১০টি ঔষধি গাছের নাম ও উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানুন

১০টি ঔষধি গাছের নাম ও উপকারিতার সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য বা বিষয়বস্তু নিয়েই আমাদের আজকের মূল আলোচনা। সাথে আপনাদের জন্য আরো থাকছে, ঔষধি গাছের বৈজ্ঞানিক নাম কি তা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য। তাই আজকের পোস্টটি আপনি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ুন যেন এর সম্পর্কে বিশদ তথ্য পেতে পারেন। 
১০টি-ঔষধি-গাছের-নাম-ও-উপকারিতা-সম্পর্কে-বিস্তারিত-তথ্য-জানুন
প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের মধ্যে গাছ অন্যতম। পৃথিবীতে অনেক গাছ রয়েছে যার মধ্যে কিছু ঔষধি গাছ রয়েছে যা মানুষকে রোগ থেকে মুক্তি দিতে সাহায্য করে। তাই আমাদের আজকের পোষ্টের মাধ্যমে ১০টি ঔষধি গাছের নাম ও উপকারিতার সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য আপনাদেরকে জানানোর চেষ্টা করব।

ভূমিকা

প্রাচীনকাল থেকেই চিকিৎসা বিজ্ঞানে ব্যবহার হয়ে আসছে ঔষধি গাছ। এ সকল ঔষধি গাছে রয়েছে এমন কিছু গুণ যা বড় থেকে বড় রোগের চিকিৎসা করতেও সক্ষম। আজকের পোষ্টের মাধ্যমে আমরা সে সকল ঔষধি গাছ, ঔষধি গাছের বৈজ্ঞানিক নাম, ঔষধি গাছের গুরুত্ব, ১০টি ঔষধি গাছের নাম ও উপকারিতা, ঔষধি গাছের ক্ষতিকর দিকগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জানব।

ঔষধি গাছ

প্রকৃতিকে অপরূপ রূপে সাজাতে অশেষ অবদান রয়েছে ভিন্ন ভিন্ন ধর্মী গাছের। তাইতো বলা হয় প্রকৃতির সৌন্দর্যে প্রথম স্থান এই সবুজ শ্যামলী গাছের বা বৃক্ষের। এ সকল গাছ থেকে আমরা নানা কিছু পেয়ে থাকি। কিছু গাছ থেকে আমরা খাদ্যের অভাব পূরণ করার জন্য পুষ্টিকর ফল পেয়ে থাকি। আবার কিছু গাছ থেকে পেয়ে থাকি সুগন্ধি ফুল যা আমাদের মনের শান্তির একটি ঠিকানা প্রদান করে থাকে।

আবার কিছু কাজ থেকে আমরা পেয়ে থাকি শাক-সবজি। ঠিক তেমনি কিছু গাছ এমনও আছে যা থেকে আমরা পেয়ে থাকি রোগ থেকে বাঁচার জন্য ঔষধ। যে সকল গাছ আমাদের রোগ থেকে মুক্তি দিয়ে থাকে মূলত সে সকল গাছকে ঔষধি গাছ বলা হয়ে থাকে। এই ঔষধি গাছও আবার ভিন্নতায় ভরপুর। কিছু ঔষধি গাছ এমনও আছে যা প্রতিনিয়ত আমাদের চার পাশেই আমরা পেয়ে থাকি। আবার কিছু গাছ যা দূর দূরান্ত থেকে কষ্ট করে জোগাড় করে নিয়ে আসতে হয়।


তাছাড়া বর্তমানে বন জঙ্গল গাছপালা কাটতে কাটতে কিছু সময় এমনও হয় যে, প্রয়োজনীয় কিছু অমূল্য সম্পদের ঔষধি গাছ এখন আর দেখাই যায় না। গাছ আমাদের জন্য কতটা উপকারী তা আমাদের সবারই জানা। তবে বর্তমানে ঔষধি গাছের প্রয়োজনীয়তা এখন প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রেই পরিলক্ষিত হয়। যেমন- 'গবেষণা' বিভিন্ন ধরনের রোগের গবেষণার জন্য সারা বিশ্বে ঔষধি গাছের প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম।

ঔষধি গাছের বৈজ্ঞানিক নাম

নিত্য দিনের কাজের মাঝে অনেক সময় আমাদের ঔষধি গাছের প্রয়োজন হতে পারে। তাই আমাদের সবারই কম করে হলেও ১০টি ঔষধি গাছের নাম ও উপকারিতা সম্পর্কে জেনে রাখা উচিত। আমরা অনেকেই আয়ুর্বেদিক এবং ইউনানী ওষুধের নাম হয়তো শুনেছি। এই ইউনানী এবং আয়ুর্বেদিক ঔষধ সাধারণত ঔষধি গাছ থেকেই তৈরি হয়ে থাকে।

