কলপ ছাড়া পাকা চুল কালো করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন
কলপ ছাড়া পাকা চুল কালো করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত বিষয়বস্তু নিয়েই আমাদের আজকের মূল আলোচনা। সাথেই আপনাদের জন্য আরও থাকছ, অল্প বয়সে চুল পাকার কারণ বিস্তারিত তথ্য। তাই আজকের পোস্টটি অবশ্যই সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ুন যেন এর সম্পর্কে বিশদ তথ্য পেতে পারেন।
প্রাকৃতিক পরিবর্তন শুধুমাত্র আমাদের দেহেরই নয় আমাদের চুলের ও হয়ে থাকে। কালো ঝলমলে চুলটি কখন যে সাদা হয়ে যায় তা বোঝাই যায় না। তাই আজকের পোস্টে প্রাকৃতিক উপায়ে অর্থাৎ কলপ ছাড়া পাকা চুল কালো করার উপায় সম্পর্কে বিশদভাবে সকল তথ্য আপনাদেরকে জানানোর চেষ্টা করব।
ভূমিকা
বর্তমান সময়ে চুল শুধুমাত্র প্রাকৃতিক কারণেই পাকে না। এর আরো অনেক কারণ রয়েছে যার কিছুটা আমরা জানি আবার কিছুটা জানিনা। তাই আজ আমরা এ সকল বিষয় নিয়েই অর্থাৎ পাকা চুল উঠালে কি হয়, অল্প বয়সে চুল পাকার কারণ, চুল পাকা বন্ধ করার তেল, চুল পাকা বন্ধ করার খাবার, চুল পাকা থেকে মুক্তির উপায়, কলপ ছাড়া পাকা চুল কালো করার উপায় সম্পর্কেই জানব।
পাকা চুল উঠালে কি হয়
সাধারণত বয়স বাড়ার একটি স্বাভাবিক এবং প্রাকৃতিক লক্ষণ হচ্ছে পাকা চুল। বয়স বৃদ্ধির পাশাপাশি শরীরে থাকা মেলানিনের এবং পিগমেন্টেইশন কমে যাওয়ায় চুল সাদা হতে শুরু করে। আর এটি শুধুমাত্র বয়সের কারণেই হয় এমনটিও নয়। কিছু কিছু ক্ষেত্রে বয়স বেশি না হওয়া সত্ত্বেও চুলে পক্কতার সৃষ্টি হয় অর্থাৎ চুল সাদা হতে বা পেকে যেতে শুরু করে।
যার কারণে অনেকেই বিরক্ত হয়ে বেছে বেছে পাকা চুল উঠাতে শুরু করেন। ছেলেবেলা থেকেই পাকা চুল টেনে তোলার বিষয়ে আমরা অনেকেই একটি প্রচলিত কথা শুনে আসছি যে, একটি পাকা চুল টেনে ছিড়ে দিলে তার আশেপাশে থাকা সব চুলগুলো পাকতে শুরু করে। এটি আসলে একটি ভুল ধারণা যা মানুষকে সঠিক পথে আনার জন্য একটি ব্যতিক্রমধর্মী পন্থার অবলম্বন মাত্র।
যদিও বা পাকা অথবা কাঁচা দুটোর মধ্যে কোন চুলই টেনে তোলা উচিত নয়। পাকা চুল টেনে তুললে পূর্বের মতো চুলের চুলের স্বাভাবিক বৃদ্ধি নষ্ট হতে পারে। চুল টেনে তোলার কারণে চুলের গোড়া ফুলে লালচে হয়ে তাতে বিভিন্ন রকমের সংক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা হতে পারে।
অল্প বয়সে চুল পাকার কারণ
