মোবাইল রেডিয়েশন থেকে বাঁচার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন
মোবাইল রেডিয়েশন থেকে বাঁচার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত বিষয়বস্তু নিয়েই থাকছে আমাদের আজকের মূল আলোচনা। সাথেই আপনাদের জন্য আরও থাকছে, বালিশের পাশে মোবাইল ফোন রেখে ঘুমালে কি হয় সে সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য সমূহ। তাই আমাদের আজকের পোস্টটি অবশ্যই সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ুন যেন মোবাইল ফোনের ক্ষতিকর রশ্মি সম্পর্কে বিশদ তথ্য পেতে পারেন।
মোবাইলের উচ্চ আলো এবং ক্ষতিকর রশ্মি আমাদের মস্তিষ্ক, চোখ এবং শারিরীক স্বাস্থ্যের জন্য কতটা ক্ষতির কারণ হতে পারে তা অনেকেই জানেন না। তাই আজকের পোস্টে মোবাইল রেডিয়েশন থেকে বাঁচার উপায় এর বিষয় সম্পর্কে বিশদভাবে সকল তথ্য আপনাদেরকে জানানোর চেষ্টা করব। আশা করছি আপনারা ধৈর্য সহকারে আজকের পোস্টটি শেষ পর্যন্ত পড়বেন।
ভূমিকা
মোবাইলের রেডিয়েশন কান, মস্তিষ্ক এবং চোখের জন্য খুবই ক্ষতিকর প্রমাণ হতে পারে। অতিরিক্ত সময় ধরে মোবাইল ফোনের আলো এবং তীক্ষ্ণতা স্বাস্থ্যকে নেতিবাচক দিকে হেলিয়ে দেয়। তাই এই রেডিয়েশন থেকে নিজেকে রক্ষা করার জন্য সকল উপায় এবং পর্যাপ্ত ধারণা থাকা জরুরি। তাই আজকের এই রেডিয়েশন সম্পর্কিত আলোচনা ভিত্তিক পোস্টের মাধ্যমে আমরা জানবো মোবাইল রেডিয়েশন কি, বালিশের পাশে মোবাইল ফোন রেখে ঘুমালে কি হয়, মোবাইল রেডিয়েশন জানার উপায়, দিনে কত ঘন্টা মোবাইল চালানো উচিত, মোবাইল রেডিয়েশন থেকে বাঁচার উপায় এবং রেডিয়েশবের ক্ষতিকর দিক গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত বিষয় সমূহ।
মোবাইল রেডিয়েশন কি
মোবাইল ফোন থেকে আসা তীব্র আলোর তেজস্ক্রিয়তাকে মোবাইলের রেডিয়েশন বুঝানো হয়। এই তেজস্ক্রিয়তাকে বিদ্যুৎচৌম্বকীয় তেজস্ক্রিয়তা বা ইলেক্ট্র ম্যাগনেটিক তেজস্ক্রিয়তা বলা হয়। সাধারণ অর্থে রেডিয়েশন বা বিকিরণ বলতে বোঝায় মানব পরিবেশে উপস্থিত শক্তির একপ্রকার বাধাহীন প্রবাহমান অবস্থা যা আসলে ওয়েভ বা তরঙ্গ এর ন্যায় অনবরত নিজের প্রবণতাকে পরীক্ষা করে যাচ্ছে।
মোবাইল রেডিয়েশন থেকে বাঁচার উপায় সম্পর্কে জানার জন্য প্রথমে বুঝতে হবে মোবাইল রেডিয়েশন বলতে কি বোঝায় তা সম্পর্কে। মোবাইল ফোন তথ্য নির্গমনের জন্য বেতার তরঙ্গ অথবা রেডিও তরঙ্গ ব্যবহার করে সংকেত সংস্করণ বা নির্গমন করে থাকে। এর মাধ্যমেই মোবাইল ফোন ব্যবহার করে আমরা আমাদের মুখে বলা শব্দগুলো অপর প্রান্তে আদান প্রদান করে থাকি।
