কক্সবাজারে দেখার জন্য সেরা ১০টি স্থান এর প্রসঙ্গ সম্পর্কে বিস্তারিত বিষয়বস্তু নিয়েই থাকছে আমাদের আজকের মূল আলোচনা। সাথেই আপনাদের জন্য আরও থাকছে, কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত ভ্রমণের অভিজ্ঞতা সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য সমূহ। তাই আমাদের আজকের পোস্টটি অবশ্যই সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ুন যেন কক্সবাজারে ভ্রমণ সম্পর্কে বিশদ তথ্য পেতে পারেন।
কক্সবাজারের ভ্রমণ নিয়ে প্রায় প্রতিটি বাঙালির মনে উদ্বিগ্নতা কাজ করে। বর্তমান সময়ে এমন অনেকে আছেন যারা এখনো কক্সবাজারে ভ্রমণের উদ্দেশ্যে রওনা করেননি, তাই অনেকেই কক্সবাজারে বিভিন্ন স্থানে ভ্রমণের অভিজ্ঞতার সাথে অবগত নন। তাই আজকের পোস্টে কক্সবাজারে দেখার জন্য সেরা ১০টি স্থান এবং কক্সবাজার ভ্রমণ সম্পর্কে বিশদভাবে সকল তথ্য আপনাদেরকে উদ্দেশ্য করে জানানোর চেষ্টা করব। আশা করছি আপনারা ধৈর্য সহকারে আজকের কক্সবাজারের ভ্রমণ সম্পর্কিত সম্পূর্ণ পোস্টটি শেষ পর্যন্ত পড়বেন।
ভূমিকা
বাংলাদেশের ভ্রমণের জন্য পর্যটকদের সেরা জায়গা হিসেবে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত কে বেছে নেওয়া হয়। কক্সবাজার এমন একটি জায়গা যেখানে বাঙালি হয়ে জন্ম নেয়া প্রতিটি ব্যক্তি ভ্রমণের জন্য বেছে নেয়। তাছাড়া দেশের অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে এই পর্যটন কেন্দ্রের প্রতি পর্যটকদের চাহিদাটা বোধগম্য হওয়ার মতোই। যারা ভ্রমণ প্রেমী তাদের ক্ষেত্রে বেশিরভাগই সর্বপ্রথম ভ্রমণের গন্তব্য কক্সবাজার হয়ে থাকে। এই জনপ্রিয় পর্যটক স্থান সম্পর্কে একটু একটু ধারণা নিয়ে রাখা জরুরি। তাই আজকের পোস্টে আমরা জানব, কক্সবাজারে দেখার জন্য সেরা ১০টি স্থান, কক্সবাজার জেলা, কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত, কক্সবাজার আবহাওয়া এবং কক্সবাজার হোটেল ভাড়া ২০২৪ সম্পর্কে।
কক্সবাজার জেলা
দিক হিসেবে আমাদের দেশের অগ্নিকোণস্থ প্রদেশে অর্থাৎ থিম পূর্ব অঞ্চলে কক্সবাজার এর ঠিকানা। কক্সবাজার হল চট্টগ্রাম শহরে অবস্থিত প্রশাসনিক প্রদেশ বা চট্টগ্রামের অংশ বিশেষ। কক্সবাজার জেলার উত্তর দিকে রয়েছে চট্টগ্রাম জেলা এবং পূর্ব দিকে রয়েছে বান্দরবান জেলা, নাফ নদী এবং রাখাইন রাজ্য বিশেষ।
এছাড়া চট্টগ্রাম জেলার দক্ষিণ এবং পশ্চিম অংশে বঙ্গোপসাগরের উপস্থিতি পাওয়া যায়। কক্সবাজারের মোট আয়তন বা ঘনমান প্রায় দু হাজার চার শত একানব্বই দশমিক আট-ছয় বর্গ কিলোমিটার। বাংলাদেশের রাজধানী হতে কক্সবাজারের পথের ব্যবধান প্রায় চার শত দুই কিলোমিটার এবং একই গন্তব্যে চট্টগ্রাম শহরের সদর হতে পথের ব্যবধান প্রায় একশত তেতাল্লিশ কিলোমিটার।
