প্রতিদিন কয়টি লবঙ্গ খাওয়া উচিত তার সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

প্রতিদিন কয়টি লবঙ্গ খাওয়া উচিত সে প্রসঙ্গে বিস্তারিত জানুন বিষয়বস্তু নিয়েই থাকছে আমাদের আজকের মূল আলোচনা। সাথেই আপনাদের জন্য আরও থাকছে, লবঙ্গের ক্ষতিকর দিক সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য সমূহ। তাই আমাদের আজকের পোস্টটি অবশ্যই সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ুন যেন লবঙ্গ এর উপকারিতা সম্পর্কে বিশদ ভাবে সকল তথ্য পেতে পারেন।
প্রতিদিন-কয়টি-লবঙ্গ-খাওয়া-উচিত-তার-সম্পর্কে-বিস্তারিত-জানুন
প্রতিদিন লবঙ্গ খাওয়ার উপকারী দিক গুলো সম্পর্কে এখনো অনেকেই জানেন না। তাই আজকের পোস্টে প্রতিদিন কয়টি লবঙ্গ খাওয়া উচিত সেই বিষয় সম্পর্কে বিশদভাবে সকল তথ্য আপনাদেরকে জানানোর চেষ্টা করব। আশা করছি আপনারা ধৈর্য সহকারে আজকের পোস্টটি শেষ পর্যন্ত পড়বেন।

ভূমিকা

লবঙ্গ আমাদের শরীরের জন্য বেশি উপকারী একটি প্রাকৃতিক ফল। প্রতিদিন কয়টি করে খাওয়া শ্রেয় হবে এবং এই নিয়মগুলো সহ এর সকল উপকারীর দিক এবং অপকারী দিকগুলো সম্পর্কে সকলেরই কমবেশি জেনে রাখা উচিত। তাই আজকের লবঙ্গ সম্পর্কিত এই আলোচনার মাধ্যমে আমরা জানবো লবঙ্গ কি, লবঙ্গ ইংরেজি কি, লবঙ্গর পুষ্টিগুণ, লবঙ্গ খাওয়ার উপকারিতা, লবঙ্গের ক্ষতিকর দিক, প্রতিদিন কয়টি লবঙ্গ খাওয়া উচিত, লবঙ্গ কখন খাওয়া উচিত এবং লবঙ্গ চিবিয়ে খেলে কি হয় সে সম্পর্কে বিস্তারিত সব কথা।

লবঙ্গ কি

প্রকৃতি থেকে উৎপাদিত সরাসরি প্রাপ্ত এক রকমের মসলার নাম লবঙ্গ। লবঙ্গকে আরেক ভাবে ক্লোভ বলেও ডাকা হয় তবে সংক্ষেপে বৈজ্ঞানিক ভাষা এবং উচ্চারণের ক্ষেত্রে লবঙ্গকে সিজিয়াম অ্যারোমাটিকম দুটো শব্দের মাধ্যমে অভিহিত করা হয়। লবঙ্গ সরাসরি কোন ফল কিংবা মসলা এর রূপ নিয়ে উৎপাদিত হয় না


এটিএন নিজস্ব বৃক্ষের পুষ্পের কুড়ি হতে উৎপাদিত একটি মসলা। মূলত এগুলিকে নীরস করে এরপর লবঙ্গ প্রস্তুত করা হয়। লবঙ্গ একটি সুগন্ধি পূর্ণ মসলা। লবঙ্গের ব্যাপক উপকারী গুণাবলী গুলোর সাথে রয়েছে অতিরিক্ত লবঙ্গ সেবনের ক্ষতিকর কিছু দিক। তাই প্রতিদিন কয়টি লবঙ্গ খাওয়া উচিত সে বিষয়ে সুষ্ঠু ধারণা রাখতে হবে।

লবঙ্গ ইংরেজি কি

সাধারণ ভাবে লবঙ্গকে ইংরেজি ভাষায় ক্লোভ বলা হয়। লবঙ্গের ইংরেজি নামের আক্ষরিক উচ্চারণ এর ভিত্তিতে এটিকে Clove বলে। লবঙ্গ কে আরেকভাবে ইউজেনিয়া অ্যারোমেটিকাম বা ইউজেনিয়া ক্যারিওফিলাটা বলা হয়। তবে আন্তর্জাতিক ভাষা ইংরেজি হওয়ার কারণে বিশ্বের বেশিরভাগ দেশে লবঙ্গ কে ক্লোভ বলেই অভিহিত করা হয়। লবঙ্গে একটি প্রাকৃতিক উৎস থেকে পাওয়া যায় বলে বিশ্বের অনেকগুলো দেশে লবঙ্গ ব্যবহারের জনপ্রিয়তা লক্ষ্য করা যায়।