এই তরঙ্গ গুলোর মধ্য দিয়ে প্রতিবাহিত হয় কিছু রশ্মি যা আমাদের শারীরিক স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর প্রমাণিত হয়। মোবাইলের ব্যবহৃত তরঙ্গের মধ্যে থেকে আসা রশ্মি গুলো আমাদের মস্তিষ্ককে উত্তপ্ত করে তোলে। এমনকি মোবাইল ফোনকে সরাসরি মস্তিষ্কের নিকট রেখে ব্যবহার করলে এতে থাকা রেডিয়েশন আমাদের মস্তিষ্ককে অর্থাৎ মস্তিষ্কের কোষগুলোর জন্য জটিলতা সৃষ্টি করে।
বালিশের পাশে মোবাইল ফোন রেখে ঘুমালে কি হয়
দিনের শুরু থেকে রাতে শেষ হওয়ার পূর্ব মুহূর্ত পর্যন্ত মোবাইল ফোন মানব জীবনের এক আবশ্যকীয় অংশ হয়ে উঠেছে। সারাদিন সহ রাতের সময়ও মানুষ এই আবৃতি ও ইলেকট্রনিক ডিভাইস হতে নিজেকে দূরে রাখতে পারছে না। তবে এই ডিভাইসকে সারাক্ষণ নিজের সংস্পর্শে রাখা কতটা ক্ষতিগ্রস্ত সম্পর্কে অনেকেই অবগত নন।
মোবাইল ফোন থেকে বের হওয়া তেজস্ক্রিয় রশ্মি মানবদেহের শারীরিক স্বাস্থ্যের জন্য হানিকারক। মোবাইল ফোন থেকে নির্গত হওয়া এই তেজস্ক্রিয় রশ্মি গুলো সরাসরি আমাদের শরীরে প্রবেশ করে এবং তৎক্ষণাৎ কিংবা সময় সাপেক্ষ হয়ে শরীরের উপর প্রভাব ফেলে।
বালিশের পাশা মোবাইল ফোন রেখে ঘুমালে আপনার অজান্তেই আপনি নিজের শরীরের জন্য বিরাট একটি ক্ষতিকে নিমন্ত্রণ করে আনছেন। শারীরিক স্বাস্থ্যের কথা বিবেচনা করে হলেও মোবাইল ফোন কিংবা যে কোন ইলেকট্রনিক্স ব্যবহারের পূর্বে সতর্কতা অবলম্বন করা আবশ্যকীয় বিষয়।
কেননা মাথার কাছে কিংবা বালিশের পাশে ফোন রেখে ঘুমানোর ফলাফল হিসেবে দেখা দিতে পারে মারাত্মক কোন রোগ সমূহের উদ্ভব। সম্পদের করা বিভিন্ন রকম গবেষণা হতে এমন কিছু তথ্য পাওয়া গিয়েছে যে মোবাইল ফোনের প্রতি এই তীব্র চাহিদা মানব জীবনকে ক্ষতির সম্মুখীন করছে।
ঘুমানোর সময় মোবাইল ফোন মাথার কাছে রাখার কারণে এর পরিণতি এত বিপদজনক হতে পারে যে এটি প্রাণঘাতির কারণ হয়ে দাঁড়ানো সম্ভাবনা রাখে। বিশেষজ্ঞরা জানান, প্রচলিত সময়ে তোরি মোবাইলগুলো বেশিরভাগ ব্যাটারি বা কোর্সগুলো লিথিয়াম আয়ন দ্বারা প্রস্তুত করা হয়।
মোবাইল ফোনে থাকা এই ব্যাটারি সাধারণত প্রতি ক্ষণে প্রায় শতাধিক পরিমাণে গ্যাস বাহির করে। এসকল গ্যাস গুলোর মধ্যে কার্বন মনোক্সাইডের ন্যায় ক্ষতিকর গেছে অন্তর্ভুক্ততা থাকে। এই মারাত্মক গ্যাস যেকোনো প্রাণের জন্য প্রাণঘাতীর একটি বিরাট কারণ।