উপজেলার হিসেবের অংক গুলোর ভিত্তিতে কক্সবাজারকে আমাদের দেশে প্রথম শ্রেণীভুক্ত জেলা গুলোর অংশে রাখা হয়েছে। কক্সবাজার জেলার এলাকাটি মোটামুটি জনসংখ্যা বিশিষ্ট একটি এলাকা। কক্সবাজার জেলার মোট লোকালয়ের মধ্যে প্রায় ৯৩ শতাংশ ইসলাম ধর্মাবলম্বী এবং বাকি ধর্মাবলম্বের খুব অল্প সংখ্যক ব্যক্তিদের বসবাস রয়েছে।
কক্সবাজার জেলা এই নিজস্ব প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্যের কারণে অন্যান্য শহর কিংবা পর্যটন কেন্দ্র হতে বেশ ভিন্ন এবং স্বতন্ত্র একটি জেলা। কক্সবাজারে দেখার জন্য সেরা ১০টি স্থান ছাড়াও রয়েছে আনেক রকম দর্শনীয় স্থান। এখানকার সমুদ্র সৈকত এবং অন্যান্য প্রাকৃতিক দর্শনের স্থানের কারণে এই জায়গাটি সবসময়ই ভ্রমণের জন্য প্রথম সারিতে দাড়া করানো হয়।
কক্সবাজার জেলাতে রয়েছে পাহাড়, সমুদ্র, নদী-বন্দর, উপত্যকা, অরণ্য ইত্যাদি যা পর্যটক সহ সেখানকার স্থানীয় ব্যক্তিদের কাছেও নজর করা প্রাকৃতিক একটি দর্শন। কক্সবাজার জেলার বুকের উপর থেকে বয়ে যাওয়া অন্যতম এবং প্রধান নদীর তালিকাতে পরে মাতামুহুরী নদী, বাঁকখালি নদী এবং রেজু খাল।
আর কক্সবাজারের উত্তরে মিয়ানমার সীমানা প্রান্তে নাফ নদী বয়ে যায়। কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত ভ্রমণের অভিজ্ঞতা কক্সবাজারের অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং মুগ্ধকর খোলা আকাশের নিচে থাকা বাংলাদেশের এই অন্যতম পর্যটন কেন্দ্রটির বৈশিষ্ট্য এবং গুণাগুণ সম্পর্কে স্বয়ং জানান দেয়।
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত
পৃথিবীর বৃহত্তম অখন্ডিত সমুদ্র সৈকতের মধ্যে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত হচ্ছে অন্যতম। এই সমুদ্র সৈকতকে মায়াবতী অথবা রূপবতী নামেও ডাকা যায় কারণ এটি প্রতিদিন এবং প্রতি ক্ষণে ক্ষণে নিজের রূপ পরিবর্তন করতে থাকে। এর পরিবর্তন দেখতে, বিশুদ্ধ বাতাস এবং মনোরম পরিবেশ উপভোগ করার জন্য প্রতিদিনই বিভিন্ন দেশ-বিদেশ থেকে অসংখ্য মাত্রায় পর্যটকের আনাগোনা দেখা যায়। এই সমুদ্র সৈকতের রয়েছে আরো কিছু অংশ যার নাম নিম্নরূপ।
- সুগন্ধা বিচ
- লাবনী বিচ
- কলাতলী বিচ
- হিমছড়ি
- দরিয়া নগর সৈকত
- ইনানী বিচ
- টেকনাফ।
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত ভ্রমণের অভিজ্ঞতা
