হিমোগ্লোবিন কি - রক্তে হিমোগ্লোবিন কমে গেলে কি সমস্যা হয়
হিমোগ্লোবিন কি-ভূমিকা
অক্সিজেন বাহি লৌহ সমৃদ্ধ মেটাল ও প্রোটিন হচ্ছে হিমোগ্লোবিন যা মেরুদন্ডী প্রাণীদের লোহিত রক্তকণিকা এবং অমেরুদন্ডী প্রাণীর কলায় অবস্থান করে। প্রাণীদের ক্ষেত্রে লোহিত রক্ত কণিকায় শুষ্ক ওজনের ৯৬ থেকে ৯৭% হিমোগ্লোবিনের প্রোটিন অংশ থাকে
এবং রক্তের মোট ওজনের ৩৫ ভাগ দখল করে এই হিমোগ্লোবিন। এই হিমোগ্লোবিন রক্তের মাঝে প্রয়োজনীয় ঘনত্ব বজায় রাখে এবং রক্তকে ঘন ও লাল করতে সাহায্য করে। রক্তের অন্যান্য উপাদান যেমন বর্ণন হয়ে থাকে হিমোগ্লোবিন তেমন রক্তকে লাল করে থাকে।
মেডিকেল সাইন্স বলেছে হিমোগ্লোবিন আমাদের দেহে দুই ধরণের প্রোটিন গঠনে ভূমিকা পালন করে। একটি হচ্ছে টারশিয়ারি, অন্যটি হচ্ছে কোয়ার্টারনারী। এই উভয় ধরণের প্রোটিনের শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী আর এসব প্রোটিনের স্থপিত বৃদ্ধি পায় রক্তের হিমোগ্লোবিনের মাধ্যমে যা আল ফাহেলিস নামে এক ধরণের অ্যামিনো এসিড উৎপন্ন করে।
হিমোগ্লোবিন কি জাতীয় পদার্থ
হিমোগ্লোবিন হচ্ছে অক্সিজেন বাহি লৌহ সমৃদ্ধ মেটাল ও প্রোটিন জাতীয় পদার্থ যা ফুসফুস থেকে অক্সিজেন দেহের বিভিন্ন অংশে প্রেরণ করে এবং কোষীয় ব্যবহারের জন্য অবমুক্ত করে। হিমোগ্লোবিন অন্যান্য গ্যাস পরিবহনও অবদান রাখে যেমন কোষের কলা হতে কার্বন-ডাই-অক্সাইড পরিবহন করে ফুসফুসে নিয়ে যেতে সাহায্য করে। দেখা গেছে প্রতি গ্রাম হিমোগ্লোবিন ১.৩৬ হতে ১.৬৭ মিলিলিটার পর্যন্ত অক্সিজেন ধারণ করতে পারে, যা রক্তের অক্সিজেন ক্ষমতাকে ৭০ গুণ পর্যন্ত বাড়িয়ে দেয়।
হিমোগ্লোবিনের সংকেত কি
হিমোগ্লোবিনের আণবিক সংকেত হচ্ছে-(C712H1130 O245S2Fe)4. হিমোগ্লোবিনটাশিয়ারি এবং কোয়ার্টার নারী উভয় ধরনের প্রোটিনের গঠন বৈশিষ্ট্য দেখায়। হিমোগ্লোবিনের অধিকাংশ অ্যামিনো এসিড আলফা হেলিকপ্স গঠন করে যা সংক্ষিপ্ত নন হেলিক্যাল অংশ দ্বারা সংযুক্ত থাকে।
হেলিকাল অংশগুলো হাইড্রোজেন বন্ধন দ্বারা যুক্ত থাকে যা প্রোটিন অনুর স্থায়িত্ব প্রদান করতে সাহায্য করে। অধিকাংশ হিমোগ্লোবিন অনু চারটি বটতলাকার প্রোটিনের সমন্বয়ে গঠিত। প্রতিটি প্রোটিন আবার একটি শিকল প্রোটিনের সাথে নন প্রোটিন হিম অনুর বন্ধনকে শক্ত করে আটকে রাখে।
আরো পড়ুনঃ
প্রতিটি হিমোগ্লোবিন অনুগঠিত হয় প্রবীণ নামক সরল প্রোটিন এবং কণা হিম দিয়ে। চারটি পাইরল দিয়ে গঠিত যা বলয় যুক্ত একটি প্রোটো ফোরফাইরিন যার কেন্দ্রের লৌহ অবস্থান করে। হিমোগ্লোবিনের প্রায় ০.৩৪ শতাংশ লৌহ অবস্থান করে, একজন প্রাপ্তবয়স্ক সুস্থ ব্যক্তির রক্তে ৩ গ্রাম লৌহ হিমোগ্লো বিন রূপে অবস্থান করে।
কি দেখে আপনি বুঝবেন আপনার রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ কমে গেছে
এখন আমরা আলোচনা করব আপনার রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ কমে গেছে তা আপনি কি দেখে বুঝতে পারবেন সে সম্পর্কে চলুন বন্ধুরা জেনে নিন- শরীর সুস্থ রাখতে পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন , খনিজ পদার্থ ও পুষ্টির প্রয়োজন আর এইসব উপাদান আমরা পেয়ে থাকি খাদ্যের মাধ্যমে।