মস্তিষ্কের নিকট বেশিক্ষণ পর্যন্ত মোবাইল ফোন থাকার ফলে ক্ষতিকর এই কার্বন মনোক্সাইড গ্যাসটি আমাদের দেহে প্রবেশ করতে পারে যার ফলে মানুষের মৃত্যু ঝুঁকি বয়ে আসে। রাতে বালিশের পাশে মোবাইল ফোন রেখে ঘুমালে এই রেডিয়েশনের প্রভাবে মানবদেহে বিভিন্ন রকমের রোগ ব্যাধির উৎপত্তি যেমন চোখ, নাক গলা ইত্যাদিতে জ্বালাপোড়ার কিংবা শুষ্ক ভাব অনুভূত হতে পারে।
তাছাড়াও মাথাব্যথা, চোখ ব্যথা সহ দীর্ঘ সময় পর্যন্ত মোবাইল ফোন মাথার পাশে থাকার কারণে এর রেডিয়েশন দ্বারা ত্বকের নানারকম ক্ষতি হতে পারে। এছাড়াও এক গবেষণায় জানা গিয়েছে যে, দীর্ঘ সময় বালিশের পাশে মোবাইল রাখার অভ্যাস থাকার কারণে এর পরিণাম স্বরূপ অনেক বছর পরে হ্রদরোগের সমস্যা বা শারীরিকভাবে নানা রকম সমস্যা দেখা দিতে পারে।
ফোনের রেডিয়েশন জানার উপায়
সময়ের চাহিদা অনুসারে বর্তমান সময়ে প্রায় বেশিরভাগ মানুষের কাছেই স্মার্টফোন এবং ইন্টারনেটের সুবিধা রয়েছে। এটি আদৌ কি সুবিধা নাকি অসুবিধা তার বিষয়ে সন্দেহ রয়েই গেছে। এই সন্দেহ এর কারণেই মোবাইল রেডিয়েশন থেকে বাঁচার উপায় সন্ধান করা হয়ে থাকে। তবে সাধারণত স্মার্টফোন ব্যবহার কড়ায় সুবিধার চাইতে অসুবিধাটাই বেশি পরিলক্ষিত হয়।
এটি শারীরিক দিক থেকেও মানুষের ক্ষতি করে থাকে আবার পারিপার্শ্বিক বা বাহ্যিক দিক থেকেও মানুষের সুবিধার পাশাপাশি অনেক ক্ষেত্রে ক্ষতি করে চলেছে। স্মার্ট ফোনের রেডিয়েশন এর কারণে প্রতিনিয়ত মানুষকে নিজের অজান্তেই অনেক ধরনের সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। স্মার্ট ফোন থেকে প্রতিনিয়ত রেডিয়েশন নির্গত হতে থাকে যা অনেক ধরনের রোগের মূল কারণ হয়ে থাকে।
মূলত টেলিকম সংস্থাগুলি মোবাইল ফোনের নেটওয়ার্কের জন্য প্রয়োজন অনুসারে বিভিন্ন এলাকাতে ফোনের টাওয়ার স্থাপন করে থাকে। এ সকল টাওয়ারের বিকিরণ আমাদের শরীরের উপর বিপরীতভাবে প্রভাব ফেলে যদিও বা এই প্রভাব আমাদের কাছে সরাসরি আসে না। তবে যেহেতু আমাদের কাছে স্মার্টফোন প্রায় সারাদিনই থাকে বা বলতে পারি ২৪ ঘন্টাই থাকে তাই এটি আমাদের জন্য খুব বেশি ক্ষতির কারণ হতে পারে।
কারণ চব্বিশ ঘন্টা আমাদের সাথে থাকার কারণে এটি আমাদের শরীরের উপর সরাসরি প্রভাব ফেলে। তাই প্রত্যেকের উচিত নিজেদের ফোনের রেডিয়েশন সম্পর্কে জানা। তাই আপনার মোবাইল ফোনের রেডিয়েশন জানতে হলে আপনাকে নিজের মোবাইল ফোন থেকে *#০৭# লিখে ডায়াল করতে হবে।
