বাহরাইন ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা ২০২৪ সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

বাহরাইন ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা ২০২৪ সম্পর্কে বিস্তারিত বিষয়বস্তু নিয়েই থাকছে আমাদের আজকের মূল আলোচনা। সাথেই আপনাদের জন্য আরও থাকছে, বাহরাইন কাজের বেতন কত এর সম্পর্কিত বিস্তারিত সকল তথ্য সমূহ। তাই আমাদের আজকের পোস্টটি অবশ্যই সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ুন যেন বাংলাদেশ এবং বাহরাইনের টাকার পরিমাণের পার্থক্যের সম্পর্কে বিশদ তথ্য পেতে পারেন।
বাহরাইন-১ টাকা-বাংলাদেশের-কত-টাকা-২০২৪-সম্পর্কে-বিস্তারিত-জানুন
বাংলাদেশের বাইরের দেশ সম্পর্কে অনেকের আগ্রহ থাকল এখনো পর্যন্ত কিছু দেশ এর অর্থ সম্পর্কে এবং সেই দেশের অর্থের সঙ্গে বাংলাদেশের অর্থের তারতম্যের ব্যাপারে এখনো অনেকের ধারণা নেই। তাই আজকের পোস্টে বাহরাইন ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা ২০২৪ এর বিষয় সম্পর্কে বিশদভাবে সকল তথ্য আপনাদেরকে জানানোর চেষ্টা করব। আশা করছি আপনারা আজকের বাহরাইনের এই অর্থ সম্পর্কিত আলোচনা ভিত্তিক পোস্টটি ধৈর্য সহকারে শেষ পর্যন্ত পড়বেন।

ভূমিকা

অর্থনৈতিক বিভিন্ন রকম কারণে বিভিন্ন দেশের অর্থের পরিমাণের হিসেবের ক্ষেত্রে তারতম্য দেখা যায়। তাই আজকের বাহরাইন দেশ সম্পর্কিত এই আলোচনা ভিত্তিক পোস্টের মাধ্যমে আমরা জানবো বাহরাইন কোন দেশ, বাহরাইন আয়তন কত, বাহরাইন কাজের বেতন কত, বাহরাইন কাজের ভিসা, বাহরাইন জনসংখ্যা কত ২০২৪, বাহরাইন যেতে কত টাকা লাগে ২০২৪, বাহরাইন ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা ২০২৪, বাহরাইন যেতে কত বছর বয়স লাগে তার সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু তথ্য।

বাহরাইন কোন দেশ

এশিয়ার পশ্চিম দিক থেকে অবস্থিত দেশগুলোর মধ্যে ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের অধিকাংশতা মিলিয়ে সেখানকার গঠিত মধ্যপ্রাচ্যের একটি রাষ্ট্রের নাম বাহরাইন। বাহরাইন হলো একটি দ্বীপ বিশিষ্ট রাষ্ট্রের নাম। এটি পারস্য উপ-সাগরের প্রায় পশ্চিম দিক থেকে এক অংশ নিয়ে প্রায় ৩০ থেকে ৩৬টি দ্বীপ এর সমন্বয়ে গড়ে ওঠা একটি ক্ষুদ্র আরবী রাজ্য। তাই বাহরাইন এর রাজ্যকে আরেকভাবে দ্বীপ পুঞ্জ বলেও অভিহিত করা হয়।


যেহেতু বাহরাইন রাজ্য একটি মুসলিম সম্প্রদায়িক রাষ্ট্র তাই বাহরাইন রাষ্ট্রের নামকরণ করা হয় আরবি ভাষার উপর থেকে। বাহরাইন শব্দটি এসেছে আরবি ভাষা থেকে নেয়া দুটি শব্দ হতে। আরবি ভাষায় শব্দ আল-বাহরাইন কে বিস্তৃত করে বাহরাইন শব্দটি গ্রহণ করা হয়েছে। এর মর্ম দাঁড়ায় দুই-সমুদ্র। বাহরাইন রাষ্ট্র এর নিজস্ব উৎপাদন পদ্ধতির মাধ্যমে তেল উৎপাদনের জন্য প্রায় বিশ্বব্যাপী বিখ্যাত হয়েছে।

বাহরাইন আয়তন কত

অন্যান্য আরব রাষ্ট্র এর তুলনায় ছোট্ট একটি এই আরব রাজ্য বা দীপ পুঞ্জের সর্বমোট আয়তন প্রায় সাতশত আশি বর্গ কি.মি.। এটি সর্বমোট আয়তনের প্রায় আটাত্তর শতাংশ ফলভূমি রয়েছে এবং বাইশ শতাংশ জলাভূমি বা দ্বীপের পানি রয়েছে। বাহরাইনের সম্পূর্ণ স্থলভূমি আয়তন প্রায় ছয়শত চার বর্গ কি.মি.। বাহরাইনের পূর্ব পাশে অবস্থিত রয়েছে কাতার রাষ্ট্র এবং এর পশ্চিম অংশে প্রধান আরব উপস্থিত রয়েছে।