সাধারণত আমাদের সবার একটি ধারণা রয়েছে যে, বয়স বাড়তে থাকলে চুল তো পাকা ধরবেই। যদিও এটি প্রকৃতির একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া মাত্র। চুল পেকে যাওয়ার কারণে অনেক সময় মানুষ ডিপ্রেশনেও পড়ে যায়। কারণ অল্প বয়সেই চুল পেকে গেলে দেখতে কেমন বুড়ো বুড়ো মনে হতে পারে যার কারনে এত দুশ্চিন্তায় পরেন চুলের অকালপক্কতায় আক্রান্ত ব্যক্তিরা।
কারণ চুল তো বয়স হলে পাকবে অল্প বয়সে কি চুল পাকে? কিন্তু বর্তমান সময়ে এর কোন ভিত্তি নেই। অর্থাৎ চুল পাকার জন্য বা সাদা হওয়ার জন্য বর্তমানে আর বয়সের প্রয়োজন পড়ে না। এর থেকে মুক্তির জন্য অনেকসময় অনেকে কলপ করেন তবে প্রাকৃতিক ভাবে কলপ ছাড়া পাকা চুল কালো করার উপায় সম্পর্কে জেনে রাখলে উপকৃত হওয়া যায়।
চুল পাকার জন্য দায়ী আরো বিভিন্ন কারণ রয়েছে। আজ আসুন আমরা সেই সকল কারণ জেনে নেই। যেন আমাদেরও বয়স এবং চুলের পক্ষতাকে একত্রিত করার ধারণাটির অবসান ঘটে। নিম্নে অল্প বয়সে চুল পাকার কারণ সম্পর্কে কিছু সংক্ষিপ্ত আলোচনা করা হলো।
- অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় যে, কম বয়সে চুল পাকার অন্যতম কারণ হিসেবে মূলত কিছু রোগে আক্রান্ত হওয়াকে দায়ী করা হয়। যেমন- এলার্জি, থাইরয়েড, পরিপাকতন্ত্রের রোগ, রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতাহীনতা, রক্তশূন্যতা, প্যাঞ্জেরিয়া এবং প্রজেরিয়ার মতো আরো কিছু রোগ।
- অকালে চুল পাকার অন্যতম আরেকটি কারণ হচ্ছে হরমোন জনিত সমস্যা। থাইরয়েড হরমোনের পরিমাণ যদি রক্তে কমে যায় সে ক্ষেত্রে হাইপোথাইরয়েডিজম হয় যা অকালে চুল পাকার কারণ। আবার থাইরয়েড হরমোন এর পরিমাণ যদি রক্তে বেড়ে যায় সেক্ষেত্রে হাইপার থাই রয়েডিজম হয় এটিও অকালে চুল পাকার কারণ। অর্থাৎ রক্তে এই দুই ধরনের সমস্যা থাকলেই অকালে চুল পারতে শুরু করে।
- অনেক সময় বংশগত বা জেনেটি কারণেও চুল পাকতে পারে। অর্থাৎ পরিবারে কারো অল্প বয়সে চুল পাকার কোনরকম ইতিহাস থাকলে অকালে চুল পাকার প্রবণতা বেড়ে যায় তবে এটি হতে হবে রক্তের সম্পর্কের ব্যক্তিদের মধ্যে অথবা রক্তের সম্পর্কের আত্মীয়-স্বজনের মধ্যে।
- অতিরিক্ত মানসিক চাপ কষ্ট দুশ্চিন্তা এবং মানসিক অবসাদের কারণেও চুলে অকালপক্কতা শুরু হতে পারে। রক্তে এক ধরনের সেরেটোনিন হরমোন থাকে যা চুল কালো রাখতে এবং যৌবন বজায় রাখতে সাহায্য করে। এই হরমোনের মাত্রা রক্তে কমে গেলে তখনই পরিণাম স্বরূপ চুলে পক্কতা দেখা দিতে লাগে।
- শরীরে পুষ্টির অভাব হলেও চুল পাকতে শুরু করতে পারে। যেমন- ভিটামিন- বি ৬, ভিটামিন বি ১২, বায়োটিন, ভিটামিন- ই, ভিটামিন-ডি ৩, আয়রন ও কপার এর অভাবে।
- বিভিন্ন ধরনের ঔষধ বা থেরাপি ব্যবহারের কারণেও চুল পাকা শুরু হতে পারে।