লবঙ্গর পুষ্টিগুণ

শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি করতে লবঙ্গের ভূমিকা অপরিসীম। এটি মূলত রান্নায় স্বাদ বৃদ্ধির জন্য ব্যবহৃত হয়ে থাকে। তবে এতে থাকা ভেষজ উপাদান আমাদের শরীরের বিভিন্ন ধরনের রোগবালাই নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। নিম্নে প্রতি ১০০ গ্রাম লবঙ্গের পুষ্টিগুণ সম্পর্কে উল্লেখ করা হলো।

  • ৩০ গ্রাম ডায়েটারি ফাইবার
  • ৬৫ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট
  • ২ গ্রাম সুগার
  • ২৭৪ কিলো ক্যালরি
  • শক্তি ৬ গ্রাম
  • প্রোটিন ১৩ গ্রাম
  • টোটাল লিপিড
  • ভিটামিন বি ৬
  • ভিটামিন বি ১২
  • ভিটামিন এ
  • ভিটামিন সি
  • ভিটামিন ডি
  • ভিটামিন কে
  • ভিটামিন ই
  • খনিজ
  • ক্যালসিয়াম
  • আয়রন
  • ম্যাগনেসিয়াম
  • সোডিয়াম
  • পটাশিয়াম
  • জিংক
  • ফসফরাস
  • থায়ামিন
  • ফোলেট
  • নিয়াসিন।

আরো পড়ুন

লবঙ্গের ক্ষতিকর দিক

যেকোনো জিনিসের উপকারিতা থাকলে তার অপকারিতা থাকবেই। আমাদের ব্যবহার করা কিংবা ব্যবহার বহির্ভূত প্রত্যেকটি জিনিসের ভালো এবং খারাপ উভয় দিকগুলো মিলিয়ে সেগুলোর বৈশিষ্ট্য প্রকাশ পায়। লবঙ্গে থাকা অগণিত উপকারী দিক থাকার পাশাপাশি কিছু কিছু উপকারি দিক অবশ্যই রয়েছে।

লবঙ্গের উপকারিতা গুলো সীমিত আকারে গ্রহণ করার মধ্যে রয়েছে। প্রয়োজনে যে অধিক হারে লবঙ্গ সেবনের ফলে এর উপকারিতার তুলনায় অপকারিতার মান বেড়ে যাওয়া সম্ভাবনা থাকে। তাই যেকোনো খাদ্য, শস্য কিংবা মসলা সকল কিছুই পরিমাণ মতো গ্রহণ করা উচিত। নিম্নে সংক্ষেপে লবঙ্গের ক্ষতিকর দিকগুলো তুলে ধরা হলো।

  • নিম্ন ব্লাড সুগার সম্পন্ন ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে লবঙ্গ বিপাক সৃষ্টির একটি কারণ হয়ে দাঁড়ানো সম্ভবনা রাখে।
  • সংবেদনশীল ব্যক্তিদের লবঙ্গ খাওয়ার ব্যাপারে কিছুটা সচেতন থাকা জরুরী। কেননা পরিমাণে তারতম্যের ফলে তাদের নানা রকম সমস্যা দেখা দিতে পারে।
  • বিরূপতা বা ত্বকের প্রদাহ কিংবা চুলকানি জাতীয় সমস্যা থাকা ব্যক্তিদের জন্যও লবঙ্গ সেবন করার ব্যাপারে সচেতন থাকতে হবে। অন্যথায় লবঙ্গ ত্বকের র‍্যাশ বা চুলকানি জাতীয় সমস্যা কারণ সৃষ্টির জন্য দায়ী হতে পারে।
  • অকারণে লবঙ্গ চিবানো হতে নিজেকে বিরত রাখাই শ্রেয়।

লবঙ্গ খাওয়ার উপকারিতা

মানব দেহের দৈনন্দিন জীবনসহ বিভিন্ন রকম রোগ নিরাময় এবং বিভিন্ন রকম রোগের পূর্ববর্তী প্রতিকার হিসেবে লবঙ্গ এর উপকারিতা অনেক দিকে বিভিন্ন ভাবে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে। লবঙ্গ খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জানতে পারলে প্রতিদিন কয়টি লবঙ্গ খাওয়া উচিত সে বিষয়ে আগ্রহ আপনা আপনি বাড়তে শুরু করবে।

প্রকৃতিতে উৎপন্ন হওয়া বিভিন্ন রকম মসলা বিভিন্ন রকম গুণে গুণান্বিত রয়েছে এবং এগুলোর উপকারিতা বিভিন্ন ক্ষেত্রে এদের গুণের উপর ভিত্তি করে বিস্তৃত অবস্থায় থাকে। লবঙ্গ এমন একটি প্রাকৃতিক মসলা যা শরীরের নানা উপকারিতা প্রদান করার সাথে ব্যবহার করা খাদ্যে নতুন একটি সাজ এবং ঘ্রাণের সংযুক্তি ঘটায়। লবঙ্গ খাওয়ার কিছু উপকারী দিক সমূহ নিয়ে নিম্নে সংক্ষেপে কিছু কথা তুলে ধরার চেষ্টা করা হলো।