বাহরাইন কাজের বেতন কত

সাধারণত যেকোনো দেশের যে কোন রকমের কাজের বেতন গুলো সে দেশের কাজের চাহিদা এবং কাজের ধরনের উপর নির্ভর করে। বাহরাইন রাষ্ট্র এর ক্ষেত্রেও ঠিক তাই। বাহরাইনের নিজস্ব বাসিন্দাদের ক্ষেত্রে কোন কাজের বেতন যতটুকু মানসম্মত মনে হবে, হতে পারে সেই পরিমাণ অর্থ অন্য কোন দেশ থেকে কাজের উদ্দেশ্যে বাহরাইনে কর্মরত কর্মীর জন্য সমান অর্থ এবং মর্যাদা বহন করবে।


বাহরাইনের অর্থ বাংলাদেশে এসে স্বভাবতই বেশি দাম রাখে। সে ক্ষেত্রে বাংলাদেশের কোন নাগরিক বাহরাইনে কর্মরত অবস্থায় থাকলে বাংলাদেশী নাগরিক বাহরাইনের কর্মী হিসেবে সেখানকার কর্মীদের সমপরিমাণ অর্থ বেতন পাবেন। এক্ষেত্রে চাহিদার দিক থেকে বাহরাইন রাষ্ট্রে কিছু কিছু কর্ম শাখায় কাজের চাহিদা অনেক বেশি।

সে কর্ম ব্যবস্থা গুলোকে লিপিবদ্ধ করলে পাওয়া যায়- চিকিৎসা সম্পর্কিত কর্মসংস্থান গুলি, নার্স, ইলেকট্রিক্যাল বিশেষজ্ঞতা সম্পর্কিত কাজগুলো, মেকানিক্যাল এর কাজগুলো, নির্মাণ সম্বন্ধীয় কাজগুলো, ড্রাইভিং বা গাড়ি চালানো, রান্নার কাজ, হোটেল বা রেস্টুরেন্টের নানা রকম কাজ, পরিষ্কার কর্মী, বিভিন্ন রকম কারখানার বিভিন্ন রকম কাজ, মার্কেটিং ইত্যাদি।

তাছাড়াও আরো রয়েছে শপিং মলে পাওয়া বিভিন্ন রকম কর্মসংস্থান এবং কৃষিকাজ সমূহ। তাই কাজের ভিত্তিতে বাহরাইন কাজের বেতন কত তা সঠিক তথ্য অনুসারে বলা সম্ভব। আপনি যেই কাজ করতে আগ্রহী হবেন কিংবা যেই কাজের সুযোগ পাবেন, আপনার বেতনে সেই কাজটির ধরন এর পরিপ্রেক্ষিতে নির্ধারণ করা হবে।

এই তথ্য সংক্ষিপ্ত ধারণা দিতে বলা যায় বাহরাইনের এক অর্থ বাংলাদেশী টাকায় প্রায় দুই শতাধিকেরও বেশি। তাই সেখানে পাওয়া বেতন বাংলাদেশে এসে অনেক গুনে বেড়ে যায়। তাছাড়া এক তথ্যসূত্রে জানা যায় যে, বাহারা এনে সর্বনিম্ন বেতন যে কাজের জন্য দিয়ে থাকে সেই বেতন বাংলাদেশী অর্থ অনুযায়ী পঞ্চাশ হাজার টাকা কিংবা ৭০ হাজার টাকা এর সমতুল্য হয়ে থাকে।

বাহরাইন কাজের ভিসা

বাহরাইন হলো একটি প্রগতিশীল সম্পন্ন রাষ্ট্র। দিন যেতে যেতে এদেশে বিভিন্ন রকমের কর্মক্ষেত্রের চাহিদা বৃদ্ধি হতে থাকে। এদেশের কাজের চাহিদার উপর ভিত্তি করে বাংলাদেশ থেকেও বিপুল পরিমাণে বাংলাদেশী নাগরিক বাহরাইনে কাজ করার ইচ্ছা পোষণ করে থাকে। বাংলাদেশ থেকে বাহরাইন রাষ্ট্র কাজ করার জন্য ইচ্ছুক হলে বাহরাইনে যাওয়ার জন্য কাজের ভিসা নিয়ে যাওয়া প্রয়োজন।