চুল পাকা বন্ধ করার তেল
বয়স বাড়ার কারণে চুল পাকার পাশাপাশি সাধারণত আরো বিভিন্ন কারণেই চুল পাকার সমস্যা শুরু হতে পারে। বর্তমান সময়ে দেখা যায় মানুষের ২০ থেকে ২৫ বছর বয়স পার করার আগেই চুল পাকা শুরু হয়ে যায়। এটি যদিও বা কিছুটা রোগের পর্যায়েই পড়ে। কারণ শরীরে যখন কোন ধরনের সমস্যা থাকে তখনই চুল পেকে যাওয়ার মাধ্যমে মাধ্যমে সেটির প্রকাশ পাওয়া যায়।
তাছাড়া শরীরের রক্তে যখন কোন প্রকার হিমোগ্লোবিনের কম বেশি হয়ে যায় এবং চুলের কোষ যখন রঞ্জক উৎপাদন করা স্থগিত করে দেয় তখনও চুল পাকার সমস্যাটি হতে পারে। লক্ষ্য করে দেখা গেছে যে সকল মানুষ অতিরিক্ত মানসিক টেনশন বা দুশ্চিন্তায় ভোগেন তাদের এই সমস্যাটি সবচাইতে বেশি পাওয়া যায়।
তাই এক্ষেত্রে চুলের গোড়ায় এবং চুলে তেল দেওয়া টা চুল পাকা রোধ করার জন্য এবং মানসিক শান্তির জন্য অন্যতম একটি পন্থা। তাছাড়াও চুলের আসল খাবার হচ্ছে তেল। চুলের পুষ্টির জন্য যদি চুলকে খাদ্য না দেয়া হয় তাহলে চুলে পক্কতা তো হবেই।
কাজেই চুল পাকা বন্ধ করার খাবার নির্বাচনের সাথেই চুল পাকা বন্ধ করার জন্য সঠিক তেলও নির্বাচন করতে হবে। এবং চুল কালো করা বা কলপ ছাড়া পাকা চুল কালো করার উপায় গুলো সম্পর্কেও জানতে হবে। যেন প্রাকৃতিক উপায়ে কোন কেমিক্যাল ব্যতিত চুল কালো করা যায়। নিম্নে চুল পাকা বন্ধ করার তেল এর নাম সম্পর্কে উল্লেখ করা হলো।
সরিষার তেলঃ সরিষার তেলকে আয়ুর্বেদ চিকিৎসায় ভেষজ তেল হিসেবেও জানা যায়। কারণ এতে রয়েছে অনেক পুষ্টিগুণ যা বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্নভাবে কাজে লাগানো যায়। এবং সরিষার তেলে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা চুলের যত্ন নিতে অনেক বেশি কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। সাথেই চুল পাকা বন্ধ করতেও এর গুরুত্ব অপরিহার্য।
নারিকেল তেলঃ সাধারণত আমরা সকলেই জানি নারিকেল তেল চুলের জন্য অনেক বেশি উপকারী। তবে চুল পাকা বন্ধ করতে এর ব্যবহারের ভিন্নতা রয়েছে। অর্থাৎ নারিকেল তেলের সঙ্গে কারি পাতা শুকিয়ে গুড়া করে নিয়ে ভালো করে মিশিয়ে চুলের গোড়ায় ভালোভাবে লাগাতে হবে। লাগানো হয়ে গেলে ২৫ থেকে ৩০ মিনিট মাথায় এটি রেখে তারপর ধুয়ে নিতে হবে।
অলিভ অয়েলঃ অলিভ অয়েল চুল এবং শরীরের ত্বক দুটোর জন্যই অনেক বেশি উপকারী একটি তেল যা জলপাই তেল নামেও পরিচিত। কি অলিভ অয়েল তেল চুল পাকা রোধ করতে অনেক সাহায্য করে থাকে এর জন্য সর্বপ্রথম অলিভ অয়েল তেলে ছোট ছোট করে একটি ঝিঙে কেটে ভিজিয়ে রাখতে হবে। এটিকে টানা তিন দিন অলিভ অয়েল তেলের ভিতরে ভিজিয়ে রাখতে হবে তারপর এই মিশ্রণটিকে ভালোভাবে ফুটিয়ে নিতে হবে।