লোহিত রক্ত কণিকা ফুসফুস থেকে অক্সিজেন গ্রহণ করে এবং এই অক্সিজেন আমাদের শরীরের বিভিন্ন অংশে পরিবহন করে। যখন আমাদের শরীরে আয়রণের ঘাটতি দেখা দেয়, তখন রক্তের হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ কমে যায়, যার ফলে আমাদের শরীর এক আছে হয়ে যায় আর এক এবং আমাদের হার্টবিট বেড়ে যায়। সময় মতো যদি আমরা এর চিকিৎসা না করে থাকি তাহলে হার্ট অ্যাটাক হতে পারে।
এছাড়াও আমাদের শরীরে যদি হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ কমে যায় তাহলে অক্সিজেনের সরবরাহ কমে যায়। যার ফলে শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে। শরীরে হিমোগ্লোবিনের অভাব হলে বিভিন্ন ধরণের প্রতিক্রিয়া দেখা যায়, যার ফলে আমরা বুঝতে পারি যে আমাদের শরীরে হিমোগ্লোবিনের অভাব হয়েছে যেমনঃ আমাদের শরীর দূর্বল হয়ে যায় এবং আমরা চোখে কম দেখি।
আরো পড়ুনঃ
হাঁটা চলার সমস্যা সৃষ্টি হয়। এসব সমস্যা দেখা দেয় শরীরে অক্সিজেনের পরিমাণ পর্যাপ্ত না হলে। আর এই সমস্যার মূল কারণ হচ্ছে শরীরে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ কমে যাওয়া। আপনার যদি এই সমস্যাগুলো দেখা দেয় তাহলে আপনি বুঝে নিতে পারবেন, আপনার শরীরে হিমোগ্লোবিলের পরিমাণ কমে গেছে।
রক্তে হিমোগ্লোবিন কমার লক্ষণ সমূহ
তো চলুন বন্ধুরা দেখে নিন রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ কমার লক্ষণ সমূহ-
- বিভিন্ন কারণে রক্তের হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ কমে যেতে পারে। রক্তের হিমোগ্লোবিন আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী। হিমোগ্লোবিন রক্তের মাধ্যমে আমাদের সমস্ত শরীরে অক্সিজেন সরবরাহ করে। তবে বিভিন্ন কারণে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা কমে যেতে পারে। তো চলুন বন্ধুরা রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ কমে যাওয়ার লক্ষণসমূহ দেখে নিন-
- রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ কমে গেলে ত্বক ফ্যাকাসে হয়ে যায়। এছাড়াও কারো শরীরের হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ কমে গেলে মুখ, মাড়ি ও নিচের চোখের পাতা ফ্যাকাসে হয়ে যায়।
- শরীরে আয়রনের অভাব দেখা দিলে স্পন্দন বেড়ে যায় এবং সময়মতো চিকিৎসা না করালে হৃদের রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়।
- রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ কমে গেলে কোষে অক্সিজেন সরবরাহ ক্ষমতা কমে যায়। যার ফলে চুল ও ত্বক ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
- শরীরে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ কমে গেলে চলাফেরায় অসুবিধার সৃষ্টি হয় এবং একটু হাঁটাচলা করলে ক্লান্তি বোধ লাগে।
- শরীরে লৌহ ঘাটতি দেখা দিলে বুঝে নিবেন আপনার শরীরে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ কমে গেছে।
রক্তে হিমোগ্লোবিন কমে গেলে কি সমস্যা হয়
- তো চলুন ভিউয়ার্স এখন আমরা জেনে নেই রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ কমে গেলে কি কি সমস্যা দেখা দেয়।
- রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ কমে গেলে ত্বকাস হয়ে যায়, ঠোঁট, মুখ, চোখের পাতা হয়ে যায়
- রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ কমে গেলে অক্সিজেন সরবরাহ কমে যায়, যার ফলে ত্বক উপর সমস্যা সৃষ্টি হয় এবং চুল নষ্ট হয়ে যায়।
- রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ কমে গেলে রক্তে লৌহ ও আয়রনের ঘাটতি দেখা যায় যার ফলে হাঁটাচলা অসুবিধা হয়ে যায় এবং একটু হাঁটলেই ক্লান্তি লাগে।
- রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ কমে গেলে অক্সিজেন সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়, যার ফলে হার্টবিট বেড়ে যায় , হৃদস্পন্দন বেড়ে যায় এবং হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায়।
হিমোগ্লোবিনের নরমাল রেঞ্জ কত
হিমোগ্লোবিন এর পরিমাণ রক্তের মধ্যে স্বাভাবিক পরিমাণ এর নিচে অবস্থান করলে সেটা রক্তশূন্যতা। ব্যক্তি বিশেষে রক্তে লোহিত করি কার পরিমাণ বিভিন্ন হয়ে থাকে তবে স্বাভাবিকভাবে রক্তের লোহিত কণিকার পরিমাণ পুরুষদের ক্ষেত্রে-১৩.৮ থেকে ১৭.২ গ্রাম এবং মহিলাদের ক্ষেত্রে ১২.১ থেকে ১৫.১ লিটার হতে হবে এটি হচ্ছে রক্তে হিমোগ্লোবিনের নরমাল রেঞ্জ এর থেকে কম বা বেশি হলে অবশ্যই সেটা সমস্যার মধ্যে ধরা পড়বে।
কি খেলে হিমোগ্লোবিন বাড়ে/রক্তে হিমোগ্লোবিন বাড়ায় যেসব খাবার
রক্তে হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধি করে যেসব খাবার এখন আমরা সেগুলোর সম্বন্ধে জানবো তো চলুন বন্ধুরা দেরি না করে-রক্তকোষ লৌহ সমৃদ্ধ এক প্রকার প্রোটিন হচ্ছে হিমোগ্লোবিন একটি শরীরে অক্সিজেন পরিবহনের সাহায্য করে অর্থাৎ অক্সিজেন পরিবহন ক্ষমতাকে বৃদ্ধি করে। তো চলুন বন্ধুরা জেনে নেই রক্তে হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধিকারক খাবার গুলোর নাম।
ভিটামিন সি যুক্ত খাবার খাওয়ার মাধ্যমে শরীরে পরিমাণ বৃদ্ধি করা যায় তাই যে সকল খাবারে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি আছে সে খাবার গুলো আমাদের করতে হবে যেমন সবুজ শাকসবজি, টক জাতীয় খাবার এবং ফলমূল, ভিটামিন বে কমপ্লেক্স, ফলিক এসিড ইত্যাদি রক্তের লালকণিকা বৃদ্ধি করতে সাহায্য।
আরো পড়ুনঃ
করে তাইতো আমাদের এসব যুক্ত খাবার গুলো গ্রহণ করতে হবে যাতে আমাদের রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। বিটের রস হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। আপনি যদি নিয়মিত আখের রস খান তাহলে আপনার হিমোগ্লোবিনের মাত্রা ঠিক থাকবে।
সঠিক মাত্রায় গ্রহণ করতে হবে কেননা অতিরিক্ত যেকোনো কাজ ক্ষতিকর হয় তাই রসের পরিমাণ বেড়ে যাবে, আর রক্তের হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বেড়ে গেলে সেটা ওর শরীরের জন্য আরামদায়ক নয় তাই অবশ্যই আমাদের সঠিক মাত্রায় এবং ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী খাবার খেতে হবে। যদি খাদ্যে পুষ্টির অভাব হয় তাহলে হিমোগ্লোবিনের অভাব দেখা দেয় তাই আপনার খাদ্য তালিকায় অবশ্যই হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধি কারক খাবার সংযুক্ত করতে হবে।
হিমোগ্লোবিন কত হলে রক্ত দিতে হয়