বাংলাদেশের গবেষকদের কাছ থেকে জানা যায়, আমাদের আশেপাশে যে সকল গাছ রয়েছে সে সকল গাছের মধ্যেও রয়েছে কিছু ঔষধি গুণ। তাছাড়া সারা পৃথিবীর মধ্যে প্রায় ৫০ হাজারেরও বেশি এমন কিছু গাছ আছে যা সাধারণ মানুষ প্রতিনিয়ত নানা রকম অসুখ-বিসুখে ঘরোয়া ঔষধ হিসেবে ব্যবহার করে থাকেন।

এই প্রয়োগ আমাদের বাংলাদেশের মানুষেরাও একইভাবে করে থাকে। কারণ আমাদের বাংলাদেশেও রয়েছে প্রায় ১৫০০ এর উপর ঔষধি গাছ বা উদ্ভিদ যা ঘরোয়া চিকিৎসায় অনেক বেশি কার্যকরী। এ সকল গাছ বিভিন্ন নামে মানুষের কাছে পরিচিত। এই গাছকে বা ভেষজ উদ্ভিদ কে ইংরেজিতে 'Herb' বলা হয়। এবং ঔষধি গাছের বৈজ্ঞানিক নাম হচ্ছে Azadirachta indicated.

ঔষধি গাছের গুরুত্ব

প্রায় প্রতিটি গাছ বা বৃক্ষ কার্বন ডাই অক্সাইড গ্রহণ করে আমাদেরকে বেঁচে থাকার জন্য অক্সিজেন দিয়ে থাকে। সাথেই দিয়ে থাকে ফলমূল, সবজি এবং জ্বালানি। যার কারনে আমাদের জীবনে কাছের গুরুত্ব অপরিসীম। তাছাড়াও প্রতিটি দেশের জন্য সেই দেশে থাকা ঔষধি গাছ একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রাকৃতিক গৌরব এবং সম্পদ হিসেবে গণ্য করা হয়।

প্রাচীনকাল থেকেই সারা বিশ্বে এ সকল গাছ দ্বারা বিভিন্ন রোগের চিকিৎসা করা হয়ে আসছে। এবং এখন বর্তমানে প্রাথমিক চিকিৎসার ক্ষেত্রে গ্রামাঞ্চলে এই গাছগুলি ব্যবহারের অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। কারণ এ সকল ঔষধি গাছ থেকেই তৈরি হচ্ছে লিভারের, কিডনির, ক্যান্সারের, হৃদরোগের মতো আরো নানান ধরনের রোগের ঔষধ প্রতিনিয়ত তৈরি হচ্ছে।

তাছাড়া আমাদের আশেপাশেও অনেক রকমের ঔষধি গুণসম্পন্ন গাছ রয়েছে যা মূলত অযত্নে এবং অবহেলার কারণে প্রায় প্রতিনিয়ত বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে। আমাদের আশেপাশে থাকা এমন প্রায় ১৫০০ টির মতো এমন গাছ আছে যা থেকে আমরা সাধারণ মানুষরা বিভিন্ন রোগের জন্য ঘরোয়া ভাবে উপকার নিয়ে থাকি।

এ সকল গাছের মধ্যে রয়েছে তুলসী, নিম, পাথরকুচি, অর্জুন, লজ্জাবতী, দূর্বা, থানকুনি, স্বর্ণলতা, ধুতুরা, বিলম্বি ইত্যাদি। এই পোস্টে আমরা এ সকল গাছের অর্থাৎ ১০টি ঔষধি গাছের নাম ও উপকারিতা সম্পর্কে জেনে রাখবো যেন আমাদের আশেপাশে থাককে এসব থেকে আমরা সুবিধা নিতে পারি।

১০ টি ঔষধি গাছের নাম ও উপকারিতা

পৃথিবীর বুকে যত রকমের ঔষধি গাছ রয়েছে বা ঔষধি ভেষজ উদ্ভিদ রয়েছে তার উপকারিতা বলে শেষ করার মত নয়। নানান গুনে গুণান্বিত এ সকল উদ্ভিদ বা বৃক্ষ প্রায় প্রতিনিয়ত আমাদেরকে সেবা দান করেই যাচ্ছে কখনো অক্সিজেন দিয়ে তো কখনো ঔষধ হয়ে আবার ফলমূল, সবজি এবং জ্বালানি হয়েও। নিম্নে ১০টি ওষুধ গাছের নাম ও উপকারিতা সম্পর্কে বর্ণিত করা হলো।