কক্সবাজার আমাদের দেশের অন্যান্য পর্যটন কেন্দ্র গুলোর মধ্যে অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র হওয়ার সাথে বিশ্বের দীর্ঘতম বিশিষ্ট বাংলার সমুদ্র সৈকত। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের কারণে এবং এর প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্যের দিক থেকে ভ্রমণ প্রেমী ব্যক্তি গণ এবং দেশের ও বাইরের পর্যটকদের মনে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত শীর্ষস্থান অর্জন করে রেখেছে। শুরুতে পর্যাপ্ত তথ্য সাথে করে নিয়ে না যাওয়ায় কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত ভ্রমণের অভিজ্ঞতা গ্রহণের পর জানতে পেরেছি যে, কক্সবাজারে ভ্রমণ করার জন্য এবং দেখার জন্য কেবল সমুদ্র সৈকত নয় বরং তার সাথেই রয়েছে বেশ অনেকগুলো দর্শন করার মতো হৃদয় জুড়ে যাওয়ার মতো স্থান।
কক্সবাজার আবহাওয়া
কক্সবাজার হচ্ছে বাংলাদেশের এমন একটি পর্যটক কেন্দ্র যেখানে প্রায় বছরের প্রতিটি দিনই ভ্রমণ প্রিয় মানুষদের আনাগোনা লেগেই থাকে। তবে ডিসেম্বর থেকে জানুয়ারি পর্যন্ত এই ভ্রমণ প্রিয় মানুষের আনাগোনা উপচে পড়া ভিড়ে পরিণত হয়ে ওঠে।
কারণ এই সময় কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের আবহাওয়া অনেক বেশি শীতল এবং মনোরম হয়ে ওঠে। তবে বাকি মাসগুলোতে বা দিনগুলোতে কক্সবাজারের আবহাওয়ার মিশ্র পরিবর্তন দেখা যায়। বাংলাদেশের ঋতু পরিবর্তনের মতই কক্সবাজারের আবহাওয়াও পরিবর্তন হতে থাকে।
কক্সবাজারে দেখার জন্য সেরা ১০টি স্থান
কক্সবাজার জেলায় দেখার মতো অনেকগুলো স্থান রয়েছে। কেনই বা থাকবে না, কক্সবাজার হল বাংলাদেশের অন্যতম, প্রাকৃতিক সৌন্দর্য পরিপূর্ণ এবং বিশ্বের সবচেয়ে দীর্ঘ একটি সমুদ্র সৈকত। কক্সবাজারে দেখার মত কেবল সমুদ্র সৈকত এবং নদ-নদী নয়, এগুলোর সাথে আরও রয়েছে দেখার মত অন্যান্য দর্শনীয় বিভিন্ন স্থান।
কক্সবাজারের নৈসর্গী সৌন্দর্যের উপর দৃষ্টি রেখে এখানে কিছু দর্শন করার মতো স্থান এবং স্থাপনা সম্পর্কে উল্লেখ করা হয়েছে। কক্সবাজারের ভ্রমণে দেখার মত কিছু সেরা জায়গা গুলোর নাম হল সেইন্ট মার্টিন, লাবনী বিচ বা সৈকত, কুদুম গুহা, ছেড়া দ্বীপ, সুগন্ধা বিচ, মারমেইড ইকো রিসোর্ট, কলাতলী বিচ, রামু রাবার চাষ বাগান, মেরিন রোড।
তাছাড়াও আরো রয়েছে রামু বৌদ্ধ বিহার, ইনানী বিচ, সামলাপুর সমুদ্র সৈকত, হিম ছড়ি, মহেশখালী, কুতুবদিয়া দ্বীপ, শাহ পরীর দ্বীপ, আদিনাথ মন্দির, সোনাদিয়া দ্বীপ এবং অন্যান্য স্থানগুলো। এর মধ্যে কয়েকটি দর্শনের স্থান একসঙ্গে নিয়ে কক্সবাজারে দেখার জন্য সেরা ১০টি স্থান সম্পর্কে নিচে ছোট বিবরণী দেয়া হলো।