- প্রতিটি প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের দেহে 100ml রক্তে হিমোগ্লোবিনের গড় পরিমাণ থাকে ১৪.৫ এমজি তবে মহিলা ও পুরুষ। যদি রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ ১০ এর নিচে নেমে যায় তাহলে রক্ত দেওয়ার প্রয়োজন হয়। কারণ রক্তে হিমোগ্লোবিন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে-
- রক্তে হিমোগ্লোবিন অক্সিজেনের সঙ্গে যুক্ত হয়ে অক্সিজেন এবং কার্বন-ডাই-অক্সাইডের সাথে যুক্ত হিমোগ্লোবিন গঠন করে যা অক্সিজেন কার্বন ডাই অক্সাইড পরিবহনের সাহায্য করে।
- পিত্তমল ও মূত্র ইত্যাদির বর্ণ গঠনে সাহায্য করে
- হিমোগ্লোবিন বাফার হিসেবে রক্তের অম্লত্ব ও ক্ষারকত্বের ভারসাম্য রক্ষা করতে সাহায্য করে।
- বিভিন্ন ধরনের রঞ্জক পদার্থ যেমন বেলু রুবিন , বিলিভারডিন সহ আরো অনেক পদার্থ রয়েছে যা হিমোগ্লোবিন বিপাকের ফলে উৎপন্ন হয়।
- গর্ব অবস্থায় হিমোগ্লোবিনের কমে গেলে রক্তে আয়রনের পরিমাণ কমে যায় যা একজন গর্ভবতী মায়ের জন্য ক্ষতির কারণ।
- তো বন্ধুরা আশা করি বুঝতে পেরেছেন হিমোগ্লোবিন আমাদের শরীরের জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ এবং উপকারী।
হিমোগ্লোবিন বেড়ে গেলে কি করতে হয়
রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বেড়ে গেলে রক্ত ঘন হয়ে যায় এবং পলিসাইতামিয়া নামক রোগ হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়.যা আমাদের শরীরের জন্য মোটেও ভালো নয়। রক্ত রোগ বিশেষজ্ঞ তুফান দলুই বলেন , রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বেড়ে গেলে রক্ত ঘন হয় এবং রক্তের মধ্যে ছোট ছোট রক্ত ঢেলা তৈরি হয় ভালো করে চিকিৎসা না নিলে রক্তের ঢেলা হার্ট ফুসফুস ।
আরো পড়ুনঃ
এবং মস্তিষ্ক ছাড়াও পায়ের রক্তনালীতে জমে হার্ট অ্যাটাক হওয়ার সম্ভাবনা বৃদ্ধি করে এবং স্ট্রোকের পরিমাণ বৃদ্ধি করে তাই আপনার রক্তে হিমোগ্লোবিনের স্বাভাবিক রেঞ্জ থেকে উপরে উঠে গেলে অবশ্যই আপনাকে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। আশা করি বুঝতে পেরেছেন।
শেষ কথা: রক্তে হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধির উপায় সম্পর্কে
- আপনি যদি রক্তের হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বৃদ্ধি করতে চান অর্থাৎ হিমোগ্লোবিনের অভাব রোধ করতে চান তাহলে আপনাকে কি কি ফলো করতে হবে চলুন সেগুলো সম্পর্কে জেনে নি-
- আপনি যদি রক্তগুলো পরিমান বৃদ্ধি করতে চান তাহলে আপনার স্বাস্থ্যকর ও সুষম খাদ্য আপনার খাদ্য তালিকায় যোগ করতে হবে
- আয়রন সমৃদ্ধ খাবার বেশি বেশি গ্রহণ করতে হবে
- চা ও কফির কম পরিমাণে গ্রহণ করতে হবে কারণ ক্যাফে ইন হিমোগ্লোবিনের স্তরকে নষ্ট করে দেয়।
- এবং বেশি বেশি পরিমাণে ভিটামিন সি যুক্ত খাবার খেতে হবে কেননা ভিটামিন সি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং শরীরকে রোগের হাত থেকে রক্ষা করে।
- আপনার খাদ্য তালিকায় অবশ্যই ভিটামিন বি ১২ এবং ভিটামিন বি৯ অর্থাৎফোলেট এসিড অন্তর্ভুক্ত করবেন কেননা এই দুটি এসিড রক্তে হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
মাহ্ফুজ আইটি বিডির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url