অর্জুন গাছঃ অর্জুন গাছের সবকিছুই ঔষধ হিসেবে ব্যবহার যোগ্য। অর্থাৎ অর্জুন গাছের ঝাল কাণ্ড মূল ফল ফুল পাতা সবকিছুই রোগ নিরাময়ের জন্য ঔষধি হিসেবে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। অর্জুন গাছের ছালকে অনেক সময় গুঁড়ো করে খাওয়া হতো বুকের ব্যথা এবং হৃদরোগের জন্য।

হাড়ে ফাটল ধরলে বা পা মচকে গেলে রসুনের সঙ্গে অর্জুনের ছাল বেটে লাগালে অনেকটা আরাম পাওয়া যায়। আবার মনে করা হয়ে থাকে যে, বাসক পাতার সঙ্গে অর্জুন গাছের গুড়া একত্রে মিশিয়ে খেলে যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।

নিম গাছঃ নিম গাছের পাতা ডাল সবকিছুই তিতা হওয়ার কারণে ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য এটি অনেক প্রয়োজনীয় একটি ঔষধি হতে পারে। নিমের পাতাকে বেটে ছোট ছোট ট্যাবলেটের মতো করে শুকিয়ে ঔষুধের মত করে সকালে এবং বিকালে ডায়াবেটিস রোগীরা বা সাধারণ সকল ব্যক্তিরাই খেতে পারেন। এতে করে রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণে থাকবে।

পোকামাকড়ের কামড়ের কারণে যদি দেহে কোথাও ক্ষতের সৃষ্টি হয় সেখানে হলুদের রসের সাথে নিম মিশিয়ে লাগালে দ্রুত শুকিয়ে যায়। আবার অনেকদিন থেকে থাকা চিকেন পক্স, চামড়ার এলার্জি তাছাড়া চামড়ায় থাকা নানান রকম সমস্যায় নিমের পাতাকে পানিতে দিয়ে ভালো করে জ্বাল করে সেই পানি দিয়ে গোসল করলে উপকার মেলে। অনেকেই দাঁতের ব্যথার জন্য নিমের ডাল দিয়ে দাঁত মেজে থাকেন।

শতমূলীঃ শতমূলীতে রয়েছে ভিটামিন-এ, ভিটামিন-বি এবং ফাইবার যা বন্ধ্যাত্ব নিরাময়ের জন্য খুব বেশি কার্যকরী। অর্থাৎ এটিকে বন্ধ্যাত্ব নিরময়ের একটি মহাঔষধ বলা হয়ে থাকে। সাথে এটি শক্তিবর্ধক হিসেবেও কাজ করে থাকে। এবং উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণেও সহায়ক ভূমিকা পালন করে।

শিমুল গাছঃ একেবারে ছোট ছোট শিমুলের গাছের শিকড় তুলে নিয়ে এসে তা ভালো করে ধুয়ে সকালে খালি পেটে চিবিয়ে চিবিয়ে খেলে মেয়েদের সাদা স্রাব এবং সাদা স্রাব জনিত বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দূর হয়।

চিরতাঃ বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ডায়াবেটিকস রোগীরা চিরতা খেয়ে থাকেন। ডায়রিয়া জ্বর পেট খারাপ ও বাত ব্যথার জন্য এটিকে সারারাত পানিতে ভিজিয়ে সকালে ঘুম থেকে উঠে সেই পানি পান করতে হবে। তবে এটির পাতাকে অনেকেই ঘুরা করে পানির সঙ্গে মিশিয়ে প্রতিদিন সকালে খালি পেটে খেয়ে থাকেন।

পাথরকুচিঃ মূলত এটি পাথর জনিত কোন সমস্যা শরীরে যখন দেখা দিলে সেটিতে অনেক বেশি কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে। তাছাড়া জ্বর এবং পেট ফাঁপার মতো সমস্যাতেও এটি বেশ উপকারী বলে মনে করা হয়। ঠান্ডা জনিত সমস্যা চামড়ার এলার্জিতেও এটি ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

বাসকঃ বাসক পাতার রস করে সেই রস ফুঁটিয়ে ঠান্ডা জনিত সমস্যায় অথবা ফুসফুসের বিভিন্ন রকম সমস্যায় খাওয়ালে অনেক উপকার পাওয়া যায়। তবে এটিকে অধিক মাত্রায় খাওয়া উচিত নয় কারণ এতে বমি বা অন্যান্য সমস্যা হতে পারে। পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখা গেছে শ্বাসনালীর সমস্যাতে লালাগ্রন্থিকে বাসকের রস স্বয়ংক্রিয় করে তোলে।