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতঃ কক্সবাজার জেলাতে ঘুরতে এসে যদি কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত দেখা না হয় তাহলে ভ্রমণটি নিরর্থ প্রমাণ হয়ে যাবে। তাই কক্সবাজারে দেখার জন্য শিরায় স্থানগুলোর মধ্যে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত অন্যতম একটি নির্বাচন। কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত পৃথিবীর সবচেয়ে বৃহৎ আকারের সমুদ্র সৈকতে মধ্যে একটি এবং অন্যতম।
তাই এই বন্দরটিকে বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত এবং পর্যটকদের ভ্রমণ করার মতো অন্যতম স্থান হিসেবে পরিচয় দেয়া হয়। কক্সবাজারের সমুদ্র সৈকতে দেখার মত অনেক রকম ঝর্ণা, বালুর উৎকণ্ঠা, পাহাড় পর্বত বন ইত্যাদি রকম প্রাকৃতিক এবং কৃত্রিম উভয় স্থাপনা রয়েছে। এটি একনাগারে একশত বিশ কিলোমিটার জায়গা জুড়ে বদর মোকাম এ গিয়ে ঠেকেছে।
রেডিয়েন্ট ফিশ ওয়ার্ল্ডঃ কক্সবাজার জেলার শহরের দিকে ঝাউতলাতে উপস্থিত ফিস মিউজিয়াম সংযুক্ত ফিস একুরিয়াম রেডিয়েন্ট ফিশ ওয়ার্ল্ড নামে পরিচিত। রেডিয়েন্ট ফিশ ওয়ার্ল্ডের আওতায় রাখা হয় মিঠা পানিতে থাকা প্রায় একশত রকমের মাছ। দুর্লভ এবং অসাধারণ এ সকল মাছ দেখার জন্য রেডিয়েন্ট ফিস দর্শন করে নেয়া দর্শনীয় স্থান হিসেবে ভালো একটি বাছাই।
হিমছড়িঃ কক্সবাজার সি বিচ হতে প্রায় বারো কিলোমিটার মতন পথের দূরত্ব অতিক্রম করে এরপরে দেখা পাওয়া যায় হিমছড়ির। এখানকার সমুদ্র বন্দর তুলনামূলক নিরিবিলি এবং পরিচ্ছন্ন পরিবেশের অধিকারী। তাছাড়াও হিমছড়ি সমুদ্র সৈকত এবং পাহাড় ছাড়া রয়েছে দেখার মত জনপ্রিয় দর্শনীয় স্থান হিমছড়ি ঝর্ণা। হিমছড়ির এই ঝর্ণাটি তেমন একটি বড় না হলেও এর অপর সৌন্দর্য পর্যটকদের মন কেড়ে নেয়ার মত।
ইনানী সমুদ্র সৈকতঃ কক্সবাজারে পৌঁছে হিমছড়ি হতে প্রায় পাঁচ কিলোমিটার রকম পথ অতিক্রম করে ইনানী সমুদ্র সৈকতে পৌঁছানো যায়। এই সমুদ্র সৈকতের দর্শনে পাওয়া যায় প্রবাল পাথরের সমাহার। এর বিশাল বিশাল ঢেউ এর দিকে তাকিয়ে ইনানী সমুদ্র সৈকতকে কক্সবাজারের আরেকটি দ্বীপ সেন্ট মার্টিনের সাথে তুলনা করা হয়। দেখার জন্য এই সমুদ্র সৈকত অনেক মনোরম পরিবেশ এবং অভিজ্ঞতা অর্জনের মতো কিছু জায়গা এখানে রয়েছে।
সেন্ট মার্টিন দ্বীপঃ আমাদের দেশের দক্ষিণ প্রান্তে অবস্থিত একটি প্রবাল জলবেষ্টিত ভূখণ্ড। কক্সবাজার জেলা থেকে মোটামুটি দূরত্ব থাকা ছোট্ট একটি দ্বীপের নাম সেইন্ট মার্টিন।
