরাহ সমান হয়ে যায়। অর্থাৎ একটি নির্দিষ্ট দামের ক্ষেত্রে ক্রেতা এবং বিক্রেতার মধ্যে পণ্য বা সেবার লেনদেন স্থিতিশীল থাকে। নীতি ও অর্থনীতির ক্ষেত্রে ভারসাম্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ধারণা।
এটি বোঝায় যখন দুই বা ততোধিক বিপরীতমুখী শক্তি নিজেদের মধ্যে ক্রিয়া বা প্রতিক্রিয়ার মাধ্যমে এমন একটি অবস্থা তৈরি করে যেখানে তাদের প্রভাব সমান হয়ে যায় এবং অবস্থান থেকে সরে যাওয়ার প্রবণতা থাকে না।
অর্থাৎ কোন নির্ধারিত শক্তি বা চলক যদি একটি দিক দিয়ে প্রভাবিত হয় , তাহলে অন্য একটি চলক সেই প্রভাব কে নিরসন করে এমনভাবে কাজ করে যে সিস্টেমটি একটি স্থিতিশীল অবস্থায় থাকে। এই ভারসাম্য অবস্থায় অর্থনৈতিক কার্যক্রম স্বাভাবিক ভাবে চলতে থাকে এবং বাজারে কোন অস্বাভাবিক অস্থিরতা সৃষ্টি হয় না।
বাজার ভারসাম্যের উপর ভর্তুকির প্রভাব কি
বাজার ভারসাম্যের উপর ভর্তুকির প্রভাব ব্যাপক এবং গুরুত্বপূর্ণ। ভর্তুকি হল সরকার কর্তৃক প্রদত্ত অর্থ বা সুবিধা যা কোন পণ্য বা পরিষেবার উৎপাদন বা ব্যবহারকে উৎসাহিত করার উদ্দেশ্যে দেওয়া হয়। এটি মূলতঃ জনসাধারণের কল্যাণের জন্য বা উদ্দেশ্যেই সরকারের তরফ থেকে করা হয়ে থাকে।
প্রতিটি পণ্যের দাম যেন জনগণের হাতের নাগালে থাকে বা কম থাকে তার জন্যই সরকার কর্তৃক পণ্যের ব্যয় বা উৎপাদনের উপর ভর্তুকি প্রদানের নিয়ম করা হয়েছে। এটি বাজারের চাহিদা এবং সরবরাহের উপর প্রভাব ফেলে এবং বাজার ভারসাম্যের অবস্থা পরিবর্তন করতে পারে। যখন কোন পণ্যের উপর ভর্তুকি প্রদান করা হয় তখন এর ফলে কিছু মূল পরিবর্তন ঘটে যা নিম্নরূপঃ
- ভর্তুকির কারণে পণ্যের মূল্য সাধারণত কমে যায় কারণ উৎপাদকরা ভর্তুকির সাহায্যে খরচ কমাতে পারেন এবং ক্রেতাদের জন্য পণ্য আরো সাশ্রয়ই হয়ে ওঠে।
- অমূল্য থাকার কারণে পণ্যের চাহিদা বাড়তে পারে ফলে ক্রেতারা বেশি পরিমাণে পণ্য কিন্তু আগ্রহী হন।
- উৎপাদকেরা ভর্তুকির কারণে বেশি লাভ করতে পারে তাই তারা উৎপাদন বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেয়। এর ফলে বাজারে পণ্যের সরবরাহ বৃদ্ধি পায়।
- ভর্তুকির ফলে বাজারের নতুন ভারসাম্য পয়েন্টে চাহিদা ও সরবরাহ সমান হয়, যা আগের তুলনায় বেশি পরিমাণে পণ্য বিক্রির দিকে নিয়ে যেতে পারে।
- ভর্তুকি সরকারের পক্ষ থেকে নির্দিষ্ট শিল্প বা পণ্যকে সহায়তা করার একটি উপায় হতে পারে যা অর্থনৈতিক বিকাশের জন্য সহায়ক ভূমিকা রাখতে পারে।
- কিছু কিছু ক্ষেত্রে ভর্তুকি বাজারের অদৃশ্য হাতকে ব্যাহৃত করতে পারে এবং নির্ভরতা সৃষ্টি করতে পারে যা দীর্ঘমেয়াদি স্থায়িত্বের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।
সুতরাং ভর্তুকের প্রভাব বাজারের ভারসাম্য স্থিতিশীল অস্থির করতে পারে। তবে বাজার ভারসাম্যের উপর ভর্তুকির প্রভাব কি তা সম্পূর্ণরূপে নির্ভর করে ভর্তুকির প্রকার ও বাজারের পরিস্থিতির উপর।
বাজার ভারসাম্যের উপর করের প্রভাব
বাজার ভারসাম্যের উপর করের প্রভাব একটি গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক বিষয়। যখন কোন পণ্যের উপর কর আরোপ করা হয় তখন এর কিছু বিশেষ প্রভাব লক্ষ্য করা যায়। বাজার ভারসাম্যের উপর করের প্রভাব সম্পর্কে নিম্নে উল্লেখ করা হলো।
- কর আরোপের ফলে পণ্যের মূল্য বাড়ে, কারণ ব্যবসায়ীরা করে পরিমাণ ক্রেতাদের উপর চাপিয়ে দিতে চেষ্টা করেন।
- করের কারণে পণ্যের চাহিদা কমতে পারে, কারণ ক্রেতারা উচ্চ মূল্য দিতে চান না। পাশাপাশি উৎপাদকরা কম লাভ পাবেন বলে সরবরাহ কমাতে পারেন।
- বাজারের ভারসাম্য মূল্যের পরিবর্তন আসে যেখানে নতুন ভারসাম্য পয়েন্টে চাহিদা ও সরবরাহ সমান হয়, কিন্তু সাধারনত তা আগের তুলনায় কম পরিমাণে হবে।
- করার ফলে তৈরি হওয়া অতিরিক্ত বোঝা ক্রেতা এবং বিক্রেতার মধ্যে ভাগ হয়। এটি নির্ভর করে চাহিদা ও সরবরাহের সংবেদনশীলতার উপর।
- কর সরকারকে রাজস্ব সৃষ্টিতে সাহায্য করে যা বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজে ব্যবহৃত হয়।
সামগ্রিকভাবে বলা যায়, বাজার ভারসাম্যের উপর করের প্রভাব গভীর এবং তা অর্থনীতির বিভিন্ন অংশকে বিভিন্নভাবে প্রভাবিত করে।
লেখকের মন্তব্য
আশা করি আজকের পোষ্টের মাধ্যমে আপনারাঅ সকলে বাজার ভারসাম্যের উপর ভর্তুকির প্রভাব কি তার সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পেরেছেন। উপরোক্ত আলোচনার প্রেক্ষাপটে আপনাদের যদি কোন প্রশ্ন বা কোনো গুরুত্বপূর্ণ মতামত আমাদের জানানোর থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করুন এবং আমাদের পোস্টটি শেয়ার করার মাধ্যমে আপনার পরিবার এবং পরিজনের সকলকে বাজারের ভারসাম্যতে ভর্তুকি কোন রকমের প্রভাবক হিসেবে কাজ করে সে বিষয় সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্যগুলো জানার সুযোগ করে দিন।
ধন্যবাদ।
মাহ্ফুজ আইটি বিডির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url