থানকুনিঃ সাধারণত এই পাতাটি পেটের ঔষধের জন্য বেশী কার্যকরী বলে জানা যায়। থানকুনি পাতা শরীরের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করে, কাটা ছেঁড়া শুকাতে সহায়তা করে, হজম শক্তি বাড়ায়, ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায় এবং চুল পড়া কমায়। এটি মূলত ভর্তা করে খাওয়া হয়ে থাকে। যদিও বা কিছু ক্ষেত্রে মানুষ এটির রস করেও খায়।

আকন্দঃ দীর্ঘদিনের হাটু ব্যথা গেটে ব্যথা বা বিভিন্ন ধরনের ব্যথাতে আকুন্দ গাছের পাতাতে একটু সরিষার তেল মেখে গরম তাপ দিয়ে যদি ব্যাথা স্থানে গরম সেঁক দেয়া যায় তাহলে সেই ব্যথাতে অনেকটা আরাম পাওয়া যায়।

সাজনাঃ সাধারণত অনেকেরই ধারণা সাজনা খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ হতে পারে। গবেষকরা বলেছেন সাজনার ফল এবং পাতায় রয়েছে অনেক বেশি পুষ্টি। তাছাড়া সাজনা পাতা এবং এর ফল উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের জন্য এবং লিভারের নানা রকম সমস্যায় তৈরি ওষুধে ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

ধুতুরাঃ এটি এমন একটি বিষাক্ত গাছ যা দিন দিন বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে। যেহেতু এটি পূর্ণরূপে একটি ঔষধি গাছ তাই এটি নিয়ম ছাড়া অথবা এর কোন তথ্য না জেনে গ্রহণ করা একেবারেই উচিত নয়। এটি মারাত্মক আঁকার ধারণ করতে পারে। আগেকার সময় ধুতুরার পাতা কে মূলত অ্যাজমার রোগীদের জন্য শুকিয়ে গুড়া করে ধোঁয়া সৃষ্টি করে তা নিশ্বাস এর মাধ্যমে টেনে টেনে ব্যবহার করানো হতো।

দুর্বা ঘাসঃ কম-বেশি আমরা সবাই জানি যে, দুর্বা ঘাস সাধারণত রক্তক্ষরণ বন্ধ করতে সহায়তা করে। যেকোনো ধরনের চর্মরোগ আঘাত জনিত কাটা - ছেড়া বা রক্তক্ষরণে এটি অনেক উপকারী একটি ওষুধি হিসেবে ক্রিয়া করে থাকে। দুর্গা তে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা রস করে কাটা জায়গাতে লাগালে সঙ্গে সঙ্গে রক্ত পড়া বন্ধ হয়ে যায়।

ঘৃতকুমারী বা অ্যালোভেরাঃ অ্যালোভেরাকে মূলত বহুকাল থেকেই রূপচর্চার একটি সামগ্রী হিসেবে সকলেই ব্যবহার করে থাকেন। পাকস্থলীর সমস্যার সমাধানে ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য দাঁত ও মাড়ির সমস্যা থেকে সমাধান পেতে এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে ঘৃতকুমারীর উপকারিতার কথা বলে শেষ করা যায় না।

ঔষধি গাছের ক্ষতিকর দিকগুলো

প্রতিটি ঔষধে যেমন উপকার পাওয়া যায় ঠিক তেমনি তার পিছনে কিছু ক্ষতিকর দিক বা অপকারিতাও থেকে থাকে। আর এ সকল ক্ষতিকর দিকগুলোকে দূরে রাখার জন্যই ১০টি ঔষধি গাছের নাম ও উপকারিতা আমাদের পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের সামনে তুলে ধরার ক্ষুদ্র একটি চেষ্টা করা হল। বিশেষ করে কিছু কিছু ওর সাথে গাছ রয়েছে যা অনেকটা বিষাক্ত বা মানুষের জন্য মারাত্মক ক্ষতির কারণ হতে পারে। তাই যে কোন ঔষধি গাছ ওষুধ হিসেবে ব্যবহার করার পূর্বে অবশ্যই তার সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে সবটা জানতে হবে। না হলে এটি বিপদের কারণ হতে পারে।

লেখকের মন্তব্য

আশা করি আজকের পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা ১০টি ঔষধি গাছের নাম ও উপকারিতার সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পেরেছেন। উপরোক্ত আলোচনার প্রেক্ষাপটে আপনাদের যদি কোন প্রশ্ন বা মতামত থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করুন। এবং আমাদের পোস্টটি শেয়ার এর মাধ্যমে অন্য সবাইকে ঔষধি গাছের গুণাগুণ সম্পর্কে বিস্তারিত জানার সুযোগ করে দিন।
ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

মাহ্ফুজ আইটি বিডির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url