অন্যথায় বাহরাইনে অন্য দেশের মানুষ কাজ করার অনুমতি পাবে না। মিস দেশ ব্যতীত অন্য দেশে কাজের জন্য ভিসা অফিসে ভিসার আবেদন করতে হলে সেখানে ওয়ার্ক পারমিট এ প্রদান করা ভিসাটির জন্য আবেদন করতে হয়। প্রতিবছর বাংলাদেশ থেকে সরকারি ভাবি কিংবা বেসরকারিভাবে বাংলাদেশের অনেকে বাহরাইনে কাজের সুবিধা পেয়ে থাকেন।

তবে বাহরাইনে কাদের জন্য ভিসা পাওয়ার সহজ পদ্ধতি হলো আপনার পারদর্শিতার ভিত্তিতে কাজের ভিসা লাভ করা। অর্থাৎ আপনি যেই কাজে দক্ষ সে কাজের ভিত্তিতে বাহরাইনের জন্য বিচার আবেদন করলে সরকার আপনার ভিসাটি অবশ্যই বিবেচনা করে দেখবে। তবে বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি অনুযায়ী সর্বশেষ তথ্য জানান দেয় যে এখনো বাহরাইনসহ অনেক দেশের জন্য ভিসা কার্যকর করা হয়নি।

আপনার প্রয়োজন হলে সংশ্লিষ্ট দূতাবাস থেকে জরুরি তথ্য নিতে পারেন তবে সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী দেশের পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত কাজের ভিসা সহ অন্যান্য ভিসা আপাতত স্থগিত রয়েছে। তাই ভিসা পেতে হলে অবশ্যই সংশ্লিষ্ট দূতাবাসে গিয়ে ভিসার বিষয়ে খোঁজখবর নিতে থাকতে হবে। নাহলে ভিসা কখন চালু হবে সে সম্পর্কে খোঁজ পাওয়া কষ্টকর হয়ে যাবে।

বাহরাইন জনসংখ্যা কত ২০২৪

সর্বশেষ প্রদান করা তথ্য অনুযায়ী ২০২৪ সালে বাহরাইন রাষ্ট্রের জনসংখ্যা পাওয়া যায় প্রায় ১,৬০৭,০৪৯ জন। জনসংখ্যার হিসাবের ভিত্তিতে বাহরাইন বিশ্বে তালিকার মধ্যে ১৫৩ তে অবস্থান করছে। প্রতি গণনার ক্ষেত্রে অনুমান করা হয় বাহরাইনের অভিধি পাওয়া জনসংখ্যার ঘনত্ব প্রতি বর্গ কি.মি. তে প্রায় ২১১৫ সংখ্যক। তাছাড়াও বিশ্বের সবগুলো দেশের সমগ্র জনসংখ্যার হিসেবে বাহরাইন রাষ্ট্রের জনসংখ্যার পরিমাণ শতকরা প্রায় ০.০২ শতাংশ।

বাহরাইন যেতে কত টাকা লাগে ২০২৪

বাহরাইন যেতে বাংলাদেশী টাকার হিসেবে কিছু প্রক্রিয়া অনুসরণে যা খরচ পরে সেই টাকা গুলোই বাংলাদেশ হতে বাহরাইনে পৌঁছানোর খরচ হিসেবে গণ্য হয়। তাছাড়া বাহরাইন যেতে কত টাকা খরচ হবে সেটি পুরোপুরি ভ্রমণকারী ব্যক্তি ভিজার ধরনের উপর প্রত্যয়মান রয়েছে। বিভিন্ন রকমের ভিসার ধরনের ভিত্তিতে জানা যায় যে বাংলাদেশ থেকে বাহরাইনে যাওয়ার জন্য সবচেয়ে প্রচলিত ভিসাটি হল কাজের জন্য তৈরি করার ভিসা।

এই ভিসা পদ্ধতিতে বাংলাদেশ হতে বাহরাইন পৌঁছাতে একজন ভ্রমণকারীর প্রায় চার লক্ষ হতে ছয় লক্ষ টাকার মত প্রয়োজন হতে পারে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ভিসা খরচ সহ ফান্ড, এজেন্সি ইত্যাদি সকল সেবা সমূহ মিলিয়ে টাকার এই পরিমাণটি পাওয়া যায়। তাছাড়া ঢাকা থেকে বিমানে সরাসরি বাহরাইন যেতে হলে প্রায় ৫০ হাজার থেকে ১ লক্ষ পর্যন্ত খরচ হতে পারে। তবে ঢাকা থেকে বাহরাইনে বিমানে এলিট ক্লাসের সফরে যেতে হলে এই খরচ ২ লক্ষ টাকা ছাড়িয়ে যায়।