দিনে কত ঘন্টা মোবাইল চালানো উচিত
মোবাইল ফোনে ব্যবহারে অন্যমনস্ক হওয়ার ফলাফল সম্পর্কে আমরা ইতোমধ্যে জেনেছি। অর্থাৎ বালিশের পাশে মোবাইল ফোন রেখে ঘুমালে কি হয় তার ক্ষতিকর প্রভাব সম্পর্কে পূর্বের অনুচ্ছেদে আলোচনা করা হয়েছে। তবে মোবাইল ফোনের থেকে বের হওয়া রেডিয়েশনের ক্ষতিকর দিকগুলো এখানেই থেমে থাকে না।
দীর্ঘ সময় ধরে মোবাইল ফোন ব্যবহার করলে এর তেজস্ক্রিয় রশ্মি গুলো ধীরে ধীরে আমাদের শরীরে প্রবেশ করতে থাকে এবং পরবর্তীতে শরীরের বিভিন্ন স্থানের অসচলতা এবং অন্যান্য নানা রকম রোগের উৎপত্তি দেখা দেয়। তাই এতগুলো ক্ষতিকর দিকগুলোকে বিবেচনা করে সুস্বাস্থ্য বজায় রাখার জন্য প্রতিদিন সর্বোচ্চ ১ থেকে ২ ঘন্টা পর্যন্ত মোবাইল ফোন চালানো উচিত।
কোন গুরুতর কাজ ব্যতীত মোবাইল ফোন ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকা ভালো। অকারনে মোবাইল ফোন ব্যবহার না করে এই দু এক ঘন্টার মধ্যে প্রতিদিনের যাবতীয় সকল কাজ সেরে নেয়া সুস্বাস্থ্য বজায় রাখার জন্য সবচেয়ে ভালো উপায়।
মোবাইল রেডিয়েশন থেকে বাঁচার উপায়
ইতোমধ্যে আমরা মোবাইল ফোনের রেডিয়েশন কিভাবে কাজ করে এবং আমাদের দৈনন্দিন কার্যক্রমের কারণে মোবাইল ফোনের রেডিয়েশন আমাদের শারীরিক অবস্থার উপর কিভাবে প্রভাব ফেলছে তার সম্পর্কে ছোটখাটো ভাবে ধারণা অর্জন করতে পেরেছি।
এখন আমরা জানবো মোবাইল ফোনে রেডিয়েশন থেকে নিজেকে রক্ষা করার উপায় বলে সম্পর্কে। বর্তমান সময়ের মোবাইল ফোন এর মত ইলেকট্রিক ডিভাইস মানব জীবনে এক অনুবন্ধী আকার হয়ে দাঁড়িয়েছে। নিম্নে মোবাইল রেডিয়েশন থেকে বাঁচার উপায় নিয়ে সংক্ষেপে আলোচনা করা হলো।
- মোবাইল ফোনে রেডিয়েশন থেকে বাঁচার জন্য সর্বপ্রথম দীর্ঘ সময় ধরে মোবাইল ফোন ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
- লম্বা সময় পর্যন্ত মোবাইল ফোনে কথা বলা থেকে বিরত থাকা উচিত। কেননা মোবাইল ফোনের এই রেডিয়েশন পরবর্তীতে কানের নানা রকম জটিলতা সৃষ্টি সহ মাথা ব্যথা এবং অন্যান্য সমস্যার কারণ হতে পারে।
- লম্বা সময় ধরে মোবাইলে কথা বলার সাথেই মোবাইল ফোনে অতিরিক্ত পরিমাণে গান শোনার অভ্যাসকে দূর করার চেষ্টা করতে হবে।
- বিশেষ করে কানে যুক্ত করে এমন কোন আনুষঙ্গিক জিনিসপত্র যেমন হেডসেট জাতীয় জিনিসগুলো যত সম্ভব কম ব্যবহার করা উত্তম।