কুদুম গুহাঃ কক্সবাজার জেলার মধ্যে একটি উপজেলার অভ্যন্তরীণ উপস্থিত রয়েছে কুদুম গুহা। বলা হয়ে থাকে কুদুম গুহা সেখানকার অত্যন্ত পুরানো এবং বালু মাটির আবরণে থাকা একমাত্র গুহা।
কুতুবদিয়া দ্বীপঃ কক্সবাজার জেলার মধ্যে প্রায় ২১৬ বর্গ কিলোমিটারের বিস্তৃত এই দ্বীপ। এর বৈচিত্রের সাথে সামঞ্জস্য রেখে এখানে সৌর বিদ্যুতের ব্যবহার হয়।
সোনাদিয়া দ্বীপঃ কক্সবাজারে দেখার জন্য সেরা ১০টি স্থান এর মদ্ধ্যে অন্যতম একটি স্থান হচ্ছে সোনাদিয়া দ্বীপ। এটি কক্সবাজার জেলার সংলগ্ন মহেশখালী এর অধীনস্ত একটি দর্শনীয় স্থান।
ছেঁড়া দ্বীপঃ ছেড়া দ্বীপ মূলত সেন্ট মার্টিন সংলগ্ন থাকায় সেন্টমার্টিন এর পরিচয় পরিচিত হয়ে থাকে। এই দ্বীপের সর্বশেষ সন্ধান বের হয় ২০০০ সালে।
রামু বৌদ্ধ বিহারঃ নামের সাথে মিলিয়ে রাম ও বৌদ্ধ বিহারটি রামু উপজেলার একটি ঐতিহ্য এবং পুরনো একটি নিদর্শন।
কক্সবাজার হোটেল ভাড়া
যেহেতু কক্সবাজার একটি পর্যটক কেন্দ্র সেহেতু এখানে আসলে মানুষকে প্রথম যে কাজটি করতে হবে তা হচ্ছে একটি ভালো হোটেল বা রুম বুকিং করা। কিন্তু কোথায় পাব এই হোটেল গুলো এবং কত ভাড়া হতে পারে এ সকল হোটেল বা রুমের, এমন প্রশ্ন আমাদের মনে এসেই থাকে। কারণ সকলেই চাই একটু সাশ্রয়ে মূল্যে জীবনের আনন্দ উপভোগ করতে।
কারণ সকলেই চাই একটু সাশ্রয়ে মূল্যে জীবনে আনন্দ উপভোগ করতে। তাই মনের মধ্যে আর প্রশ্ন না রেখে এবার উত্তর জেনে নিন। কক্সবাজারের সাশ্রয়ী মূল্যে হোটেল খুজতে গেলে অফ সিজেন এর ক্ষেত্রে নিম্নে ১০০০ টাকা থেকে শুরু হবে হোটেলের রুম ভাড়া। যেখানে পাওয়া যাবে একটি রুম এবং একটি অ্যাটাচ বাথরুম। তবে বেড়াতে যাওয়ার সিজনে বা অন সিজনে এই এক রুমের ভাড়াই হয়ে উঠবে দুই থেকে আড়াই হাজার টাকা মূল্যের।
লেখকের মন্তব্য
আশা করি আজকের পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা সকলে কক্সবাজারে দেখার জন্য সেরা ১০টি স্থান এর সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পেরেছেন। উপরোক্ত আলোচনার প্রেক্ষাপটে আপনাদের যদি কোন প্রশ্ন বা কোনো গুরুত্বপূর্ণ মতামত আমাদের জানানোর থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করুন এবং আমাদের পোস্টটি শেয়ার করার মাধ্যমে আপনার পরিবার এবং পরিজনের সকলকে কক্সবাজারের সমুদ্র সৈকতে ভ্রমণ করার জায়গা নির্বাচন সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্যগুলো জানার সুযোগ করে দিন।
ধন্যবাদ।
মাহ্ফুজ আইটি বিডির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url