খেয়াল রাখতে হবে মিশ্রণটি ফোটানোর পরে কালচে রঙের হয়ে যাবে। এবার মিশ্রণটি ঠান্ডা হওয়ার পর পছন্দমত কোন কৌটা অথবা বাটি অথবা কোন বয়মে সংরক্ষণ করতে পারেন। এই তেলটি সপ্তাহে অন্ততপক্ষে দুবার চুলের গোড়ায় এবং সম্পূর্ণ চুলে অবশ্যই লাগাতে হবে। এতে করে পাকা চুল ধীরে ধীরে কালো হতে শুরু করবে এবং নতুন করে চুল পেকে যাওয়ার প্রবণতা কমবে।
চুল পাকা বন্ধ করার খাবার
চুল পাকা এমন একটি সমস্যা যা অল্প বয়সে হোক বা বয়সকালেই হোক ব্যক্তির জীবনে এটি একটি বিরক্তিকর পরিস্থিতি তৈরি করে দেয়। আবার এই বিরক্তিকর পরিস্থিতিতে একপর্যায়ে মানসিক রোগে আকারও নিতে পারে যা কোনোভাবেই সুখকর না।
তাই পাকা চুলকে কালো করার জন্য অনেকেই অনেক পন্থা অবলম্বন করে থাকে। তবে খাবারের মাধ্যমে চুল পাকা বন্ধ করার বিষয়টি হয়তো অনেকেই মাথায় রাখেন না। আসুন তাহলে আজকে জেনে নিই এমন কিছু খাবার যা চুল পাকা বন্ধ করতে সহায়তা করে। নিম্নে সে সকল খাবারের তালিকা দেয়া হলো।
- প্রতিদিন সকালবেলা খালি পেটে নিয়ম করে বাদাম খেলে চুল পাকার সমস্যা থেকে সমাধান পাওয়া যায়।
- প্রতিদিন সকালে কয়েক দানা মেথি এবং অল্প একটু গুড়ের একসঙ্গে মিশিয়ে খেলে চুল পাকা বন্ধ হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটা বেড়ে যায়।
- প্রতিদিন রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে এক মুঠো ছোলা ভিজিয়ে রেখে দিন। পরের দিন সকালে খালি পেটে এই ভিজানো ছোলা খেলে চুল পাকা রোধের সাথে সাথে শরীরে শক্তিও যোগাতে সাহায্য করবে।
- প্রতিদিন নয় তব এক চামচ তিল যদি সপ্তাহে অন্ততঃপক্ষে ৩ থেকে ৪ দিন খাওয়া হয় তাহলেই এতে করে পাকা চুল বন্ধ করার সম্ভাবনা বাড়িয়ে তুলবে।
- চুল পাকা রোধে আরো একটি খাদ্য যা অনেক বেশি সহায়ক ভূমিকা পালন করে তা হচ্ছে গাজর। যদি প্রতিদিন নিয়ম করে অর্ধেক গ্লাস গাজরের রস খাওয়া যায় তাহলেও এই সমস্যা থেকে সমাধান পাওয়া সম্ভব।
- চুল পাকা বন্ধ করতে হলে খেতে হবে বিভিন্ন রকমের শাক। মূলত মেলানিন এর অভাবের কারণে চুল পাকতে শুরু করে। আর শাকে রয়েছে মেলানিনের অভাব দূর করার জন্য প্রচুর পরিমাণে ফলিক এসিড।
কলপ ছাড়া পাকা চুল কালো করার উপায়
ঘন লম্বা এবং কালো চুল সবারই কাম্য। কিন্তু যখন এই কামনায় পাকা চুল যুক্ত হয় তখনই শুরু হয় মানসিক অশান্তি এবং সৌন্দর্যের ঘাটতি হওয়া। তাই তখন সৌন্দর্য বজায় রাখতে প্রায় অনেকেই বাজারের বিভিন্ন রকমের কেমিক্যাল তুলে ব্যবহার করে থাকেন চুল কালো করার উদ্দেশ্যে।