- পরিবেশ বান্ধব মোবাইল ফোন ব্যবহার করার এবং কেনার চেষ্টা করতে হবে। দেখে শুনে সকল কিছু বিবেচনা করে যে মোবাইল ফোনে রেডিয়েশন এর মাত্রা কম সেটির প্রতি আকর্ষণ দেখানো উচিত।
রেডিয়েশনের ক্ষতিকর দিক
চলতি যুগে মোবাইল ফোনের ব্যবহার অনেক ক্ষেত্রে বৃদ্ধি পাচ্ছে যার ফলে বর্তমানে সর্বশেষ বর্ণনা অনুযায়ী এর ব্যবহারকারী প্রায় ৩২৮ মিলিয়ন মানুষ। মোবাইল ফোনের হাজারো ক্ষতিকর দিক থাকা সত্ত্বেও এর ব্যবহার মানব জীবনে কমছে না।
মোবাইল ফোন থেকে নির্বস্ত হওয়া রেডিয়েশন বা বিকিরণের ফলে পরিবেশ এবং মানব জীবনে যে সকল ক্ষতি হচ্ছে সেগুলো উপেক্ষা করার মত নয়। রেডিয়েশন এর এ সকল ক্ষতিকর দিকগুলোর মধ্যে অনেকগুলোই মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীদের অজানা।
এই ক্ষতিকর অংশগুলোর মধ্যে অনেকেই এগুলোকে গুরুতর বলে মনে করেন না। তাই সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য মোবাইল ফোনের রেডিয়েশন এর ক্ষতিকর দিকগুলো এমনি তুলে ধরা হলো।
- মোবাইল ফোনের ক্ষতিকর দিক গুলোর মধ্যে প্রথমটি হলো মস্তিষ্কের নানা রকম জটিলতা।
- মোবাইল থেকে নির্গত হওয়া রেডিয়েশনে মস্তিষ্ক সহ কান, ত্বক ইত্যাদি নানারকম ক্ষতি হয় থাকে।
- শারীরিকভাবে ত্বক এবং গলার শুষ্কতা অনুভব হয়।
- মোবাইল ফোনে রেডিয়েশন মাথাব্যথা এবং মাইগ্রেনের একটি বড় কারণ।
- কিছু ক্ষেত্রে এই রেডিয়েশন মানুষের শ্রবণ শক্তিকে ধীরে ধীরে ক্ষয় করতে থাকে।
- তাছাড়াও কিছু কিছু মোবাইল ফোনের রেডিয়েশন এবং ক্ষতিকর রশ্মি গুলো রেটিনার কার্যক্ষমতাকে দুর্বল করে দেয়।
লেখকের মন্তব্য
আশা করি আজকের পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা সকলে মোবাইল রেডিয়েশন থেকে বাঁচার উপায় গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পেরেছেন। উপরোক্ত আলোচনার প্রেক্ষাপটে আপনাদের যদি কোন প্রশ্ন বা কোনো গুরুত্বপূর্ণ মতামত আমাদের জানানোর থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করুন এবং আমাদের পোস্টটি শেয়ার করার মাধ্যমে আপনার পরিবার এবং পরিজনের সকলকে মোবাইল ফোনের ক্ষতিকর রশ্মির প্রভাব সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্যগুলো জানার সুযোগ করে দিন।
ধন্যবাদ।
মাহ্ফুজ আইটি বিডির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url