  • লবঙ্গ তে থাকা আঁশ বা ফাইবার জাতীয় উপাদান মানবদেহের খাদ্য পরিবার তন্ত্র প্রক্রিয়া কিংবা শরীরের হজম শক্তির কার্যকারিতার মান বৃদ্ধি করার জন্য অনেক উপকারী। বেশ সুপরিচিত একটি সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশ পাওয়া মন্তব্য থেকে লবঙ্গ সম্পর্কে মার্কিন রাষ্ট্রের পুষ্টির গবেষক ড. এমি গোরিন এর মতামত সম্পর্কে জানা যায়। এই পুষ্টি বিশেষজ্ঞের ভাষ্যমতে, লবঙ্গ হল আঁশ জাতীয় উপাদানের একটি বড় উৎস।
  • লবঙ্গের উপকারিতার মধ্যে অন্যতম একটি উপকারিতা হলো এটি সেবনে রক্তে থাকা শর্করার পরিমাণ ঠিক রাখা সম্ভব। রক্তের শর্করার পরিমাণের ভারসাম্য বজায় রাখার জন্য লবঙ্গের মধ্যে বিদ্যমান ম্যাঙ্গানিজ বা খনিজ জাতীয় উপাদান ব্যাপক ভূমিকা পালন করে।
  • দাঁতের ব্যথা রোধ করার সাথে মাড়ির বিভিন্ন রকম জটিলতা এবং যন্ত্রণার অভ্যন্তরীণ উপশম হিসেবে লবঙ্গ অনেক উপকারী ভূমিকা পালন করে।
  • লবঙ্গ তে থাকা বিভিন্ন কার্যকর উপাদান গুলো দাঁতের জন্য কার্যকরী পদক্ষেপ নেয়ার পাশাপাশি মুখের দুর্গন্ধ রোধ করতে সাহায্য করে।
  • রাস্তাঘাটে কিংবা যাত্রা পথে গতিপথের উত্থান পতনের কারণে ঘটা বমি কিংবা বমি ভাব থেকে নিরাময় পেতে লবঙ্গ ভূমিকা রাখছে।
  • ছোটখাটো ঔষধি হিসেবে যেমন ঠান্ডা, কাশি কিংবা মৌসুমী সর্দি, কাশি দূর করার জন্য লবঙ্গ ব্যবহার করলে বেশ উপকারী ফলাফল পাওয়া যায়।
  • গর্ভবতী নারীদের অস্থির ভাব ধীরে ধীরে কমিয়ে আনার জন্য লবঙ্গ ব্যবহার করার বেশ ভালো পরিণাম পাওয়া যায়।
  • ঠান্ডা কাশির পাশাপাশি যাদের সাইনোসাইটিস এ সমস্যা রয়েছে তাদের জন্য লবঙ্গ বেশ কার্যকরী হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে।
  • পেটে নানারকম গোলযোগ কিংবা অন্যান্য সমস্যা গুলো থেকে মুক্তি পেতে লবঙ্গ ব্যবহার করা যায়। এতে করে পেটের নানা রকম জটিলতা এবং অস্বস্তি ধীরে ধীরে দূর হয়।
  • মাইগ্রেনের রোগী কিংবা সাধারণ মাথা ব্যথাতে আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য লবঙ্গ বেশ কার্যকরী।
  • লবঙ্গ সেবনে দেহ থেকে বিষাক্ত উপাদান গুলো দূর হয় এবং এটি রক্ত পরিষ্কার করতে সাহায্য করে।
  • তাছাড়াও শ্বাসকষ্ট, হাঁপানি সহ অন্যান্য নানা অসুখের জন্য লবঙ্গের উপকারিতার কোন জুড়ি নেই।

প্রতিদিন কয়টি লবঙ্গ খাওয়া উচিত

প্রতিদিন পরিমাণ মতো লবঙ্গ খাওয়ার ফলে আমাদের শারীরিক স্বাস্থ্যের উপর ব্যাপকভাবে ইতিবাচক পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়। প্রতিদিন নিয়ম করে পরিণত পরিমাণে লবঙ্গ এবং করার কারণে আমাদের দেহে নানারকম উপকারিতা লাভ করা সম্ভব যা আমরা ইতোমধ্যে উপরে বর্ণিত অনুচ্ছেদের মাধ্যমে জেনেছি।