তবে এটি চুল কালো করার পাশাপাশি চুলের ক্ষতিও করে থাকে। তাই আমাদের উচিত চুল কালো করার জন্য কোন প্রাকৃতিক উপায় বা পন্থা অবলম্বন করা। তাই নিম্নে কলপ ছাড়া পাকা চুল কালো করার উপায় সম্পর্কে বর্ণনা দেয়া হলো।
লেবু এবং আমলকির পেস্টঃ আমলকির পেস্ট এর সাথে লেবুর রস একত্রে মিশিয়ে চুলের গোড়া থেকে শুরু করে আগ পর্যন্ত লাগিয়ে ১৫ থেকে ২০ মিনিটের জন্য রেখে দিতে হবে। নির্ধারিত সময় শেষ হলে চুল ভালোভাবে পানি দিয়ে ধুয়ে নিতে হবে। দ্রুত চুল কালো করার জন্য এই উপায়টি প্রতিদিন করতে হবে।
আমলকি এবং নারকেল তেলঃ নারিকেলের তেলের সঙ্গে শুকনো আমলকির গুঁড়ো একসঙ্গে মিশিয়ে চুলাতে জল দিতে হবে। কিছুক্ষণ পর্যন্ত জ্বাল দিয়ে তারপর নামিয়ে ঠান্ডা করতে হবে। মিশ্রণটি ঠান্ডা হওয়ার পর এটি ভালোভাবে চুলের গোড়া সহ সম্পূর্ণ চুলে লাগিয়ে সারারাত এভাবেই রেখে দিতে হবে। তারপর সকালে উঠে পানি দিয়ে ভালোভাবে চুল ধুয়ে নিতে হবে। দ্রুত চুল কালো করতে চাইলে এই মিশ্রণটি প্রতিদিন লাগাতে হবে।
নারকেলের তেল এবং লেবুর রসঃ সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন এবং দ্রুত চুল কালো করতে চাইলে প্রতিদিন নিয়ম করে নারকেলের তেলের মধ্যে লেবুর রস মিশিয়ে চুলের গোড়া থেকে শুরু করে চুলের আগা পর্যন্ত ভালোভাবে এই মিশ্রণটি লাগাতে হবে। এটি প্রতিবার লাগানোর ১৫ থেকে ২০ মিনিট পর পানি দিয়ে ভালো করে চুল ধুয়ে নিতে হবে।
চুল পাকা থেকে মুক্তির উপায়
চুল পাকার সমস্যা সবার জন্যই অনেক বেশি চিন্তার বিষয় হয়ে দাঁড়ায়। তাই এর থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য মানুষ নানান ধরনের উপায় অবলম্বন করে থাকে। এই উপায় গুলোর মধ্যে যদি সঠিক উপায়টি অবলম্বন করা যায় তাহলে অবশ্যই চুল পাকার সমস্যা এড়ানো সম্ভব। এ সকল উপায় এর মধ্যে প্রথম উপায়টি হচ্ছে নিয়মিত চুলে তেল ব্যবহার করা। দ্বিতীয়ত সেই সকল পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করা যা চুল পাকার সমস্যা থেকে মুক্তি দিবে।
লেখকের মন্তব্য
আশা করি আজকের পোষ্টের মাধ্যমে আপনার কলপ ছাড়া পাকা চুল কালো করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পেরেছেন। উপরোক্ত আলোচনার প্রেক্ষাপটে আপনাদের যদি কোন প্রশ্ন বা মতামত থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করুন এবং আমাদের পোস্টটি শেয়ারের মাধ্যমে অন্য সবাইকেও পাকা চুলের যত্ন এবং কালো করার সম্পর্কে বিস্তারিত জানার সুযোগ করে দিন।
ধন্যবাদ।
মাহ্ফুজ আইটি বিডির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url