বাহরাইন ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা ২০২৪

মানচিত্রের গণনাতে এশিয়ার মধ্যপ্রাচ্যের দিকে অবস্থিত একটি দেশের নাম বাহরাইন। বাহরাইন আরবের একটি অন্যতম ধনী দেশ হিসেবে পরিচিত। এদেশের অর্ধের পরিচয় দেয়া হয় দিনার হিসেবে। বাহরাইন রাষ্ট্রের টাকার রেট বাংলাদেশে অনেক বেশি। অর্থনীতির ঘাট-প্রতিঘাটের জন্য প্রতি অর্থবছরে মুদ্রার মানের অনেক রকম তারতম্য ঘটে থাকে।

বাহরাইন এর ১ টাকা কিংবা ১ দিনার বাংলাদেশী টাকায় প্রতিনিয়ত কম বেশি মানের হতেই থাকে। তবে চলতে অর্থ বছর ২০২৪-এ এসে বাহরাইনের টাকা রেট বাংলাদেশ এর টাকায় কিছুটা বুদ্ধি পেয়েছে। বাহরাইন ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা ২০২৪ এর হিসেব হলো বাহরাইনের এক দিনার বাংলাদেশি টাকার ৩১০ টাকার সমতুল্য।

তবে সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী জানা যায়, ২০২৪ সালের গত মাস পর্যন্ত বাহরাইনের এক টাকা অর্থাৎ ১ দিনার সমান বাংলাদেশের প্রায় ২৯১ টাকা ছিলো। বাহরাইন অর্থের মান বাংলাদেশের অর্থ এবং অন্যান্য পার্শ্ববর্তী দেশের অর্থের তুলনায় খুবই অধিক। যে কারণে বিশেষ করে বাংলাদেশ থেকে অনেকেই কাজের উদ্দেশ্যে অথবা বলা চলে অর্থ উপার্জনের জন্য বাহরাইন গমন করেন।

তবে মুদ্রার এক্সচেঞ্জ এজেন্সি গুলোর৷ দেয়া তথ্য মতে বর্তমানে বাহরাইন ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা ২০২৪ সালে এসেও এটি ঠিকঠাক সব জায়গায় সম পরিমাণে পাওয়া যায় না। অর্থাৎ এজেন্সি ভেদে কিছু কিছু জায়গায় বাহরাইন ১ দিনার এর জন্য বাংলাদেশি টাকার ৩০৮ টাকা বা ৩১২ টাকা পর্যন্ত কম বেশি করে প্রদান করা হয়ে থাকে।

বাহরাইন যেতে কত বছর বয়স লাগে

বাংলাদেশ থেকে বাহরাইন দেশে যাওয়ার অন্যতম কারণ হলো কর্মসংস্থানের সন্ধান। বাহরাইন ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা ২০২৪ তা জানার পর বাংলার কর্ম সন্ধানী ধারার বড় মাপের এক অংশ সেখানে যেতে আগ্রহী হয়। কাজের উদ্দেশ্যে যে কোন বহিরাগত দেশে যাওয়ার জন্য একজন ব্যক্তিকে প্রথমে প্রাপ্তবয়স্ক হতে হয়।

বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রের জন্য ভিন্ন ভিন্ন বয়স সীমা নির্ধারণ করা হয়। এই বয়স সীমা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এক রাষ্ট্রের সঙ্গে অন্য রাষ্ট্রের বয়স সীমার যোগ সাদৃশ্য পাওয়া যায় না। একইভাবে বাহরাইনে নির্ধারণ করা একজন পূর্ণবয়স্ক ব্যক্তির বয়স কিছুটা ভিন্ন হয়। বাহারায়নের প্রাপ্ত বয়স ২০ বছর বয়সে নির্ধারণ করা হয়।

তাই বাংলাদেশ থেকে বাহরাইন যেতে হলে একজন ব্যক্তির সর্বনিম্ন ২০ বছর বয়স পূর্ণ হতে হবে। অর্থাৎ পাসপোর্টে ব্যক্তির বয়স অবশ্যই ২০ বছর কিংবা এর উর্ধ্ব কিছু হতে পারে। কিছু তথ্য হতে জানা যায় প্রায় ৪ বছরেরও অধিক সময় পরে সামনের দিকে বাহরাইন এর বন্ধ করা ভিসা বাংলাদেশের জন্য খোলার সম্ভাবনা রয়েছে।

লেখকের মন্তব্য

আশা করি আজকের পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা সকলে বাহরাইন ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা ২০২৪ তার সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পেরেছেন। উপরোক্ত আলোচনার প্রেক্ষাপটে আপনাদের যদি কোন প্রশ্ন বা কোনো গুরুত্বপূর্ণ মতামত আমাদের জানানোর থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করুন এবং আমাদের পোস্টটি শেয়ার করার মাধ্যমে আপনার পরিবার এবং পরিজনের সকলকে বাহরাইন এবং বাংলাদেশের টাকা পার্থক্য সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্যগুলো জানার সুযোগ করে দিন।
ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

মাহ্ফুজ আইটি বিডির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url