কম করে হলেও প্রতিদিন অন্তত দুটি করে লবঙ্গ সেবন করলেও মানব দেহে আশ্চর্যজনক ফলাফল প্রতিলক্ষিত হয়। লবঙ্গতে থাকা বিভিন্ন পুষ্টিকর উপাদান গুলোর কারণে স্বল্প পরিমাণে সেবন করলেও এর উপকারিতা অনেক বেশি লাভ করা যায়। লবঙ্গতে রয়েছে এন্টি মাইক্রোবিয়াল জাতীয়, এন্টি-ফাংগাল এবং এন্টি-ক্যান্ডিডা জাতীয় অন্যান্য গুণাবলি সমূহ।

প্রতিদিন লবঙ্গ সরাসরি চিবিয়ে সেবন করার ফলে প্রায় ১৩০টির মতো উপকারী ফল লাভ করা সম্ভব। প্রতিদিন কয়টি লবঙ্গ খাওয়া উচিত সে ব্যাপারে বলা যায় প্রতিদিন খাবার এর পর সকালে এবং রায়ে দুটি করে লবঙ্গ সেবন করা উত্তম। অর্থাৎ প্রতিদিন নিয়ম করে খাবার শেষে দুটি করে লবঙ্গ চিবিয়ে খেতে হবে।

লবঙ্গ কখন খাওয়া উচিত

মসলা জাত উপকরণের মধ্যে লবঙ্গ হচ্ছে এমন একটি মসলা যা খাদ্যের স্বাদ বাড়াতে অতুলনীয়। এই মসলা খাবারের স্বাদ বাড়ানোর পাশাপাশি ভেষজ গুনেও গুণান্বিত হওয়ার কারণে মানুষ বিভিন্ন সমস্যাতে ঘরোয়া পদ্ধতি হিসেবে এর ব্যবহার করে থাকে। তবে এই মসলাটি ব্যবহারের জন্য সর্বপ্রথম আমাদের জানতে হবে লবঙ্গ খাওয়ার সঠিক সময় সম্পর্কে।

মূলত প্রত্যেকটি ব্যক্তির উচিত রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে প্রতিদিন নিয়ম করে অন্ততপক্ষে একটি করে লবঙ্গ খেয়ে তারপর এক গ্লাস গরম পানি খাওয়া। এতে করে শরীরে ইমিউনিটি সিস্টেম তৈরি হয়ে বিভিন্ন ধরনের রোগ বালাই থেকে খুব সহজে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। তাছাড়া প্রতিদিন সকালে খালি পেটেও লবঙ্গ চিবিয়ে খেলে শরীরের বিভিন্ন রকমের সমস্যা থেকে বেঁচে থাকা সম্ভব। তাই লবঙ্গ খাওয়ার উপযুক্ত সময় নির্ধারণ করার সাথে প্রতিদিন কয়টি লবঙ্গ খাওয়া উচিত সে প্রসঙ্গেও সম্পূর্ণ ধারণা রাখা জরুরী।

লবঙ্গ চিবিয়ে খেলে কি হয়

নানান গুনে গুণান্বিত লবঙ্গ আমাদের শারীরিক বিভিন্ন সমস্যাকে দূর করতে সহায়তা করে। সর্দি-কাশি সহ আরো নানান ধরনের সমস্যাতে লবঙ্গ মহা ঔষধ হিসেবে ক্রিয়া সম্পন্ন করে। তবে লবঙ্গ চিবিয়ে খেলে যে সকল উপকার পাওয়া যায় তার সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানিনা।

স্ট্রেস কমানোর জন্য প্রতিদিন অন্ততপক্ষে একটি লবঙ্গ চুষে বা চিবিয়ে খেলে অনেকটা স্বস্তি পাওয়া যায়। স্ট্রেস থেকে মুক্তি পাওয়ার সাথে সাথে ঠান্ডা লাগা, সর্দি, অ্যাজমা, গলা ফুলে ওঠা, শ্বাসকষ্ট এবং রক্ত পিত্তের সমস্যাতেও লবঙ্গ চিবিয়ে খেলে অনেক বেশি উপকার পাওয়া যায়।

লেখকের মন্তব্য

আশা করি আজকের পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা সকলে প্রতিদিন কয়টি লবঙ্গ খাওয়া উচিত তার সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পেরেছেন। উপরোক্ত আলোচনার প্রেক্ষাপটে আপনাদের যদি কোন প্রশ্ন বা কোনো গুরুত্বপূর্ণ মতামত আমাদের জানানোর থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করুন এবং আমাদের পোস্টটি শেয়ার করার মাধ্যমে আপনার পরিবার এবং পরিজনের সকলকে লবঙ্গ এর ব্যবহার এবং উপকারিতা সম্পর্কিত বিস্তারিত সকল তথ্যগুলো জানার সুযোগ করে দিন।
ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

মাহ্ফুজ আইটি বিডির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url